বাগেরহাট প্রতিনিধি
পূর্ব আকাশে আলোর ঝলকানি দেখা দেওয়ার আগেই বাগেরহাটের ভৈরবতীরের কেবি বাজারে ভিড় জমাতে থাকেন ব্যবসায়ী, জেলে ও আড়তদারেরা। সাগরে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ায় দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সরগরম হয়ে উঠেছে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ সামুদ্রিক মৎস্য আড়তটি।
শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে ঘাটে নোঙর করা দুটি ট্রলার থেকে ঝুড়িতে করে মাছ নামাতে দেখা যায় জেলে ও শ্রমিকদের। ক্রয়-বিক্রয়ের হাঁকডাকে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। তবে চাহিদার তুলনায় মাছের পরিমাণ অনেক কম থাকায় দাম ছিল আকাশছোঁয়া।
ব্যবসায়ীরা জানান, অবরোধ শেষে বঙ্গোপসাগর থেকে আজই প্রথম মাছ নিয়ে দুটি ট্রলার এসেছে। তবে মাছের পরিমাণ খুবই কম। এতে বাজারে চাহিদা থাকলেও জোগান কম হওয়ায় দাম অনেক বেশি।
ট্রলার থেকে মাছ ধরে আনা জেলে রুহুল বলেন, ‘সাগরে গিয়ে কয়েকবার জাল ফেলেছি। অল্প কিছু ইলিশ পেয়েছি, বেশির ভাগই কম দামি মাছ। ট্রলারে সমস্যা হওয়ায় দ্রুত ফিরে আসতে হয়েছে।’
মোরেলগঞ্জ থেকে মাছ কিনতে আসা পাইকার তৈয়ব মুন্সি বলেন, ‘অবরোধ চলাকালীন আসিনি। অনেক দিন পর আজ বাজারে এলাম। মাছের দাম অনেক বেশি। তবু কিছু কিনেছি, এখন এলাকায় নিয়ে বিক্রি করতে পারলেই হয়।’
আজকের বাজারে ইলিশের দর ছিল—
২০০-৩০০ গ্রাম ওজনের: প্রতি কেজি ৬০০-৮০০ টাকা
৫০০-৮০০ গ্রাম ওজনের: প্রতি কেজি ১২০০-১৫০০ টাকা
৯০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ওজনের: প্রতি কেজি ২০০০-২৫০০ টাকা
এ ছাড়া রূপচাঁদা বিক্রি হয়েছে আকারভেদে প্রতি কেজি ৫০০-১২০০ টাকায়। কঙ্কন, তুলারডাঁটি, ঢেলাচ্যালা, ভেটকি, লইট্টা, ছুড়ি, জাবা, বিড়ালজাবাসহ বিভিন্ন মাছ বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি দরে।
কেবি বাজার আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক অনুপ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘অবরোধ শেষে আজ প্রথম ট্রলার এসেছে, মাছও কম। তবে পাইকারদের উপস্থিতি বেশি থাকায় দাম কিছুটা বেশি। সামনে মাছের সরবরাহ বাড়লে দামও কমে আসবে।’
উল্লেখ্য, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। নিষেধাজ্ঞা শেষে আবারও মাছ ধরা শুরু হয়েছে, সেই ধারাবাহিকতায় কেবি বাজারে ট্রলার আসাও শুরু হয়েছে।
পূর্ব আকাশে আলোর ঝলকানি দেখা দেওয়ার আগেই বাগেরহাটের ভৈরবতীরের কেবি বাজারে ভিড় জমাতে থাকেন ব্যবসায়ী, জেলে ও আড়তদারেরা। সাগরে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ায় দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সরগরম হয়ে উঠেছে দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ সামুদ্রিক মৎস্য আড়তটি।
শুক্রবার (১৩ জুন) সকালে ঘাটে নোঙর করা দুটি ট্রলার থেকে ঝুড়িতে করে মাছ নামাতে দেখা যায় জেলে ও শ্রমিকদের। ক্রয়-বিক্রয়ের হাঁকডাকে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। তবে চাহিদার তুলনায় মাছের পরিমাণ অনেক কম থাকায় দাম ছিল আকাশছোঁয়া।
ব্যবসায়ীরা জানান, অবরোধ শেষে বঙ্গোপসাগর থেকে আজই প্রথম মাছ নিয়ে দুটি ট্রলার এসেছে। তবে মাছের পরিমাণ খুবই কম। এতে বাজারে চাহিদা থাকলেও জোগান কম হওয়ায় দাম অনেক বেশি।
ট্রলার থেকে মাছ ধরে আনা জেলে রুহুল বলেন, ‘সাগরে গিয়ে কয়েকবার জাল ফেলেছি। অল্প কিছু ইলিশ পেয়েছি, বেশির ভাগই কম দামি মাছ। ট্রলারে সমস্যা হওয়ায় দ্রুত ফিরে আসতে হয়েছে।’
মোরেলগঞ্জ থেকে মাছ কিনতে আসা পাইকার তৈয়ব মুন্সি বলেন, ‘অবরোধ চলাকালীন আসিনি। অনেক দিন পর আজ বাজারে এলাম। মাছের দাম অনেক বেশি। তবু কিছু কিনেছি, এখন এলাকায় নিয়ে বিক্রি করতে পারলেই হয়।’
আজকের বাজারে ইলিশের দর ছিল—
২০০-৩০০ গ্রাম ওজনের: প্রতি কেজি ৬০০-৮০০ টাকা
৫০০-৮০০ গ্রাম ওজনের: প্রতি কেজি ১২০০-১৫০০ টাকা
৯০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ওজনের: প্রতি কেজি ২০০০-২৫০০ টাকা
এ ছাড়া রূপচাঁদা বিক্রি হয়েছে আকারভেদে প্রতি কেজি ৫০০-১২০০ টাকায়। কঙ্কন, তুলারডাঁটি, ঢেলাচ্যালা, ভেটকি, লইট্টা, ছুড়ি, জাবা, বিড়ালজাবাসহ বিভিন্ন মাছ বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি দরে।
কেবি বাজার আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক অনুপ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘অবরোধ শেষে আজ প্রথম ট্রলার এসেছে, মাছও কম। তবে পাইকারদের উপস্থিতি বেশি থাকায় দাম কিছুটা বেশি। সামনে মাছের সরবরাহ বাড়লে দামও কমে আসবে।’
উল্লেখ্য, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। নিষেধাজ্ঞা শেষে আবারও মাছ ধরা শুরু হয়েছে, সেই ধারাবাহিকতায় কেবি বাজারে ট্রলার আসাও শুরু হয়েছে।
আমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
১২ মিনিট আগেপেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
৩১ মিনিট আগেদিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’কে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংসদ ভবনে প্রবেশ করার মুখে ফার্মগেট, আসাদগেট-সহ সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশ, র্যাবসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেসোমবার ছাত্রদলের শাখা সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ছিল সুষ্ঠু ছাত্রসংসদ নির্বাচন ও রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি।
৩৯ মিনিট আগে