রাবি, প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশব্যাপী শিক্ষক নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদ ও জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে রাবি জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে তাঁরা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম। কর্মসূচি শেষে নেতৃবৃন্দ শিক্ষক লাঞ্ছনা এবং হলে সিট বাণিজ্য বন্ধের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।
মানববন্ধনে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ফজলুল হক বলেন, ‘জাতিকে শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে কারিগর হিসেবে কাজ করেন শিক্ষকেরা। আজ তাঁদের মাথায় আঘাত করা হচ্ছে। রাষ্ট্রযন্ত্র কোনো না কোনোভাবেই শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে চায়। ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে একটা বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়। তাদের আসল উদ্দেশ্য জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া। আমরা শিক্ষক নির্যাতন ও হত্যার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ এবং এর সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে সংগঠনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘গত কিছুদিন আগে আমাদের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসমা সিদ্দীকাকে লাঞ্ছিত করা হয়েছিল। এর আগে একজন শিক্ষককে হত্যা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের সিট থেকে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনের দিনের ভোট আগের রাতে হয়ে যাচ্ছে। এক রাতে চিঠি দিয়ে ১৩৬ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। এটা প্রহসন। আর এসব প্রহসনের জন্যই আমাদের সমাজটা পচে গেছে। ফলে ছাত্ররা শিক্ষকের ওপর চড়াও হচ্ছে।’
রাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কুদরত-ই-জাহান বলেন, ‘পুরো দেশে যে পরিমাণ ভোট চুরি, পুকুরচুরি, টাকা পাচারের ঘটনা হচ্ছে, শিক্ষক নির্যাতনের ঘটনা হচ্ছে তার প্রতিফলন। একটা দেশে যখন সুষ্ঠু গণতন্ত্র থাকে না, তখন এ রকম অরাজকতা হওয়াই স্বাভাবিক। দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা ছাত্রদের নৈতিক শিক্ষা দিতে পারি না। কারণ দেশ দাঁড়িয়ে আছে অনৈতিক ব্যবস্থার ওপর। আমাদের ভোটাধিকার না দিলে দেশের অবস্থা কোনো দিনই ঠিক হবে না।’
মানববন্ধনে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাসুদুল হাসান খান মুক্তার সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল আলীম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুনুর রশীদ, সাবেক সহসভাপতি গোলাম সাদিক, অধ্যাপক সারোয়ার জাহান লিটন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় প্রায় ৩০ জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশব্যাপী শিক্ষক নির্যাতন ও হত্যার প্রতিবাদ ও জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে রাবি জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে তাঁরা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম। কর্মসূচি শেষে নেতৃবৃন্দ শিক্ষক লাঞ্ছনা এবং হলে সিট বাণিজ্য বন্ধের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।
মানববন্ধনে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ফজলুল হক বলেন, ‘জাতিকে শিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে কারিগর হিসেবে কাজ করেন শিক্ষকেরা। আজ তাঁদের মাথায় আঘাত করা হচ্ছে। রাষ্ট্রযন্ত্র কোনো না কোনোভাবেই শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করতে চায়। ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে একটা বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়। তাদের আসল উদ্দেশ্য জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া। আমরা শিক্ষক নির্যাতন ও হত্যার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ এবং এর সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে সংগঠনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘গত কিছুদিন আগে আমাদের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসমা সিদ্দীকাকে লাঞ্ছিত করা হয়েছিল। এর আগে একজন শিক্ষককে হত্যা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের সিট থেকে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনের দিনের ভোট আগের রাতে হয়ে যাচ্ছে। এক রাতে চিঠি দিয়ে ১৩৬ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। এটা প্রহসন। আর এসব প্রহসনের জন্যই আমাদের সমাজটা পচে গেছে। ফলে ছাত্ররা শিক্ষকের ওপর চড়াও হচ্ছে।’
রাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কুদরত-ই-জাহান বলেন, ‘পুরো দেশে যে পরিমাণ ভোট চুরি, পুকুরচুরি, টাকা পাচারের ঘটনা হচ্ছে, শিক্ষক নির্যাতনের ঘটনা হচ্ছে তার প্রতিফলন। একটা দেশে যখন সুষ্ঠু গণতন্ত্র থাকে না, তখন এ রকম অরাজকতা হওয়াই স্বাভাবিক। দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা ছাত্রদের নৈতিক শিক্ষা দিতে পারি না। কারণ দেশ দাঁড়িয়ে আছে অনৈতিক ব্যবস্থার ওপর। আমাদের ভোটাধিকার না দিলে দেশের অবস্থা কোনো দিনই ঠিক হবে না।’
মানববন্ধনে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মাসুদুল হাসান খান মুক্তার সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল আলীম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুনুর রশীদ, সাবেক সহসভাপতি গোলাম সাদিক, অধ্যাপক সারোয়ার জাহান লিটন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। এ সময় প্রায় ৩০ জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
আমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
৫ মিনিট আগেপেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
২৩ মিনিট আগেদিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’কে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংসদ ভবনে প্রবেশ করার মুখে ফার্মগেট, আসাদগেট-সহ সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশ, র্যাবসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
২৭ মিনিট আগেসোমবার ছাত্রদলের শাখা সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ছিল সুষ্ঠু ছাত্রসংসদ নির্বাচন ও রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি।
৩১ মিনিট আগে