করোনায় আক্রান্ত হলে সাধারণত দুই সপ্তাহের মধ্যেই সুস্থ হয়ে যান বেশির ভাগ মানুষ। কারও কারও ক্ষেত্রে এর কিছু বেশি সময়ও লাগে। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন, আক্রান্ত হওয়ার দীর্ঘদিন পরও যাদের শরীরে করোনার উপসর্গগুলো রয়ে গেছে।
নতুন সমীক্ষা অনুসারে, লং কোভিডে ভুগছেন এমন মানুষদের প্রধান অঙ্গগুলোর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এমআরআই স্ক্যানে দেখা গেছে, এসব রোগীর ফুসফুস, মস্তিষ্ক এবং কিডনির মতো একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে অস্বাভাবিক কিছু হওয়ার সম্ভাবনা তিনগুণ বেশি।
অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ক্ষেত্রে ওষুধ দিয়ে উপসর্গ সম্পূর্ণরূপে কমানো সম্ভব হয় না। অ্যালার্জির উপসর্গ কমাতে হলে এর কারণ জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী নিয়ম মেনে চলতে হবে।
মলদ্বার বা পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্ত যাওয়া কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগ নয় বরং অন্য কোনো রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ।