আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘিতে মাদ্রাসার মক্তব শ্রেণির ছাত্রকে (১২) যৌন নিপীড়নের অভিযোগে শিক্ষক মাহফুজকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে থানা-পুলিশ। আজ সোমবার থানায় মামলা দায়েরের পর আসামিকে বগুড়া আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল রোববার রাতে চাঁপাপুর এলাকা থেকে শিক্ষক মাহফুজকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষক মাহফুজ আদমদীঘির চাঁপাপুর বাজারের মোহাম্মদ আলী কাজীর ছেলে।
জানা যায়, ওই ছাত্র আদমদীঘির সিদ্দিক হোসেন এতিমখানায় আবাসিক বোর্ডিংয়ে থেকে আড়াইল ফয়জুল উলুম কওমী মাদ্রাসায় মক্তব শ্রেণিতে লেখাপড়া করছিল। গত ১ জুন রাত সাড়ে ১০টার দিকে খাওয়া-দাওয়া শেষে ওই ছাত্র শুয়ে পড়ে। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক মাহফুজ ওই ছাত্রকে পাশের হেফজখানায় ডাকে নিয়ে যায় এবং সেখানে বিছানা করে ঘুমাতে বলেন। শিক্ষকের কথামতো হেফজখানায় ঘুমে পড়ে ওই ছাত্র। পরে রাত ১১টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই ছাত্রকে শিক্ষক মাহফুজ তাঁর ঘরে নিয়ে যায় এবং যৌন নিপীড়ন চালায়।
এ ঘটনার পর ৪ জুন ওই ছাত্রকে দেখার জন্য তার মা মাদ্রাসায় আসে। এ সময় সে তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি তার মাকে জানায়। পরে ঘটনাটি ছাত্রের মা মাদ্রাসার সভাপতি মকলেছার রহমানকে জানালে কোনো ব্যবস্থা না নিয়েই শিক্ষককে তাড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন মাদ্রাসার সভাপতি। অবশেষে বিষয়টি থানা-পুলিশের নজরে আসে। পরে বগুড়া র্যাব-১২ সহযোগিতায় থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে গতকাল রাতে চাঁপাপুর এলাকা থেকে শিক্ষক মাহফুজকে গ্রেপ্তার করেন।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জালাল উদ্দীন বলেন, যৌন নিপীড়নের ঘটনায় ছাত্রের বাবা বাদী হয়ে আজ দুপুরে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পরে আসামি মাদ্রাসার শিক্ষক মাহফুজকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বগুড়া আদালতে পাঠানো হয়।
বগুড়ার আদমদীঘিতে মাদ্রাসার মক্তব শ্রেণির ছাত্রকে (১২) যৌন নিপীড়নের অভিযোগে শিক্ষক মাহফুজকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে থানা-পুলিশ। আজ সোমবার থানায় মামলা দায়েরের পর আসামিকে বগুড়া আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল রোববার রাতে চাঁপাপুর এলাকা থেকে শিক্ষক মাহফুজকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষক মাহফুজ আদমদীঘির চাঁপাপুর বাজারের মোহাম্মদ আলী কাজীর ছেলে।
জানা যায়, ওই ছাত্র আদমদীঘির সিদ্দিক হোসেন এতিমখানায় আবাসিক বোর্ডিংয়ে থেকে আড়াইল ফয়জুল উলুম কওমী মাদ্রাসায় মক্তব শ্রেণিতে লেখাপড়া করছিল। গত ১ জুন রাত সাড়ে ১০টার দিকে খাওয়া-দাওয়া শেষে ওই ছাত্র শুয়ে পড়ে। এ সময় মাদ্রাসার শিক্ষক মাহফুজ ওই ছাত্রকে পাশের হেফজখানায় ডাকে নিয়ে যায় এবং সেখানে বিছানা করে ঘুমাতে বলেন। শিক্ষকের কথামতো হেফজখানায় ঘুমে পড়ে ওই ছাত্র। পরে রাত ১১টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই ছাত্রকে শিক্ষক মাহফুজ তাঁর ঘরে নিয়ে যায় এবং যৌন নিপীড়ন চালায়।
এ ঘটনার পর ৪ জুন ওই ছাত্রকে দেখার জন্য তার মা মাদ্রাসায় আসে। এ সময় সে তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি তার মাকে জানায়। পরে ঘটনাটি ছাত্রের মা মাদ্রাসার সভাপতি মকলেছার রহমানকে জানালে কোনো ব্যবস্থা না নিয়েই শিক্ষককে তাড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন মাদ্রাসার সভাপতি। অবশেষে বিষয়টি থানা-পুলিশের নজরে আসে। পরে বগুড়া র্যাব-১২ সহযোগিতায় থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে গতকাল রাতে চাঁপাপুর এলাকা থেকে শিক্ষক মাহফুজকে গ্রেপ্তার করেন।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জালাল উদ্দীন বলেন, যৌন নিপীড়নের ঘটনায় ছাত্রের বাবা বাদী হয়ে আজ দুপুরে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। পরে আসামি মাদ্রাসার শিক্ষক মাহফুজকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বগুড়া আদালতে পাঠানো হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে