চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবুলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে সমাবেশ করেছে যশোর জেলা আইনজীবী সমিতি। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির ১ নম্বর ভবনের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশ থেকে জড়িতদের আটকের জন্য ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় বৃহৎ কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আইনজীবীরা।
যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি শরীফ নুর মোহাম্মদ আলী রেজার সভাপতিত্বে সমাবেশ পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শাহানুর আলম শাহীন। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন পিপি এম ইদ্রিস আলী, সাবেক পিপি রফিকুল ইসলাম পিটু, সিনিয়র আইনজীবী ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোহাম্মদ আলী রায়হান, মাহাবুব আলম বাচ্চু, আর এম মঈনুল হক ময়না, সাবেক সভাপতি কাজী ফরিদুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু মোর্তজা ছোট, এম এ গফুর, স্পেশাল পিপি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল, সাবেক জিপি সোহেল শামীম।
সভায় বক্তারা বলেন, বাবুল শুধু একজন জনপ্রতিনিধি কিংবা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন, তিনি একজন পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হিসেবে প্রশাসনের প্রতিনিধি। অথচ ঘটনার দুই দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি, এখনো পর্যন্ত কেউ আটক হয়নি, যা উদ্বেগজনক।
বক্তারা প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, আপনারা আইনজীবীদের রাজপথে নামতে বাধ্য করবেন না। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জড়িতদের আটক করতে হবে। অন্যথায় জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্পেশাল পিপি সাজ্জাদ মোস্তফা রাজা, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের-১-এর পিপি সেতারা খাতুন, দুদকের পিপি আশরাফুল আলম বিপ্লব, সাবেক স্পেশাল পিপি বদরুজ্জামান পলাশ, সাইফুল করিম মুকুল, খোন্দকার মোয়াজ্জাম হোসেন মুকুল, জুলফিকার আলী জুলু, আব্দুল মজিদ, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাত ৮টার দিকে যশোর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবুলকে কুপিয়ে জখম করে সন্ত্রাসীরা। শহরের নাজির শংকরপুর জিরো পয়েন্ট মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে তিনি ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
যশোর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবুলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে সমাবেশ করেছে যশোর জেলা আইনজীবী সমিতি। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির ১ নম্বর ভবনের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশ থেকে জড়িতদের আটকের জন্য ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় বৃহৎ কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আইনজীবীরা।
যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি শরীফ নুর মোহাম্মদ আলী রেজার সভাপতিত্বে সমাবেশ পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শাহানুর আলম শাহীন। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন পিপি এম ইদ্রিস আলী, সাবেক পিপি রফিকুল ইসলাম পিটু, সিনিয়র আইনজীবী ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোহাম্মদ আলী রায়হান, মাহাবুব আলম বাচ্চু, আর এম মঈনুল হক ময়না, সাবেক সভাপতি কাজী ফরিদুল ইসলাম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু মোর্তজা ছোট, এম এ গফুর, স্পেশাল পিপি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল, সাবেক জিপি সোহেল শামীম।
সভায় বক্তারা বলেন, বাবুল শুধু একজন জনপ্রতিনিধি কিংবা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন, তিনি একজন পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হিসেবে প্রশাসনের প্রতিনিধি। অথচ ঘটনার দুই দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি, এখনো পর্যন্ত কেউ আটক হয়নি, যা উদ্বেগজনক।
বক্তারা প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, আপনারা আইনজীবীদের রাজপথে নামতে বাধ্য করবেন না। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জড়িতদের আটক করতে হবে। অন্যথায় জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্পেশাল পিপি সাজ্জাদ মোস্তফা রাজা, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের-১-এর পিপি সেতারা খাতুন, দুদকের পিপি আশরাফুল আলম বিপ্লব, সাবেক স্পেশাল পিপি বদরুজ্জামান পলাশ, সাইফুল করিম মুকুল, খোন্দকার মোয়াজ্জাম হোসেন মুকুল, জুলফিকার আলী জুলু, আব্দুল মজিদ, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাত ৮টার দিকে যশোর পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান বাবুলকে কুপিয়ে জখম করে সন্ত্রাসীরা। শহরের নাজির শংকরপুর জিরো পয়েন্ট মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে তিনি ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে