প্রতিনিধি
মনিরামপুর (যশোর): যশোরের মনিরামপুরে জ্বর ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে জাকির হোসেন (৩২) নামে এক মাদ্রাসাশিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খুলনার গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে একটু চিকিৎসার আশায় স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে চার হাসপাতালে ছোটাছুটি করেছেন।
জাকির হোসেন উপজেলার কাশিপুর দক্ষিণপাড়ার মৃত সবদাল সরদারের ছেলে। তিনি ঢাকুরিয়ার লাউকুণ্ডা দাখিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শাখার প্রধান ছিলেন।
শিক্ষকের বন্ধু আবুল কালাম বলেন, শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী ছিলেন জাকির। করোনায় মাদ্রাসা বন্ধ হয়ে গেলে বাড়িতে থাকতেন তিনি। কয়েক দিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। দুই দিন আগে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে গত সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাঁকে মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থা জটিল হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শিক্ষককে যশোর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি না নিয়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন চিকিৎসকেরা। খুলনায় নেওয়ার পর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কথা বলে রোগীকে ভর্তি নেননি চিকিৎসকেরা। তারপর খুলনা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয় রোগীকে।
কালাম বলেন, খুলনা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা জানান তাঁরা করোনা রোগী ভর্তি করান। তবে রোগীর করোনা নিশ্চিত হওয়ার পর তারা ভর্তি নেবেন। ওই অজুহাতে তাঁরাও ভর্তি না নিয়ে রোগী ফেরত দেন। এভাবে বিকেল ৪টা বেজে যায়। অবশেষে মনিরামপুর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অনুপ বসুর পরামর্শে খুলনার গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। রোগীর অবস্থা জটিল বলে সেখানে আইসিইউতে ভর্তি নেন চিকিৎসকেরা। আইসিইউতে সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত্যু হয়েছে শিক্ষক জাকির হোসেনের।
আবুল কালাম বলেন, `একটু ভালো চিকিৎসার আশায় দিনভর এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে ছুটেছি রোগী নিয়ে। সবাই চিকিৎসা না দিয়ে শুধু অজুহাত দেখিয়েছেন।'
মনিরামপুর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডাক্তার অনুপ বসু বলেন, ওই শিক্ষকের শ্বাসকষ্ট ছিল খুব। কয়েক দিন জ্বরে ভুগলেও স্বজনরা তাঁর করোনা পরীক্ষা করাননি।
মনিরামপুর (যশোর): যশোরের মনিরামপুরে জ্বর ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে জাকির হোসেন (৩২) নামে এক মাদ্রাসাশিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খুলনার গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে একটু চিকিৎসার আশায় স্বজনেরা তাঁকে নিয়ে চার হাসপাতালে ছোটাছুটি করেছেন।
জাকির হোসেন উপজেলার কাশিপুর দক্ষিণপাড়ার মৃত সবদাল সরদারের ছেলে। তিনি ঢাকুরিয়ার লাউকুণ্ডা দাখিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শাখার প্রধান ছিলেন।
শিক্ষকের বন্ধু আবুল কালাম বলেন, শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী ছিলেন জাকির। করোনায় মাদ্রাসা বন্ধ হয়ে গেলে বাড়িতে থাকতেন তিনি। কয়েক দিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। দুই দিন আগে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে গত সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাঁকে মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থা জটিল হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শিক্ষককে যশোর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে ভর্তি না নিয়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন চিকিৎসকেরা। খুলনায় নেওয়ার পর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কথা বলে রোগীকে ভর্তি নেননি চিকিৎসকেরা। তারপর খুলনা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয় রোগীকে।
কালাম বলেন, খুলনা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা জানান তাঁরা করোনা রোগী ভর্তি করান। তবে রোগীর করোনা নিশ্চিত হওয়ার পর তারা ভর্তি নেবেন। ওই অজুহাতে তাঁরাও ভর্তি না নিয়ে রোগী ফেরত দেন। এভাবে বিকেল ৪টা বেজে যায়। অবশেষে মনিরামপুর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. অনুপ বসুর পরামর্শে খুলনার গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। রোগীর অবস্থা জটিল বলে সেখানে আইসিইউতে ভর্তি নেন চিকিৎসকেরা। আইসিইউতে সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত্যু হয়েছে শিক্ষক জাকির হোসেনের।
আবুল কালাম বলেন, `একটু ভালো চিকিৎসার আশায় দিনভর এই হাসপাতাল থেকে ওই হাসপাতালে ছুটেছি রোগী নিয়ে। সবাই চিকিৎসা না দিয়ে শুধু অজুহাত দেখিয়েছেন।'
মনিরামপুর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডাক্তার অনুপ বসু বলেন, ওই শিক্ষকের শ্বাসকষ্ট ছিল খুব। কয়েক দিন জ্বরে ভুগলেও স্বজনরা তাঁর করোনা পরীক্ষা করাননি।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৬ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে