পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ায় চাষিদের দুর্ভোগ দূর করতে অধিকাংশ নিচু বিল ও ডোবা থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য খনন করা হয়েছে ড্রেন। এতে স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতার সমস্যা নিরসন হয়। আর দুর্ভোগ কাটিয়ে এবার পুরো বিলে করা হয়েছে বোরো ধানের চাষ।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার ভালুকগাছি-কৈপুকুরিয়ার এলাকার বিলের নিচু জমিতে বোরো ধান রোপণ করা হয়েছে। যেখানে বিগত কয়েক বছর ধরে বর্ষা মৌসুমে দীর্ঘ জলাবদ্ধতা লেগে থাকত। এবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উদ্যোগে কৈপুকুরিয়া এলাকায় গত ২৪ আগস্ট আধা কিলোমিটার নতুন ড্রেন খনন করা হয়। পাশাপাশি পুরোনো কয়েক কিলোমিটার ড্রেনও সংস্কার করা হয়। ড্রেন খননের পর মাত্র কয়েক দিনেই বিলের অতিরিক্ত পানি নেমে যায়। সে সুযোগে চাষিরা এবার ওই জমিগুলোতে বোরো ধান রোপণ করেছেন। এখন পুরো বিল জুড়ে সবুজ ধান খেতের সমারোহ।
এ বিষয়ে চাষিরা বলেন, বিগত বছরগুলোতে ব্যাপক জলাবদ্ধতার কারণে নিচু এলাকায় পতিত থাকত। তবে এবার উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এক যুগের বেশি সময় পর কৃষকেরা নিচু জমিগুলোতে বোরো ধানের চাষ করতে পেরেছেন।
ভালুকগাছির ফুলবাড়ী গ্রামের কামাল উদ্দীন নামে একজন চাষি বলেন, কৈপুকুরিয়ার এলাকায় অবাধ পুকুর খনন হয়। যার কারণে পানি চলাচলের বেশির ভাগ ক্যানেল ভরাট হয়ে যায়। এতে আশপাশের ৭টি বিলে প্রতিবছর দীর্ঘ জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ফলে এ এলাকার চাষিরা এক যুগের বেশি সময় এলাকায় বোরো ধান চাষ করতে পারেনি। এবার বিষয়টি এলাকার লোকজন উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করেন।
শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন এলাকার চাষি তাহের আলী বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের আগে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ অঞ্চলের প্রায় ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ ড্রেন খনন করা হয়। যার কারণে এবারের বর্ষায় ৪টি গ্রামের ৭টি বিলের পানি সরাসরি নদীতে চলে গেছে। ফলে এই বিলে এখন শত শত চাষিরা চাষাবাদ করতে পারছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন নাহার ভূঁইয়া বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমে কৈপুকুরিয়া, শিলমাড়িয়াসহ কয়েকটি এলাকায় ড্রেন খনন করা হয়েছে। এতে বিভিন্ন এলাকার ছোট বড় ২১টি বিলের অর্থাৎ প্রায় ৩ হাজার একর জমির জলাবদ্ধতা নিরসন হয়েছে। ফলে চাষিরা বিলের নিচু জমিগুলোতেও বোরো ধান রোপণ করেছেন। আর প্রতিটি বিলের জমি এবার ধানে পরিপূর্ণ। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে চাষিরা ফলন ভালো পাবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, উপজেলায় অনেক বিলে বছরের পর বছর দীর্ঘ জলাবদ্ধতা থাকে। তবে এবার বিল খনন করায় সময়মতো পানি নেমে গেছে। এতে এবার বোরো ধান চাষ হয়েছে। পুরো এলাকা এখন ফসলে পরিপূর্ণ।
এ ব্যাপারে ইউএনও বলেন, পুরো উপজেলার জলাবদ্ধতা নিরসনের পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হবে। সে লক্ষ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় চাষিদের দুর্ভোগ দূর করতে অধিকাংশ নিচু বিল ও ডোবা থেকে পানি নিষ্কাশনের জন্য খনন করা হয়েছে ড্রেন। এতে স্থানীয়দের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতার সমস্যা নিরসন হয়। আর দুর্ভোগ কাটিয়ে এবার পুরো বিলে করা হয়েছে বোরো ধানের চাষ।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার ভালুকগাছি-কৈপুকুরিয়ার এলাকার বিলের নিচু জমিতে বোরো ধান রোপণ করা হয়েছে। যেখানে বিগত কয়েক বছর ধরে বর্ষা মৌসুমে দীর্ঘ জলাবদ্ধতা লেগে থাকত। এবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উদ্যোগে কৈপুকুরিয়া এলাকায় গত ২৪ আগস্ট আধা কিলোমিটার নতুন ড্রেন খনন করা হয়। পাশাপাশি পুরোনো কয়েক কিলোমিটার ড্রেনও সংস্কার করা হয়। ড্রেন খননের পর মাত্র কয়েক দিনেই বিলের অতিরিক্ত পানি নেমে যায়। সে সুযোগে চাষিরা এবার ওই জমিগুলোতে বোরো ধান রোপণ করেছেন। এখন পুরো বিল জুড়ে সবুজ ধান খেতের সমারোহ।
এ বিষয়ে চাষিরা বলেন, বিগত বছরগুলোতে ব্যাপক জলাবদ্ধতার কারণে নিচু এলাকায় পতিত থাকত। তবে এবার উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এক যুগের বেশি সময় পর কৃষকেরা নিচু জমিগুলোতে বোরো ধানের চাষ করতে পেরেছেন।
ভালুকগাছির ফুলবাড়ী গ্রামের কামাল উদ্দীন নামে একজন চাষি বলেন, কৈপুকুরিয়ার এলাকায় অবাধ পুকুর খনন হয়। যার কারণে পানি চলাচলের বেশির ভাগ ক্যানেল ভরাট হয়ে যায়। এতে আশপাশের ৭টি বিলে প্রতিবছর দীর্ঘ জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। ফলে এ এলাকার চাষিরা এক যুগের বেশি সময় এলাকায় বোরো ধান চাষ করতে পারেনি। এবার বিষয়টি এলাকার লোকজন উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করেন।
শিলমাড়িয়া ইউনিয়ন এলাকার চাষি তাহের আলী বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের আগে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ অঞ্চলের প্রায় ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ ড্রেন খনন করা হয়। যার কারণে এবারের বর্ষায় ৪টি গ্রামের ৭টি বিলের পানি সরাসরি নদীতে চলে গেছে। ফলে এই বিলে এখন শত শত চাষিরা চাষাবাদ করতে পারছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামসুন নাহার ভূঁইয়া বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমে কৈপুকুরিয়া, শিলমাড়িয়াসহ কয়েকটি এলাকায় ড্রেন খনন করা হয়েছে। এতে বিভিন্ন এলাকার ছোট বড় ২১টি বিলের অর্থাৎ প্রায় ৩ হাজার একর জমির জলাবদ্ধতা নিরসন হয়েছে। ফলে চাষিরা বিলের নিচু জমিগুলোতেও বোরো ধান রোপণ করেছেন। আর প্রতিটি বিলের জমি এবার ধানে পরিপূর্ণ। আবহাওয়া অনুকূল থাকলে চাষিরা ফলন ভালো পাবেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল হাই মোহাস্মদ আনাছ বলেন, উপজেলায় অনেক বিলে বছরের পর বছর দীর্ঘ জলাবদ্ধতা থাকে। তবে এবার বিল খনন করায় সময়মতো পানি নেমে গেছে। এতে এবার বোরো ধান চাষ হয়েছে। পুরো এলাকা এখন ফসলে পরিপূর্ণ।
এ ব্যাপারে ইউএনও বলেন, পুরো উপজেলার জলাবদ্ধতা নিরসনের পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল বিলের জলাবদ্ধতা নিরসনে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হবে। সে লক্ষ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
মামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১১ মিনিট আগেওই এলাকার পাতাসী বেগমের বাড়ি থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে মুহূর্তেই তা আশেপাশের বসতঘরে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে প্রথমে উত্তরা ইপেজেডের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের একটি ইউনিট ও পরে সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট গিয়ে দীর্ঘ দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন...
১ ঘণ্টা আগে‘ঝাঁকায় চুক্তি করে বাঙ্গি কিনি। প্রতিটি ঝাঁকার দাম ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা। প্রতি ঝাঁকায় গড়ে ১৬–২০টি বাঙ্গি থাকে। লাভও হয়, কৃষকেরাও খুশি।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন উপজেলার অন্তত ২০–২৫টি স্থানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে চলছে লাউ কেনাবেচা। ব্যবসায়ীরা জমি থেকেই লাউ কিনে ট্রাকে তুলে নিচ্ছেন। প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। কৃষকেরা বলছেন, এবার দামও ভালো, ফলে তাঁরা খুশি।
১ ঘণ্টা আগে