মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার সদর উপজেলার দক্ষিণ বিশিউড়া ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে নৌকার প্রার্থী অভিযোগ করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিরুদ্ধে। অন্যদিকে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর অভিযোগ বলে দাবি করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
এ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালামের কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন নৌকার মনোনীত প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের লোকজন।
এর আগে গত ২৭ অক্টোবর এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনায় দুই পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করে। এতে শুধু নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মামলা নেয় পুলিশ।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গিয়ে দক্ষিণ বিশিউড়া বাজারের পূর্ব পাশের দুটি দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরার ওই দিনের ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে প্রথমে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকেরা বইঠা হাতে মিছিল নিয়ে বাজারের পূর্বদিকে নতুন সেতু পার হয়ে চলে যান। এর ৮ মিনিট পরই স্বতন্ত্র প্রার্থী তাঁর লোকজন নিয়ে ওই পর্যন্ত এসে দ্রুতই লোকজন নিয়ে আবার ফিরে যান। কিন্তু ৩-৪ মিনিটের মধ্যেই নৌকার মিছিলের লোকজনকে ফের উল্টো দিকে বইঠা হাতে মারমুখী হয়ে যেতে দেখা যায়। এর পরপরই ঘটে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রথমে নৌকার মিছিলটি বাজারের পূর্বদিকে শেষ মাথায় যায়। নতুন সেতু পার হয়ে সামনের দিক দিয়ে গিয়ে পুরাতন সেতু পার হয়। এরপর আবার পশ্চিম মাথায় ঢোকার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজন বাজারে প্রবেশ করার খবর পেয়ে তারা দ্রুত ফিরে এসে হাতে থাকা লাঠি বইঠা দিয়ে হামলা চালায়। একপর্যায়ে তারা কার্যালয়ে গিয়ে নিজেরাই চেয়ার ও ছবি ভাঙচুর করে। পরে কার্যালয়ের সামনে থাকা ব্যানার-পোস্টারে আগুন দেয়। ভাঙচুরের ছবি তুলে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়।
এরই মধ্যে একটি ফোন কল রেকর্ড হাতে আসে আজকের পত্রিকার হাতে। ওই দিনের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার বিষয়ে স্থানীয় একজন সমাজ সেবকের সঙ্গে কথা হয় একজন আওয়ামী লীগ নেতার। যিনি নৌকার প্রার্থীর খুবই ঘনিষ্ঠজন ও সেদিনের মিছিলে ছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গিয়ে আসবাবপত্র ভাঙচুর মেনে নিলেও জাতির জনকের ছবি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাঙাতে তিনি ব্যথিত হয়েছেন বলে জানান।
কল রেকর্ডে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ধাওয়ার পর গিয়ে কার্যালয়ের লাইট নিভিয়ে শাটার ফেলে দিয়ে নৌকার প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের ভাতিজা মাসুম, মনিষ ও জুয়েলসহ অন্যান্যরা সবকিছু ভাঙচুর করে। অন্ধকারে ভাঙচুর করতে গিয়ে কার্যালয়ের ভেতরে থাকা বালির কৌটা খুলে বালিতে তাদের পুরো শরীর লেপ্টে যায়। এর কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয়ের বাইরে থাকা ব্যানার-পোস্টারে আগুন দেয়।
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম বলেন, ‘ওই দিন মার্কা পেয়ে বাজারে স্থানীয় লোকজনের সাথে দেখা করে বিষয়টি জানাতে যাই। এ সময় নৌকার প্রার্থীর ভাতিজা ও তার লোকজন আমাকে বাজার থেকে চলে যেতে বলে। তারা হুমকি দিয়ে বলে, এখানে নৌকা ছাড়া আর কোনো কিছুর প্রচার করা যাবে না। লোকজনকে যা বলার নির্বাচনের পরে বলবেন। একপর্যায়ে আমার লোকজনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ আমাদের কাছেই ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কার্যালয় তাঁরা (নৌকা প্রার্থীর লোকজন) নিজেরাই ভাঙচুর করেছে আমাদের ফাঁসানোর জন্য। পুলিশ তদন্ত করছে। আশা করছি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সব বের হয়ে আসবে।’
জানা যায়, নৌকা মনোনীত প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিক শারীরিক সমস্যার কারণে অস্ত্রোপচার করার পর বর্তমানে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবর্তমানে নির্বাচনী কার্যক্রম দেখাশোনা করছেন তাঁরই আপন ভাতিজা ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুম।
