মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার বারহাট্টায় সিংধা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান পদের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সুজন চৌধুরীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা ঘরের আসবাবপত্র ও জানালার কাচ ভাঙচুর করে। এ ছাড়া ঘরে থাকা তিন লাখ ৭০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভাটিপাড়ায় গ্রামের বাড়িতে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ করেন সুজন চৌধুরী।
সুজন বলেন, হামলার সুবিধার্থে প্রথমে বাড়ির সামনের পুকুরপাড়ে স্থাপিত বেশ কয়েকটি বৈদ্যুতিক বাল্ব ভেঙে এলাকা অন্ধকার করে দুর্বৃত্তরা। পরে ঘরে ঢুকে ভাঙচুর চালায়।
সুজন জানান, ঘটনার সময় আমি ঘরে ছিলাম না। আমাকে হত্যা করার উদ্দেশে এ হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। যাওয়ার সময় ঘরে থাকা ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। তাদের হামলায় ভাতিজা শেখ মো. কামরুল মিয়া (৪০) ও মো. রেহান মিয়া (৩৮) আহত হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হবে।
সুজন চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, পুরো ঘটনা প্রতিপক্ষ নৌকার প্রার্থী শাহ মাহবুব মোর্শেদ কাঞ্চনের লোকজনের কাজ।
আহত কামরুল মিয়া বলেন, ১০-১২ জন মুখোশ পরা একদল লোক বাড়িতে এসে হামলা চালায়। তারা এসেই বাল্ব, চেয়ার ও জানালা ভেঙেছে।
মাহবুব মুর্শেদ কাঞ্চনের ছেলে মাহাবুব তন্ময় বলেন, আমি নাটোরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন কার্যালয়ে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছি। গত বুধবার সন্ধ্যায় ৬টায় অফিস থেকে বের হয়ে ১০টার পর্যন্ত অফিসার্স ক্লাবে ছিলাম। বাবা নির্বাচন করছেন। আমি যাতে নির্বাচনের দিন এলাকায় যেতে না পারি সে জন্য পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে।
এ বিষয়ে জানতে মাহাবুব মুর্শেদ কাঞ্চনের নম্বরে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন কেটে দেন।
এ ব্যাপারে বারহাট্টা থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার বারহাট্টায় সিংধা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান পদের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সুজন চৌধুরীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা ঘরের আসবাবপত্র ও জানালার কাচ ভাঙচুর করে। এ ছাড়া ঘরে থাকা তিন লাখ ৭০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ভাটিপাড়ায় গ্রামের বাড়িতে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ করেন সুজন চৌধুরী।
সুজন বলেন, হামলার সুবিধার্থে প্রথমে বাড়ির সামনের পুকুরপাড়ে স্থাপিত বেশ কয়েকটি বৈদ্যুতিক বাল্ব ভেঙে এলাকা অন্ধকার করে দুর্বৃত্তরা। পরে ঘরে ঢুকে ভাঙচুর চালায়।
সুজন জানান, ঘটনার সময় আমি ঘরে ছিলাম না। আমাকে হত্যা করার উদ্দেশে এ হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। যাওয়ার সময় ঘরে থাকা ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। তাদের হামলায় ভাতিজা শেখ মো. কামরুল মিয়া (৪০) ও মো. রেহান মিয়া (৩৮) আহত হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হবে।
সুজন চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, পুরো ঘটনা প্রতিপক্ষ নৌকার প্রার্থী শাহ মাহবুব মোর্শেদ কাঞ্চনের লোকজনের কাজ।
আহত কামরুল মিয়া বলেন, ১০-১২ জন মুখোশ পরা একদল লোক বাড়িতে এসে হামলা চালায়। তারা এসেই বাল্ব, চেয়ার ও জানালা ভেঙেছে।
মাহবুব মুর্শেদ কাঞ্চনের ছেলে মাহাবুব তন্ময় বলেন, আমি নাটোরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন কার্যালয়ে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছি। গত বুধবার সন্ধ্যায় ৬টায় অফিস থেকে বের হয়ে ১০টার পর্যন্ত অফিসার্স ক্লাবে ছিলাম। বাবা নির্বাচন করছেন। আমি যাতে নির্বাচনের দিন এলাকায় যেতে না পারি সে জন্য পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে।
এ বিষয়ে জানতে মাহাবুব মুর্শেদ কাঞ্চনের নম্বরে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন কেটে দেন।
এ ব্যাপারে বারহাট্টা থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৪ ঘণ্টা আগে