মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে ফল মেলা শুরু হয়েছে। সকালে মেলা উদ্বোধন করা হলেও বিকেল পর্যন্ত মেলায় কোনো দর্শনার্থীকে দেখা যায়নি।
স্থানীয়দের দাবি, মেলা নিয়ে কোনো প্রচার না থাকায় তারা বিষয়টি জানেন না। তাই দায়সারাভাবে এ আয়োজন কতটুকু মানুষের উপকারে আসবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ মেলার আয়োজন শুরু হয়। যা চলবে তিনদিন। মেলায় একটি স্টল তিনটি করে ভাগ করে প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছে।
সরেজমিন বেলা ১১টার দিকে দেখা যায়, মাগুরা একতা কাচা বাজার সংলগ্ন কৃষি অধিদপ্তরের খামারবাড়িতে ফল মেলার জন্য তোড়ন করা হয়েছে। সে সময় জেলা প্রশাসক উদ্বোধনের সময় কিছু লোকজন থাকলেও পরে আর কাউকে পাওয়া যায় নি। এমনকি ওই কৃষি অধিদপ্তরের নিজস্ব লোকজন কেউ আর ফল মেলায় ছিলেন না। ফাঁকা ছিল মেলা প্রাঙ্গন।
কৃষি সম্প্রসারণ থেকে জানা যায়, মেলায় ৪৬ রকমের ফল প্রদর্শন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষকে ফল ও এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে পরিচিত করানোই উদ্দেশ্য।
তবে ফল মেলার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা কৃষি। মাগুরা শহরের এক ফল দোকানি নাম প্রকাশ না শর্তে বলেন, ‘দেশি ফল আমরা বিক্রি করতে চাই। এজন্য এর আবাদ জরুরি। মাগুরার কোথায় এর আবাদ বেশি তা কৃষি অফিস থেকে জানা যায়। অথচ ফল মেলা হচ্ছে তা আমরা জানি না। এমনকি ওখানে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফল চাষী বলেন, ‘নিজেদের লোকবল নিয়ে এসব আয়োজন করা হয়। আসল ফল চাষি মাগুরায় অনেকে। অথচ এসব ফল মেলায় তাদের অনেককে বলা হয় না। এমনকি আমরা জানতেও পারি না। এসব আয়োজন করে কি লাভ মানুষের?’
এ বিষয়ে মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. ইয়াছিন আলী বলেন, এই ফল মেলার উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশি ফল সম্পর্কে মানুষকে পরিচিত করার। এর জন্য আলাদা কোনো বাজেট থাকে না। মাঠ দিবসের মতো বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ থেকে জমা টাকা দিয়ে এ আয়োজন করা হয়। এজন্য স্টলও কম। বেশি লোকজনকে বলা হয়নি। কৃষিকে পরিচিত করারই এর মূল লক্ষ্য।
মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে ফল মেলা শুরু হয়েছে। সকালে মেলা উদ্বোধন করা হলেও বিকেল পর্যন্ত মেলায় কোনো দর্শনার্থীকে দেখা যায়নি।
স্থানীয়দের দাবি, মেলা নিয়ে কোনো প্রচার না থাকায় তারা বিষয়টি জানেন না। তাই দায়সারাভাবে এ আয়োজন কতটুকু মানুষের উপকারে আসবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ মেলার আয়োজন শুরু হয়। যা চলবে তিনদিন। মেলায় একটি স্টল তিনটি করে ভাগ করে প্রদর্শনীতে রাখা হয়েছে।
সরেজমিন বেলা ১১টার দিকে দেখা যায়, মাগুরা একতা কাচা বাজার সংলগ্ন কৃষি অধিদপ্তরের খামারবাড়িতে ফল মেলার জন্য তোড়ন করা হয়েছে। সে সময় জেলা প্রশাসক উদ্বোধনের সময় কিছু লোকজন থাকলেও পরে আর কাউকে পাওয়া যায় নি। এমনকি ওই কৃষি অধিদপ্তরের নিজস্ব লোকজন কেউ আর ফল মেলায় ছিলেন না। ফাঁকা ছিল মেলা প্রাঙ্গন।
কৃষি সম্প্রসারণ থেকে জানা যায়, মেলায় ৪৬ রকমের ফল প্রদর্শন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষকে ফল ও এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে পরিচিত করানোই উদ্দেশ্য।
তবে ফল মেলার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা কৃষি। মাগুরা শহরের এক ফল দোকানি নাম প্রকাশ না শর্তে বলেন, ‘দেশি ফল আমরা বিক্রি করতে চাই। এজন্য এর আবাদ জরুরি। মাগুরার কোথায় এর আবাদ বেশি তা কৃষি অফিস থেকে জানা যায়। অথচ ফল মেলা হচ্ছে তা আমরা জানি না। এমনকি ওখানে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফল চাষী বলেন, ‘নিজেদের লোকবল নিয়ে এসব আয়োজন করা হয়। আসল ফল চাষি মাগুরায় অনেকে। অথচ এসব ফল মেলায় তাদের অনেককে বলা হয় না। এমনকি আমরা জানতেও পারি না। এসব আয়োজন করে কি লাভ মানুষের?’
এ বিষয়ে মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. ইয়াছিন আলী বলেন, এই ফল মেলার উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশি ফল সম্পর্কে মানুষকে পরিচিত করার। এর জন্য আলাদা কোনো বাজেট থাকে না। মাঠ দিবসের মতো বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ থেকে জমা টাকা দিয়ে এ আয়োজন করা হয়। এজন্য স্টলও কম। বেশি লোকজনকে বলা হয়নি। কৃষিকে পরিচিত করারই এর মূল লক্ষ্য।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৩ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
৩ ঘণ্টা আগে