শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
শ্যামনগর উপজেলার গোডাউন মোড়-সোয়ালিয়া সংযোগ সড়কে রাস্তার পাশে ছয় শতক জমিতে গড়ে ওঠা ৫৪০ বর্গফুটের একতলা ভবন। চারপাশ সুশোভিত গাছপালায় ঘেরা ২ কক্ষের ছোট এ স্থাপনা স্বাস্থ্য সেবায় ভরসার প্রতীক হয়ে উঠেছে স্থানীয়দের কাছে।
চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ব্যতিক্রমী নানা উদ্যোগ আর ব্যবস্থাপনায় ভিন্ন উচ্চতায় পৌঁছেছে প্রতিষ্ঠানটি। সাধারণ রোগীর পাশাপাশি গর্ভবর্তী ও প্রসূতি নারীসহ শিশুদের স্বাস্থ্য সেবায় ইতিমধ্যে তা অনুকরণীয় হয়ে উঠেছে।
মানুষকে কমিউনিটি ক্লিনিকমুখী করার ক্ষেত্রে অনন্য দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে দেবীপুর গ্রামের এই ক্লিনিক। সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও সেবার মান ও উদ্ভাবনী চিন্তার সমন্বয় ঘটিয়ে প্রচলিত প্রথার বাইরে নিজেকে ব্যতিক্রমী করে তুলেছে স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রটি।
সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, ২০১১ সাল থেকে যাত্রা শুরু করা ক্লিনিক ভবনের ছাদে গড়ে তোলা হয়েছে পুষ্টি বাগান। প্রবেশদ্বারের দুপাশে নানা ঔষধী গাছের পাশাপাশি ফলজ বৃক্ষও রয়েছে। রয়েছে পাখিদের থাকার ব্যবস্থাও। ভবনটির বারান্দার একপাশে স্বাস্থ্য সেবা প্রত্যাশীদের জন্য বঙ্গবন্ধু কর্নার গড়ে তোলার পাশাপাশি ভিডিও চিত্রের সহায়তায় স্বাস্থ্য সেবা শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। সুস্থ দেহ–মনের জন্য মানুষকে সচেতন করতে ভবনকে ঘিরে থাকা সীমানা প্রাচীরে নানা স্বাস্থ্য বার্তা সংবলিত ছবিও আঁকা হয়েছে।
সেবা নিতে আসা সোয়ালিয়া গ্রামের পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সী আব্দুস সাত্তার ও কালমেঘা গ্রামের সারিদা বেগমসহ অন্যরা জানান, দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক তাদের গর্বে পরিণত হয়েছে। প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহের পাশাপাশি স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি আশপাশের ৮ / ১০টি গ্রামের মানুষেরও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। কর্তব্যরতরা সকাল–বিকেল নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সমাধানযোগ্য স্বাস্থ্য সেবার বিষয়ে কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতি গ্রামবাসীদের আগ্রহী করে তুলেছে।
স্থানীয়রা জানান, ১৯৯৮ সালে স্থানীয় রাজেন্দ্র মণ্ডলের দানকৃত ৬ শতক জমির ওপর সরকারি ব্যবস্থাপনায় দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক গড়ে তোলা হয়। বর্তমানে পার্শ্ববর্তী কয়েক গ্রামের প্রায় সাড়ে ৮ হাজার মানুষ সেখানে থেকে স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেন।
পুরুষের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ বেশি নারীর স্বাস্থ্য সেবা নেওয়া সরকারি এ ক্লিনিকে সন্তান প্রসবের কাজও করা হয়। ১ জন সিএইচসিপি ১ জন এফডব্লিউএ ও ৭ জন এমএইচভি দিয়ে পরিচালিত দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক এলাকার গণ্ডি পেরিয়ে দেশ বিদেশে পরিচিতি পেয়েছে।
এরই মধ্যে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিরা স্থানীয়দের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টিতে উদাহরণ তৈরি করা এ ক্লিনিকের কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২১ সালে দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ্য সেবা নিয়েছে ১৪ হাজার ৬৩৬ জন। যার মধ্যে ১৩ হাজারের বেশি সাধারণ রোগী, ৬ শতাধিক শিশু এবং প্রায় সমসংখ্যক গর্ভবতী, প্রসূতি চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেছেন এই ক্লিনিক থেকে।
পরিচালনার দায়িত্বে থাকা সিএইচসিপি অনুরুদ্ধ সম্পদ জানান, প্রতিদিন প্রায় ৫০ / ৬০ জন নানা ধরনের চিকিৎসা এবং ওষুধ গ্রহণ করেন। চিকিৎসা সেবা প্রদানের পাশাপাশি স্থানীয়দের অংশগ্রহণে ক্লিনিকে সব ধরনের জাতীয় দিবস উদ্যাপিত হয়। স্বাস্থ্য বিষয়ে মানুষকে সচেতন করার অংশ হিসেবে সেখানে নানান বিষয়ের সমন্বয় ঘটিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছে।’ রাস্তার পাশে অবস্থানের কারণে চলাচলরত অনেকেই প্রতিনিয়ত সেখান থেকে স্বাস্থ্য সেবা নেয় বলেও জানান তিনি।
ভূমিদাতা রাজেন্দ্র মণ্ডল জানান, নিজের সামান্য দানকৃত জমিতে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানে ছুটির দিন ছাড়া সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্য সেবা প্রত্যাশীদের আনাগোনা তাঁর আবেগকে নাড়িয়ে দেয়। হাজার হাজার গ্রামবাসীকে স্বাস্থ্য সচেতন করা প্রতিষ্ঠানের ব্যতিক্রমী কার্যক্রম তাঁকে অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র করে তুলেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডা. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘শ্যামনগরের ১২টি ইউনিয়নের ৪ লক্ষাধিক জনগণের বিনা মূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে আসছে উপজেলার ৪১টি কমিউনিটি ক্লিনিক। এই কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর কারণে হাসপাতালে রোগীর চাপ অনেক কমেছে। সদর ইউনিয়নের দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশ এক কথায় অন্যান্য।’ সেখানে বছরে প্রায় ১৫ হাজার রোগী স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করে জানিয়ে তিনি বলেন, দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক বর্তমানে জাতীয় পর্যায়ের একটি মডেল কমিউনিটি ক্লিনিক।
শ্যামনগর উপজেলার গোডাউন মোড়-সোয়ালিয়া সংযোগ সড়কে রাস্তার পাশে ছয় শতক জমিতে গড়ে ওঠা ৫৪০ বর্গফুটের একতলা ভবন। চারপাশ সুশোভিত গাছপালায় ঘেরা ২ কক্ষের ছোট এ স্থাপনা স্বাস্থ্য সেবায় ভরসার প্রতীক হয়ে উঠেছে স্থানীয়দের কাছে।
চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি ব্যতিক্রমী নানা উদ্যোগ আর ব্যবস্থাপনায় ভিন্ন উচ্চতায় পৌঁছেছে প্রতিষ্ঠানটি। সাধারণ রোগীর পাশাপাশি গর্ভবর্তী ও প্রসূতি নারীসহ শিশুদের স্বাস্থ্য সেবায় ইতিমধ্যে তা অনুকরণীয় হয়ে উঠেছে।
মানুষকে কমিউনিটি ক্লিনিকমুখী করার ক্ষেত্রে অনন্য দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে দেবীপুর গ্রামের এই ক্লিনিক। সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও সেবার মান ও উদ্ভাবনী চিন্তার সমন্বয় ঘটিয়ে প্রচলিত প্রথার বাইরে নিজেকে ব্যতিক্রমী করে তুলেছে স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রটি।
সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, ২০১১ সাল থেকে যাত্রা শুরু করা ক্লিনিক ভবনের ছাদে গড়ে তোলা হয়েছে পুষ্টি বাগান। প্রবেশদ্বারের দুপাশে নানা ঔষধী গাছের পাশাপাশি ফলজ বৃক্ষও রয়েছে। রয়েছে পাখিদের থাকার ব্যবস্থাও। ভবনটির বারান্দার একপাশে স্বাস্থ্য সেবা প্রত্যাশীদের জন্য বঙ্গবন্ধু কর্নার গড়ে তোলার পাশাপাশি ভিডিও চিত্রের সহায়তায় স্বাস্থ্য সেবা শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। সুস্থ দেহ–মনের জন্য মানুষকে সচেতন করতে ভবনকে ঘিরে থাকা সীমানা প্রাচীরে নানা স্বাস্থ্য বার্তা সংবলিত ছবিও আঁকা হয়েছে।
সেবা নিতে আসা সোয়ালিয়া গ্রামের পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সী আব্দুস সাত্তার ও কালমেঘা গ্রামের সারিদা বেগমসহ অন্যরা জানান, দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক তাদের গর্বে পরিণত হয়েছে। প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহের পাশাপাশি স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি আশপাশের ৮ / ১০টি গ্রামের মানুষেরও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে। কর্তব্যরতরা সকাল–বিকেল নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সমাধানযোগ্য স্বাস্থ্য সেবার বিষয়ে কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতি গ্রামবাসীদের আগ্রহী করে তুলেছে।
স্থানীয়রা জানান, ১৯৯৮ সালে স্থানীয় রাজেন্দ্র মণ্ডলের দানকৃত ৬ শতক জমির ওপর সরকারি ব্যবস্থাপনায় দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক গড়ে তোলা হয়। বর্তমানে পার্শ্ববর্তী কয়েক গ্রামের প্রায় সাড়ে ৮ হাজার মানুষ সেখানে থেকে স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেন।
পুরুষের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ বেশি নারীর স্বাস্থ্য সেবা নেওয়া সরকারি এ ক্লিনিকে সন্তান প্রসবের কাজও করা হয়। ১ জন সিএইচসিপি ১ জন এফডব্লিউএ ও ৭ জন এমএইচভি দিয়ে পরিচালিত দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক এলাকার গণ্ডি পেরিয়ে দেশ বিদেশে পরিচিতি পেয়েছে।
এরই মধ্যে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিরা স্থানীয়দের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টিতে উদাহরণ তৈরি করা এ ক্লিনিকের কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২১ সালে দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ্য সেবা নিয়েছে ১৪ হাজার ৬৩৬ জন। যার মধ্যে ১৩ হাজারের বেশি সাধারণ রোগী, ৬ শতাধিক শিশু এবং প্রায় সমসংখ্যক গর্ভবতী, প্রসূতি চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেছেন এই ক্লিনিক থেকে।
পরিচালনার দায়িত্বে থাকা সিএইচসিপি অনুরুদ্ধ সম্পদ জানান, প্রতিদিন প্রায় ৫০ / ৬০ জন নানা ধরনের চিকিৎসা এবং ওষুধ গ্রহণ করেন। চিকিৎসা সেবা প্রদানের পাশাপাশি স্থানীয়দের অংশগ্রহণে ক্লিনিকে সব ধরনের জাতীয় দিবস উদ্যাপিত হয়। স্বাস্থ্য বিষয়ে মানুষকে সচেতন করার অংশ হিসেবে সেখানে নানান বিষয়ের সমন্বয় ঘটিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছে।’ রাস্তার পাশে অবস্থানের কারণে চলাচলরত অনেকেই প্রতিনিয়ত সেখান থেকে স্বাস্থ্য সেবা নেয় বলেও জানান তিনি।
ভূমিদাতা রাজেন্দ্র মণ্ডল জানান, নিজের সামান্য দানকৃত জমিতে গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানে ছুটির দিন ছাড়া সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্য সেবা প্রত্যাশীদের আনাগোনা তাঁর আবেগকে নাড়িয়ে দেয়। হাজার হাজার গ্রামবাসীকে স্বাস্থ্য সচেতন করা প্রতিষ্ঠানের ব্যতিক্রমী কার্যক্রম তাঁকে অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র করে তুলেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডা. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘শ্যামনগরের ১২টি ইউনিয়নের ৪ লক্ষাধিক জনগণের বিনা মূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে আসছে উপজেলার ৪১টি কমিউনিটি ক্লিনিক। এই কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর কারণে হাসপাতালে রোগীর চাপ অনেক কমেছে। সদর ইউনিয়নের দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের ভেতরের ও বাইরের পরিবেশ এক কথায় অন্যান্য।’ সেখানে বছরে প্রায় ১৫ হাজার রোগী স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করে জানিয়ে তিনি বলেন, দেবীপুর কমিউনিটি ক্লিনিক বর্তমানে জাতীয় পর্যায়ের একটি মডেল কমিউনিটি ক্লিনিক।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে