অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টি ও উজানে যশোর শহর থেকে আসা পানিতে তলিয়ে গেছে ভবদহের দুই শতাধিক বাড়িঘর। এই এলাকার স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট, ধর্মীয় উপাসনালয়ও এখন পানির তলে। ভেসে গেছে কয়েক হাজার মাছের ঘের। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি। ভবদহে প্রতিদিনই বাড়ছে পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই লক্ষাধিক মানুষ। দেখা দিয়েছে মানবিক বিপর্যয়।
এ অবস্থায় মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। জলাবদ্ধ ভবদহ এলাকা থেকে দ্রুত পানি সরানোর দাবিতে ভবদহ এলাকাবাসীর আয়োজনে আজ রোববার দুপুরে যশোর–খুলনা মহাসড়কের নওয়াপাড়ায় মানববন্ধন করেন। দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এলাকার কয়েকশ নারী–পুরুষ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা এ মানববন্ধনে অংশ নেন।
এই মানববন্ধনে ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক রণজিৎ বাওয়ালি বলেন, ‘ভবদহ এলাকায় এ বছর ভয়াবহ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এক লাখ লোক বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। তাদের দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই। সরকার পানি সরানোর জন্য এ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি।’
এরপর তিনি ইউএনওর উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আগামীকাল (সোমবার) থেকে আমডাঙা খাল সংস্কার কাজ শুরু না করলে জলাবদ্ধ এলাকার হাজার হাজার মহিলা এসে আপনাকে (ইউএনও) ধরে নিয়ে জলের মধ্যে বেঁধে রাখবে!’
মানববন্ধনে ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে বিল কপালিয়ায় দ্রুত টিআরএম (টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট বা জোয়ারাধার) চালু ও আমডাঙা খাল সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধন থেকে দ্রুত পানি সরানোর কার্যকর উদ্যোগ না নিলে আগামী ৬ অক্টোবর ভবদহ দিবসে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। এ সময় অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তী হাজির হয়ে জলাবদ্ধতা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে করণীয় সবকিছু করার আশ্বাস দেন।
গাজী ইকবাল কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে রণজিৎ বাওয়ালি ছাড়া আরও বক্তব্য দেন—সংগ্রাম কমিটির নেতা শিবপদ বিশ্বাস, সাধন বিশ্বাস, কানু বিশ্বাস, অভয়নগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডাবলু কাজী, অভয়নগর উপজেলা জামায়াতের আমির সরদার মো. শরীফ হোসেন, উপজেলা ইমাম পরিষদের সম্পাদক মাওলানা মাসুম বিল্লাহ প্রমুখ।
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টি ও উজানে যশোর শহর থেকে আসা পানিতে তলিয়ে গেছে ভবদহের দুই শতাধিক বাড়িঘর। এই এলাকার স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট, ধর্মীয় উপাসনালয়ও এখন পানির তলে। ভেসে গেছে কয়েক হাজার মাছের ঘের। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি। ভবদহে প্রতিদিনই বাড়ছে পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই লক্ষাধিক মানুষ। দেখা দিয়েছে মানবিক বিপর্যয়।
এ অবস্থায় মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। জলাবদ্ধ ভবদহ এলাকা থেকে দ্রুত পানি সরানোর দাবিতে ভবদহ এলাকাবাসীর আয়োজনে আজ রোববার দুপুরে যশোর–খুলনা মহাসড়কের নওয়াপাড়ায় মানববন্ধন করেন। দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এলাকার কয়েকশ নারী–পুরুষ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা এ মানববন্ধনে অংশ নেন।
এই মানববন্ধনে ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক রণজিৎ বাওয়ালি বলেন, ‘ভবদহ এলাকায় এ বছর ভয়াবহ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এক লাখ লোক বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। তাদের দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই। সরকার পানি সরানোর জন্য এ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি।’
এরপর তিনি ইউএনওর উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আগামীকাল (সোমবার) থেকে আমডাঙা খাল সংস্কার কাজ শুরু না করলে জলাবদ্ধ এলাকার হাজার হাজার মহিলা এসে আপনাকে (ইউএনও) ধরে নিয়ে জলের মধ্যে বেঁধে রাখবে!’
মানববন্ধনে ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে বিল কপালিয়ায় দ্রুত টিআরএম (টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট বা জোয়ারাধার) চালু ও আমডাঙা খাল সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধন থেকে দ্রুত পানি সরানোর কার্যকর উদ্যোগ না নিলে আগামী ৬ অক্টোবর ভবদহ দিবসে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। এ সময় অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তী হাজির হয়ে জলাবদ্ধতা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে করণীয় সবকিছু করার আশ্বাস দেন।
গাজী ইকবাল কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে রণজিৎ বাওয়ালি ছাড়া আরও বক্তব্য দেন—সংগ্রাম কমিটির নেতা শিবপদ বিশ্বাস, সাধন বিশ্বাস, কানু বিশ্বাস, অভয়নগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডাবলু কাজী, অভয়নগর উপজেলা জামায়াতের আমির সরদার মো. শরীফ হোসেন, উপজেলা ইমাম পরিষদের সম্পাদক মাওলানা মাসুম বিল্লাহ প্রমুখ।
গাইবান্ধায় ঈদের আগের দিন আজ শুক্রবার সড়কে ছয়জনের প্রাণ ঝরেছে। গাইবান্ধা-পলাশবাড়ী আঞ্চলিক সড়কের ঢোলভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত হন। বিকেল ৪টার দিকে পলাশবাড়ী উপজেলার দোকানঘর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর বাগমারা, দুর্গাপুর, পুঠিয়া ও নাটোর জেলার নলডাঙ্গা উপজেলার মিলনস্থান তাহেরপুর বাজার। দুই জেলার চার উপজেলার মিলনস্থান হওয়ায় এ বাজারে বসে বিশাল পশুর হাট। কাল ঈদুল আজহা। আজ শুক্রবার তাহেরপুরে ঈদের শেষ হাট ছিল। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতায় জমেছে তাহেরপুর বাজারের পশুর হাট।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দায় খেলার মাঠের বল বাড়িতে গিয়ে পড়া নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের যমুনা সেতুতে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। ফলে যমুনা সেতু মহাসড়কের ৪০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে