প্রতিনিধি, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ)
সারা দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। সরকারের এই কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন সেনাবাহিনী ও বিজিবির পাশাপাশি মাঠে কাজ করছে পুলিশের একাধিক টিম। তারপরেও সরকারি বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উল্লাপাড়া থেকে কর্মস্থলে ফিরছেন কর্মজীবী মানুষেরা। জীবনের তাগিদে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতের আঁধারে ট্রাক ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে আবার কর্মস্থলে ফিরছেন ঈদে ঘরে ফেরা মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯ ঘটিকার সময় উল্লাপাড়া উপজেলার সোনাতলা ব্রিজ থেকে দুইটি ট্রাক ও চার থেকে পাঁচটি মাইক্রোবাসে প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ জন যাত্রী ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
এ সময় কথা হয় গার্মেন্টস কর্মী হাছনা খাতুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, `লকডাউনে শিল্প কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় রাতের আঁধারে এভাবেই করোনার ভয় উপেক্ষা করেই ফিরতে হচ্ছে কর্মস্থলে। অনেক ঝুঁকি নিয়ে আমাদের যেতে হচ্ছে ঢাকায়। এতে আমাদের কষ্টের শেষ নাই। এ ছাড়া আমাদের অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হচ্ছে।'
ট্রাক চালক আমিরুল ইসলাম জানান, দিনের বেলায় পুলিশের ভয়ে রাস্তায় বের হই না। তাই রাতের বেলায় ট্রাকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা যাচ্ছি। একটি ট্রাকে ৫০ থেকে ৬০ জন করে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রতিজন মাথাপিছু ৩০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। আর যারা মাইক্রোবাসে করে যাচ্ছে তাঁদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহজাহান আলী জানান, সরকারের কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন করতে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকায় পুলিশের কঠোর নজরদারি রয়েছে। তবে দুই একটি ট্রাক ও মাইক্রোবাস পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে বেরিয়ে গেলেও পরবর্তীতে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশের মানুষ আতঙ্ক আর উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে। মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গত ২৩ জুলাই থেকে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে সরকার।
সারা দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। সরকারের এই কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন সেনাবাহিনী ও বিজিবির পাশাপাশি মাঠে কাজ করছে পুলিশের একাধিক টিম। তারপরেও সরকারি বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উল্লাপাড়া থেকে কর্মস্থলে ফিরছেন কর্মজীবী মানুষেরা। জীবনের তাগিদে আইনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতের আঁধারে ট্রাক ও মাইক্রোবাসে গাদাগাদি করে আবার কর্মস্থলে ফিরছেন ঈদে ঘরে ফেরা মানুষ।
সরেজমিনে দেখা যায়, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯ ঘটিকার সময় উল্লাপাড়া উপজেলার সোনাতলা ব্রিজ থেকে দুইটি ট্রাক ও চার থেকে পাঁচটি মাইক্রোবাসে প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ জন যাত্রী ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
এ সময় কথা হয় গার্মেন্টস কর্মী হাছনা খাতুনের সঙ্গে। তিনি বলেন, `লকডাউনে শিল্প কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় রাতের আঁধারে এভাবেই করোনার ভয় উপেক্ষা করেই ফিরতে হচ্ছে কর্মস্থলে। অনেক ঝুঁকি নিয়ে আমাদের যেতে হচ্ছে ঢাকায়। এতে আমাদের কষ্টের শেষ নাই। এ ছাড়া আমাদের অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হচ্ছে।'
ট্রাক চালক আমিরুল ইসলাম জানান, দিনের বেলায় পুলিশের ভয়ে রাস্তায় বের হই না। তাই রাতের বেলায় ট্রাকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা যাচ্ছি। একটি ট্রাকে ৫০ থেকে ৬০ জন করে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রতিজন মাথাপিছু ৩০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। আর যারা মাইক্রোবাসে করে যাচ্ছে তাঁদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহজাহান আলী জানান, সরকারের কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন করতে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকায় পুলিশের কঠোর নজরদারি রয়েছে। তবে দুই একটি ট্রাক ও মাইক্রোবাস পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে বেরিয়ে গেলেও পরবর্তীতে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশের মানুষ আতঙ্ক আর উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে। মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গত ২৩ জুলাই থেকে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে সরকার।
যশোরের বেনাপোল চেকপোস্টে ভারতগামী পাসপোর্টধারী আরজিনা খাতুন নামের ক্যানসারে আক্রান্ত এক রোগীকে জীবননাশের হুমকি দিয়ে ১৬ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে চিহ্নিত ছিনতাইকারীরা। আজ মঙ্গলবার ভ্রমণ ট্যাক্স কাটার নাম করে বেনাপোল বন্দর বাস টার্মিনাল থেকে ডেকে নিয়ে টাকা ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারী ডালিম ও তার দলবল।
১০ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিপাতে আবারও জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছে যশোরের ভবদহ অঞ্চল। যশোরের অভয়নগর ও মনিরামপুর উপজেলার অন্তত ৪৫টি গ্রামের বসতবাড়ি, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ডুবে গেছে পানিতে। দীর্ঘদিনের নদী-নালা খনন ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার অভাবে বছর বছর এমন দুর্ভোগে পড়ছে স্থানীয়রা।
১৩ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে বিদ্যুতায়িত হয়ে মো. শাহাব উদ্দিন (৭০) ও মো. মজনু মিয়া (৬০) নামের দুই কৃষক মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকেলে উপজেলার রামদী ইউনিয়নের তারাকান্দি বন্দে জমিতে কাজ করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেঝালকাঠিতে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অন্তঃসত্ত্বা নারী ঈশিতা (২৭) মারা গেছেন। তিনি শহরের টিনপট্টি এলাকার বাসিন্দা সজল কুমার বর্ধনের স্ত্রী ও ৮ মাসের গর্ভবতী ছিলেন। ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২৬ জুলাই ডেঙ্গুর উপসর্গ নিয়ে ঈশিতাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
২৪ মিনিট আগে