শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুরে প্রথমবারের মতো রঙিন জাতের ফুলকপি চাষ করেছেন সুশেন বালা ও দীপা বালা নামের দুই চাষি। উপজেলার নাকোল ইউনিয়নের হাজরাতলা গ্রামে ৪০ শতক জমিতে সোনালি, বেগুনি, লাল, কমলাসহ সাত রঙের ফুলকপি ও ব্রকলি চাষ করেছেন তাঁরা।
রঙিন ফুলকপি দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু। পুষ্টিগুণে ভরপুর রঙিন জাতের এই ফুলকপির দাম সাধারণ জাতের ফুলকপির চেয়ে বেশি। সাত রঙা এই ফুলকপি দেখতে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ভিড় করছেন সুশেন বালা ও দীপা বালার খেতে।
কিষান সুশেন বালা বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের সহযোগিতায় ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষ করি। সাধারণ সাদা জাতের ফুলকপি বাজারে ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। কিন্তু এই রঙিন ফুলকপি ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি।’ নতুন জাত ও দাম বেশি হওয়ায় আগামী মৌসুমে তিনি আরও বেশি জমিতে এই ফুলকপি চাষ করবেন বলে জানান।
কিষানি দীপা বালা বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে দেওয়া বীজ ও সার নিয়ে হাজরাতলা মাঠে ২০ শতক জমিতে সোনালি, বেগুনিসহ বিভিন্ন রঙের নতুন জাতের এই ফুলকপি চাষ করি। সাধারণ জাতের ফুলকপির মতো এর ফলনও ভালো হয়েছে।’
স্থানীয় কৃষক মৃণাল কান্তি বলেন, ‘সুশেন বালা ও দীপা বালা সাত রঙের ফুলকপি চাষ করেছেন। এটা দেখে আমরা আশপাশের কৃষকেরা উৎসাহিত হয়েছি। আমরাও এ কপি চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি উপসহকারী অলক কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘কৃষি কার্যালয়ের মাধ্যমে এ মাঠে সাত রঙের কপি চাষ হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে আমরা সফল হয়েছি। আগামীতে এ কপি চাষ আরও বাড়বে বলে আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সালমা জাহান নিপা বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের মাধ্যমে সুশেন বালা ও দীপা বালাকে আমরা রঙিন ফুলকপির বীজ, জৈব সার ও ফেরোমন ফাঁদ দিয়েছিলাম। উৎপাদন ভালো হওয়ায় উপজেলার অন্য কৃষকদের মাঝে উৎসাহ দেখা যাচ্ছে। রঙিন ফুলকপির পুষ্টিগুণ ও বাজারমূল্য অনেক বেশি। খেতেও সুস্বাদু। আশা করছি, আগামীতে উপজেলায় রঙিন জাতের ফুলকপির চাষ বাড়বে।’
মাগুরার শ্রীপুরে প্রথমবারের মতো রঙিন জাতের ফুলকপি চাষ করেছেন সুশেন বালা ও দীপা বালা নামের দুই চাষি। উপজেলার নাকোল ইউনিয়নের হাজরাতলা গ্রামে ৪০ শতক জমিতে সোনালি, বেগুনি, লাল, কমলাসহ সাত রঙের ফুলকপি ও ব্রকলি চাষ করেছেন তাঁরা।
রঙিন ফুলকপি দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও সুস্বাদু। পুষ্টিগুণে ভরপুর রঙিন জাতের এই ফুলকপির দাম সাধারণ জাতের ফুলকপির চেয়ে বেশি। সাত রঙা এই ফুলকপি দেখতে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ভিড় করছেন সুশেন বালা ও দীপা বালার খেতে।
কিষান সুশেন বালা বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের সহযোগিতায় ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষ করি। সাধারণ সাদা জাতের ফুলকপি বাজারে ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। কিন্তু এই রঙিন ফুলকপি ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি।’ নতুন জাত ও দাম বেশি হওয়ায় আগামী মৌসুমে তিনি আরও বেশি জমিতে এই ফুলকপি চাষ করবেন বলে জানান।
কিষানি দীপা বালা বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে দেওয়া বীজ ও সার নিয়ে হাজরাতলা মাঠে ২০ শতক জমিতে সোনালি, বেগুনিসহ বিভিন্ন রঙের নতুন জাতের এই ফুলকপি চাষ করি। সাধারণ জাতের ফুলকপির মতো এর ফলনও ভালো হয়েছে।’
স্থানীয় কৃষক মৃণাল কান্তি বলেন, ‘সুশেন বালা ও দীপা বালা সাত রঙের ফুলকপি চাষ করেছেন। এটা দেখে আমরা আশপাশের কৃষকেরা উৎসাহিত হয়েছি। আমরাও এ কপি চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি উপসহকারী অলক কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘কৃষি কার্যালয়ের মাধ্যমে এ মাঠে সাত রঙের কপি চাষ হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে আমরা সফল হয়েছি। আগামীতে এ কপি চাষ আরও বাড়বে বলে আশা করছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সালমা জাহান নিপা বলেন, ‘উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের মাধ্যমে সুশেন বালা ও দীপা বালাকে আমরা রঙিন ফুলকপির বীজ, জৈব সার ও ফেরোমন ফাঁদ দিয়েছিলাম। উৎপাদন ভালো হওয়ায় উপজেলার অন্য কৃষকদের মাঝে উৎসাহ দেখা যাচ্ছে। রঙিন ফুলকপির পুষ্টিগুণ ও বাজারমূল্য অনেক বেশি। খেতেও সুস্বাদু। আশা করছি, আগামীতে উপজেলায় রঙিন জাতের ফুলকপির চাষ বাড়বে।’
গেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে আগুন পুরোপুরি নেভেনি। আর পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
৬ মিনিট আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১৮ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী ইউনিয়নের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং বামন্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ টানা চার মাস জলমগ্ন অবস্থায় রয়েছে। দীর্ঘদিনের এই জলাবদ্ধতা নিরসনে কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় দুই প্রতিষ্ঠানের হাজারো শিক্ষার্থীর পাঠদান মারাত্মকভাবে ব্যা
২২ মিনিট আগে