গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে তিন দিন ধরে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের প্রভাব পড়েছে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ এবং মাঠ-ঘাটে। কুয়াশার কারণে রাস্তায় চলাচল করা অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। বিশেষত ট্রাক, অটোচালক এবং পণ্য পরিবহনকারী অন্যান্য যানবাহনচালকদের জন্য সড়ক অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপজেলার বামন্দী থেকে তেঁতুলবেড়ীয়া যাওয়ার পথে ট্রাকচালক লিখন আহমেদ বলেন, এখন রাস্তায় ঘন কুয়াশার কারণে সামনে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। লাইট জ্বালিয়েও রাস্তায় চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে। যারা এ অবস্থায় যানবাহন চালাচ্ছে, তাদের জন্য বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
ইয়ারুল ইসলাম (৭০) বলেন, ‘ভোরে ঘন কুয়াশা ও শীত পড়ছে। রাস্তায় চলতে গেলে কুয়াশায় শরীরের পোশাক ভিজে যাচ্ছে। মানুষের কাজ করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। তবে পেটের তাগিদে সবাই বাইরে যাচ্ছে। আমি আজ কাজে যেতে পারিনি। কারণ ঘন কুয়াশায় চলাচল করা খুব কঠিন।’
রহিদুল ইসলাম কারখানায় কাজে যাচ্ছিলেন। বলেন, প্রচণ্ড কুয়াশার মধ্যে কাজে যেতে হচ্ছে। তবে ভয়ে রাস্তায় চলতে ভয় লাগছে। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কারণ সামনে কিছুই দেখা যাচ্ছে না।
রাজমিস্ত্রি শুভ আহমেদ বলেন, আজ কুয়াশা ও শীত অনেক বেশি পড়েছে। রাজমিস্ত্রির কাজে পানি লাগে। কিন্তু এই ঠান্ডায় পানির ব্যবহার খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। কাজ না করলে তো মুখে ভাত উঠবে না। রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়ে চলে। কিন্তু কুয়াশার কারণে কাছের যানবাহনও দেখা যাচ্ছে না।
গাংনী উপজেলার অটোচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, কুয়াশা এতটাই ঘন যে, গাড়ি চালাতে ভয় লাগে। ধীরে ধীরে গাড়ি চালানো হলেও দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়েও ভালোভাবে চলতে পারছে না।
আলগামনচালক মো. শাহারুল ইসলাম বলেন, কুয়াশার কারণে খুব ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে।
পাখি ভ্যানচালক মো. নাজমুল হোসেন বলেন, ‘আমাদের ভ্যানের সামনে ছোট লাইট জ্বলে। তবু রাস্তা পরিষ্কার দেখা যায় না। ঘন কুয়াশার কারণে চলাচল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’
এদিকে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মো. রাকিবুল হাসান বলেন, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭%। আশা করা হচ্ছে, আজ থেকে কুয়াশা কেটে যাবে।
মেহেরপুরের গাংনীতে তিন দিন ধরে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের প্রভাব পড়েছে রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ এবং মাঠ-ঘাটে। কুয়াশার কারণে রাস্তায় চলাচল করা অত্যন্ত বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। বিশেষত ট্রাক, অটোচালক এবং পণ্য পরিবহনকারী অন্যান্য যানবাহনচালকদের জন্য সড়ক অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
উপজেলার বামন্দী থেকে তেঁতুলবেড়ীয়া যাওয়ার পথে ট্রাকচালক লিখন আহমেদ বলেন, এখন রাস্তায় ঘন কুয়াশার কারণে সামনে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। লাইট জ্বালিয়েও রাস্তায় চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে। যারা এ অবস্থায় যানবাহন চালাচ্ছে, তাদের জন্য বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
ইয়ারুল ইসলাম (৭০) বলেন, ‘ভোরে ঘন কুয়াশা ও শীত পড়ছে। রাস্তায় চলতে গেলে কুয়াশায় শরীরের পোশাক ভিজে যাচ্ছে। মানুষের কাজ করতে খুব কষ্ট হচ্ছে। তবে পেটের তাগিদে সবাই বাইরে যাচ্ছে। আমি আজ কাজে যেতে পারিনি। কারণ ঘন কুয়াশায় চলাচল করা খুব কঠিন।’
রহিদুল ইসলাম কারখানায় কাজে যাচ্ছিলেন। বলেন, প্রচণ্ড কুয়াশার মধ্যে কাজে যেতে হচ্ছে। তবে ভয়ে রাস্তায় চলতে ভয় লাগছে। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কারণ সামনে কিছুই দেখা যাচ্ছে না।
রাজমিস্ত্রি শুভ আহমেদ বলেন, আজ কুয়াশা ও শীত অনেক বেশি পড়েছে। রাজমিস্ত্রির কাজে পানি লাগে। কিন্তু এই ঠান্ডায় পানির ব্যবহার খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। কাজ না করলে তো মুখে ভাত উঠবে না। রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়ে চলে। কিন্তু কুয়াশার কারণে কাছের যানবাহনও দেখা যাচ্ছে না।
গাংনী উপজেলার অটোচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, কুয়াশা এতটাই ঘন যে, গাড়ি চালাতে ভয় লাগে। ধীরে ধীরে গাড়ি চালানো হলেও দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনগুলো লাইট জ্বালিয়েও ভালোভাবে চলতে পারছে না।
আলগামনচালক মো. শাহারুল ইসলাম বলেন, কুয়াশার কারণে খুব ধীরে গাড়ি চালাতে হচ্ছে।
পাখি ভ্যানচালক মো. নাজমুল হোসেন বলেন, ‘আমাদের ভ্যানের সামনে ছোট লাইট জ্বলে। তবু রাস্তা পরিষ্কার দেখা যায় না। ঘন কুয়াশার কারণে চলাচল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’
এদিকে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক মো. রাকিবুল হাসান বলেন, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭%। আশা করা হচ্ছে, আজ থেকে কুয়াশা কেটে যাবে।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৪ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
৪ ঘণ্টা আগে