কার্যালয়ে গিয়ে কথা হয় শফিকুল ইসলাম মাসুমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওই দিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আবুল কালামের লোকজন ধাওয়া দিয়ে আমাদের কার্যালয়ে এসে ভাঙচুর করে। পরে বাইরে থাকা ব্যানার-পোস্টারে আগুন দেয়। এ সময় পুলিশ সামনে থাকলেও তাঁরা আমাদের সহায়তায় এগিয়ে আসেনি। নৌকার নির্বাচন করেও আমরা অসহায়।’
দক্ষিণ বিশিউড়া ৮ নম্বর বিট পুলিশের কার্যালয়টি আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের পাশের কক্ষেই। এর দায়িত্বে থাকা এসআই আবুল কালাম জানান, দুই গ্রুপকে আটকাতে ওই দিন আমি কার্যালয়ের সামনের সড়কের মোড়ে অবস্থান নেই। তবে প্রতিপক্ষের কাউকে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের দিকে যেতে দেখিনি।
নেত্রকোনা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানা জানান, প্রথমেই মনে হয়েছে বিষয়টিতে ঘাপলা আছে। তবে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপে জেলার সদর উপজেলার দক্ষিণ বিশিউড়া ইউপির নির্বাচন আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সাতজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবু বকর সিদ্দিক নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। আর জেলা কৃষক লীগের সদস্য ও চার বারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন।
নেত্রকোনার সদর উপজেলার দক্ষিণ বিশিউড়া ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে নৌকার প্রার্থী অভিযোগ করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিরুদ্ধে। অন্যদিকে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর অভিযোগ বলে দাবি করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
এ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালামের কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন নৌকার মনোনীত প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের লোকজন।
এর আগে গত ২৭ অক্টোবর এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনায় দুই পক্ষই থানায় অভিযোগ দায়ের করে। এতে শুধু নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মামলা নেয় পুলিশ।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গিয়ে দক্ষিণ বিশিউড়া বাজারের পূর্ব পাশের দুটি দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরার ওই দিনের ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে প্রথমে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকেরা বইঠা হাতে মিছিল নিয়ে বাজারের পূর্বদিকে নতুন সেতু পার হয়ে চলে যান। এর ৮ মিনিট পরই স্বতন্ত্র প্রার্থী তাঁর লোকজন নিয়ে ওই পর্যন্ত এসে দ্রুতই লোকজন নিয়ে আবার ফিরে যান। কিন্তু ৩-৪ মিনিটের মধ্যেই নৌকার মিছিলের লোকজনকে ফের উল্টো দিকে বইঠা হাতে মারমুখী হয়ে যেতে দেখা যায়। এর পরপরই ঘটে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রথমে নৌকার মিছিলটি বাজারের পূর্বদিকে শেষ মাথায় যায়। নতুন সেতু পার হয়ে সামনের দিক দিয়ে গিয়ে পুরাতন সেতু পার হয়। এরপর আবার পশ্চিম মাথায় ঢোকার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজন বাজারে প্রবেশ করার খবর পেয়ে তারা দ্রুত ফিরে এসে হাতে থাকা লাঠি বইঠা দিয়ে হামলা চালায়। একপর্যায়ে তারা কার্যালয়ে গিয়ে নিজেরাই চেয়ার ও ছবি ভাঙচুর করে। পরে কার্যালয়ের সামনে থাকা ব্যানার-পোস্টারে আগুন দেয়। ভাঙচুরের ছবি তুলে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়।
এরই মধ্যে একটি ফোন কল রেকর্ড হাতে আসে আজকের পত্রিকার হাতে। ওই দিনের কার্যালয়ে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার বিষয়ে স্থানীয় একজন সমাজ সেবকের সঙ্গে কথা হয় একজন আওয়ামী লীগ নেতার। যিনি নৌকার প্রার্থীর খুবই ঘনিষ্ঠজন ও সেদিনের মিছিলে ছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গিয়ে আসবাবপত্র ভাঙচুর মেনে নিলেও জাতির জনকের ছবি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাঙাতে তিনি ব্যথিত হয়েছেন বলে জানান।
কল রেকর্ডে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ধাওয়ার পর গিয়ে কার্যালয়ের লাইট নিভিয়ে শাটার ফেলে দিয়ে নৌকার প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের ভাতিজা মাসুম, মনিষ ও জুয়েলসহ অন্যান্যরা সবকিছু ভাঙচুর করে। অন্ধকারে ভাঙচুর করতে গিয়ে কার্যালয়ের ভেতরে থাকা বালির কৌটা খুলে বালিতে তাদের পুরো শরীর লেপ্টে যায়। এর কিছুক্ষণ পর তারা কার্যালয়ের বাইরে থাকা ব্যানার-পোস্টারে আগুন দেয়।
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম বলেন, ‘ওই দিন মার্কা পেয়ে বাজারে স্থানীয় লোকজনের সাথে দেখা করে বিষয়টি জানাতে যাই। এ সময় নৌকার প্রার্থীর ভাতিজা ও তার লোকজন আমাকে বাজার থেকে চলে যেতে বলে। তারা হুমকি দিয়ে বলে, এখানে নৌকা ছাড়া আর কোনো কিছুর প্রচার করা যাবে না। লোকজনকে যা বলার নির্বাচনের পরে বলবেন। একপর্যায়ে আমার লোকজনের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ আমাদের কাছেই ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ কার্যালয় তাঁরা (নৌকা প্রার্থীর লোকজন) নিজেরাই ভাঙচুর করেছে আমাদের ফাঁসানোর জন্য। পুলিশ তদন্ত করছে। আশা করছি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সব বের হয়ে আসবে।’
জানা যায়, নৌকা মনোনীত প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিক শারীরিক সমস্যার কারণে অস্ত্রোপচার করার পর বর্তমানে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর অবর্তমানে নির্বাচনী কার্যক্রম দেখাশোনা করছেন তাঁরই আপন ভাতিজা ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মাসুম।
কার্যালয়ে গিয়ে কথা হয় শফিকুল ইসলাম মাসুমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওই দিন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আবুল কালামের লোকজন ধাওয়া দিয়ে আমাদের কার্যালয়ে এসে ভাঙচুর করে। পরে বাইরে থাকা ব্যানার-পোস্টারে আগুন দেয়। এ সময় পুলিশ সামনে থাকলেও তাঁরা আমাদের সহায়তায় এগিয়ে আসেনি। নৌকার নির্বাচন করেও আমরা অসহায়।’
দক্ষিণ বিশিউড়া ৮ নম্বর বিট পুলিশের কার্যালয়টি আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের পাশের কক্ষেই। এর দায়িত্বে থাকা এসআই আবুল কালাম জানান, দুই গ্রুপকে আটকাতে ওই দিন আমি কার্যালয়ের সামনের সড়কের মোড়ে অবস্থান নেই। তবে প্রতিপক্ষের কাউকে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের দিকে যেতে দেখিনি।
নেত্রকোনা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানা জানান, প্রথমেই মনে হয়েছে বিষয়টিতে ঘাপলা আছে। তবে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপে জেলার সদর উপজেলার দক্ষিণ বিশিউড়া ইউপির নির্বাচন আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সাতজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবু বকর সিদ্দিক নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন। আর জেলা কৃষক লীগের সদস্য ও চার বারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন।
কোর্ট ইনচার্জ আমিনুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার সাংবাদিককে আদালতে তোলা হলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গঙ্গাচড়া থানার ওসি আল এমরান ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন শুনানি শেষে আদালতের বিচারক কৃষ্ণ কমল রায় দুই দিনের মঞ্জুর করেন।
৪ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে এক যুবককে ধর্ষণের প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান। উপজেলার মাইজবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইদুল ইসলাম বাবুল এমন প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে জানা গেছে। মো. শরীফ মিয়া (২২) নামে এক যুবককে ধর্ষক হিসেবে আখ্যায়িত করে এ প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়।
৩৬ মিনিট আগেপরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) আওতাধীন মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) পিইপিঅ্যান্ডএম বিভাগে কর্মরত মহাব্যবস্থাপক (কারিগরি ক্যাডার) মো. আবু তালেব ফরাজীকে কাজের স্বার্থে সংস্থার আওতাধীন বড়পুকুরিয়া...
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জে বাস ভাড়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষের জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়েছে। এতে দূরপাল্লা ও অভ্যন্তরীণ সব রুটে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সাধারণ যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে