মেহেরপুর প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ বলেছেন, ‘পলাশীর যুদ্ধে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নবাব সিরাজুদ্দৌলার পরাজয়, স্বাধীনতাযুদ্ধে রাজাকারদের ভূমিকা, একাত্তরের পরাজিত শক্তির পঁচাত্তরের বঙ্গবন্ধুকে হত্যা, সবই এক সূত্রে গাঁথা। সামনে নির্বাচন, সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। কারণ, দল ও দলের বাইরে অনেকেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। জি হুজুরের নেতৃত্ব নয়, জেনে-বুঝে সামনের পা ফেলতে হবে। মনে রাখতে হবে ষড়যন্ত্র আবার শুরু হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের ঝান্ডাতলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থেকে শত্রুদের এখনই মোকাবিলা করতে হবে।’
আজ সোমবার দুপুরে মেহেরপুরের ঐতিহাসিক মুজিবনগর আম্রকাননের মুজিবনগর দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আপনি চেয়ারে আছেন বলে মনোনয়ন পাবেন, এমন না। দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে।’
একই মঞ্চে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের চর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারও অবদান নেই।’
জিয়াউর রহমান দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী চেতনা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন—দাবি করে মাহবুবুল আলম হানিফ আরও বলেন, ‘কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযম ও আবদুলদের নিয়ে তিনি সরকার গঠন করেছিলেন। অসংখ্য রাজাকারদের প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রমাণ করেছেন তিনি কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেন নাই।’
সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘যাদের নির্বাচন করার সক্ষমতা আছে শুধু তারাই এ নির্বাচনে আসবেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রমাণ করবেন জনগণ কাকে চায় আর কাকে চায় না।’ এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি।
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম. বাহাউদ্দীন নাসিম-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আইনজীবী আমিরুল আলম এমপি, পারভিন জামান কল্পনা, গ্লোরিয়া জামান ঝরনা এমপি, শ্রী নির্মল চ্যাটার্জি, মেহেরপুর জেলা আ. লীগের সভাপতি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি, মেহেরপুর-২ আসনের এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. এ খালেকসহ অন্যান্য নেতারা।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ বলেছেন, ‘পলাশীর যুদ্ধে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নবাব সিরাজুদ্দৌলার পরাজয়, স্বাধীনতাযুদ্ধে রাজাকারদের ভূমিকা, একাত্তরের পরাজিত শক্তির পঁচাত্তরের বঙ্গবন্ধুকে হত্যা, সবই এক সূত্রে গাঁথা। সামনে নির্বাচন, সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। কারণ, দল ও দলের বাইরে অনেকেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। জি হুজুরের নেতৃত্ব নয়, জেনে-বুঝে সামনের পা ফেলতে হবে। মনে রাখতে হবে ষড়যন্ত্র আবার শুরু হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের ঝান্ডাতলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থেকে শত্রুদের এখনই মোকাবিলা করতে হবে।’
আজ সোমবার দুপুরে মেহেরপুরের ঐতিহাসিক মুজিবনগর আম্রকাননের মুজিবনগর দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আপনি চেয়ারে আছেন বলে মনোনয়ন পাবেন, এমন না। দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে।’
একই মঞ্চে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের চর। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারও অবদান নেই।’
জিয়াউর রহমান দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী চেতনা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন—দাবি করে মাহবুবুল আলম হানিফ আরও বলেন, ‘কুখ্যাত রাজাকার গোলাম আযম ও আবদুলদের নিয়ে তিনি সরকার গঠন করেছিলেন। অসংখ্য রাজাকারদের প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রমাণ করেছেন তিনি কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেন নাই।’
সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘যাদের নির্বাচন করার সক্ষমতা আছে শুধু তারাই এ নির্বাচনে আসবেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রমাণ করবেন জনগণ কাকে চায় আর কাকে চায় না।’ এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি।
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম. বাহাউদ্দীন নাসিম-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আইনজীবী আমিরুল আলম এমপি, পারভিন জামান কল্পনা, গ্লোরিয়া জামান ঝরনা এমপি, শ্রী নির্মল চ্যাটার্জি, মেহেরপুর জেলা আ. লীগের সভাপতি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি, মেহেরপুর-২ আসনের এমপি সাহিদুজ্জামান খোকন, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম. এ খালেকসহ অন্যান্য নেতারা।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে