দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের অজুহাতে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। পাইকারি হাটে প্রতি কেজি পুরোনো পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৯০ টাকায় এবং নতুন পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে। আর পচা-আধা পচা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। যার দাম গত সপ্তাহে ছিল প্রায় অর্ধেক। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা।
তবে এক দিনের ব্যবধানে ঝাঁজ কমেছে কাঁচা মরিচের। আজ রোববার খুচরা প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। যা গতকাল শনিবার ছিল ১০০ টাকা।
জানা গেছে, প্রতি রোববার উপজেলার চৌরঙ্গী মহাবিদ্যালয়ের মাঠে বসে সাপ্তাহিক পেঁয়াজের হাট। সকাল সাড়ে ১০টায় সরেজমিন দেখা যায়, কৃষক বা বিক্রেতা নেই। ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজ বস্তায় ভরার কাজ করছেন। অনেকটা সুনসান নীরব পরিবেশ।
এ সময় স্থানীয় ব্যবসায়ী আল মামুন বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব পেঁয়াজের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। আজ প্রতি কেজি পুরোনো পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা এবং নতুন পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি। আর পচা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে।
তাঁর ভাষ্য, মানুষের ঘরে পেঁয়াজ মজুত না থাকায় এবং ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকায় হঠাৎ দাম বেড়ে গেছে।
ওই হাট থেকে পচা-আধা পচা পেঁয়াজ কুড়িয়ে বিক্রি করেন অসহায় নারী জামিলা খাতুন। তিনি বলেন, ‘প্রায় সাড়ে তিন কেজি পচা পেঁয়াজ পেয়েছিলাম। তা ৩০০ টাকা বিক্রি করিছি।’ পচা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী বকুল হোসেন বলেন, ‘৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে ১৩ কেজি পেঁয়াজ কিনেছি। বাজারে আমদানি একেবারেই কম।’
হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘পেঁয়াজের মৌসুমে ৮ থেকে ১০ হাজার মণ পেঁয়াজ আমদানি হতো। সেখানে আজ মাত্র ১৫০ মণ পেঁয়াজ এসেছে হাটে। গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪ হাজার টাকা মণ বিক্রি হলেও আজ হয়েছে ৭ হাজার ৮০০ টাকায়।’
কুমারখালী তহবাজারের কাঁচামাল বিক্রেতা মজনু শেখ বলেন, ‘কারও কাছে পুরোনো পেঁয়াজ নেই। নতুন পেঁয়াজ ১৫০-১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে এক দিনের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ৪০ টাকা। আজ ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।’
কুমারখালী সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিরুল আরাফাত বলেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। কোনো কারসাজি পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের অজুহাতে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। পাইকারি হাটে প্রতি কেজি পুরোনো পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৯০ টাকায় এবং নতুন পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে। আর পচা-আধা পচা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। যার দাম গত সপ্তাহে ছিল প্রায় অর্ধেক। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা।
তবে এক দিনের ব্যবধানে ঝাঁজ কমেছে কাঁচা মরিচের। আজ রোববার খুচরা প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি। যা গতকাল শনিবার ছিল ১০০ টাকা।
জানা গেছে, প্রতি রোববার উপজেলার চৌরঙ্গী মহাবিদ্যালয়ের মাঠে বসে সাপ্তাহিক পেঁয়াজের হাট। সকাল সাড়ে ১০টায় সরেজমিন দেখা যায়, কৃষক বা বিক্রেতা নেই। ব্যবসায়ীরা পেঁয়াজ বস্তায় ভরার কাজ করছেন। অনেকটা সুনসান নীরব পরিবেশ।
এ সময় স্থানীয় ব্যবসায়ী আল মামুন বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব পেঁয়াজের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। আজ প্রতি কেজি পুরোনো পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা এবং নতুন পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি। আর পচা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে।
তাঁর ভাষ্য, মানুষের ঘরে পেঁয়াজ মজুত না থাকায় এবং ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকায় হঠাৎ দাম বেড়ে গেছে।
ওই হাট থেকে পচা-আধা পচা পেঁয়াজ কুড়িয়ে বিক্রি করেন অসহায় নারী জামিলা খাতুন। তিনি বলেন, ‘প্রায় সাড়ে তিন কেজি পচা পেঁয়াজ পেয়েছিলাম। তা ৩০০ টাকা বিক্রি করিছি।’ পচা পেঁয়াজ ব্যবসায়ী বকুল হোসেন বলেন, ‘৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে ১৩ কেজি পেঁয়াজ কিনেছি। বাজারে আমদানি একেবারেই কম।’
হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য সোহরাব উদ্দিন বলেন, ‘পেঁয়াজের মৌসুমে ৮ থেকে ১০ হাজার মণ পেঁয়াজ আমদানি হতো। সেখানে আজ মাত্র ১৫০ মণ পেঁয়াজ এসেছে হাটে। গত সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪ হাজার টাকা মণ বিক্রি হলেও আজ হয়েছে ৭ হাজার ৮০০ টাকায়।’
কুমারখালী তহবাজারের কাঁচামাল বিক্রেতা মজনু শেখ বলেন, ‘কারও কাছে পুরোনো পেঁয়াজ নেই। নতুন পেঁয়াজ ১৫০-১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে এক দিনের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ৪০ টাকা। আজ ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।’
কুমারখালী সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিরুল আরাফাত বলেন, ‘বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। কোনো কারসাজি পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১০ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে