গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি মৌসুমে বোরো ধানের ভালো ফলন ভালো হয়েছে। ঘরে ধান তোলার আনন্দে মেতেছেন কৃষক-কৃষাণীও। তাঁদের মনে বইছে আনন্দের হাসি। তবে ধানের দাম নিয়ে সন্তুষ্ট নয় চাষিরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মাঠে সোনালি ধান কাটছেন চাষিরা। গানের তালে তালে একে অপরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করছেন। কেউ ধান কাটছেন, কেউবা বাঁধছেন। আবার কেউ আঁটি বেঁধে মাথায় কেউ গাড়িতে করে ধান নিয়ে যাচ্ছেন। ধান মাড়াইয়ের জন্য খোলায় আনছেন আবার অনেকেই জমিতেই মাড়াই করছেন। বসে থাকার সুযোগ নেই কৃষাণীদেরও। তাঁরাও ধান মাড়াইয়ের পরে পরিষ্কার করে ঘরে তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন।
ধান চাষি নবিছদ্দিন বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখায় ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ছিলাম। তবে কোনো ক্ষতি হয়নি। এ বছর ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। ধানের শিষে অনেক ধান রয়েছে। বিঘা প্রতি ২০ থেকে ২২ মণ করে ফলন হচ্ছে।’
ধানচাষি আলতার হোসেন বলেন, ‘মাঠে চলতি বছর ভালো ধান হয়েছে। ঝড় নিয়ে ভয় ছিল তা আর নেই। আমার ১২ কাঠা জমিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ মণ ধান হয়েছে। বর্তমানে বাজার ধানের মণ প্রতি মূল্য ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। তবে ধানের দাম আরও ৩০০ বাড়লে ভালো হয়। আশা করি ধানে দাম বাড়বে। লাভ হবে।’
ধান চাষি লিটন মাহমুদ বলেন, চলতি মৌসুমে ধানের আবাদ করতে গিয়ে অনেক খরচ বেড়ে গেছে। সার, ডিজেল, চাষ খরচসহ সবকিছুর দাম বেড়েছে। মাঠে এবার ভালো ধান হয়েছে। তবে ধানের দাম আরও ভালো হলে লাভ ভালো হবে। কারণ বর্তমানে যে দাম রয়েছে এতে লাভ হচ্ছে না খরচ অনুপাতে। আর লাভ হলে খরচের কথা আর মনে থাকে না।
তিনি আরও বলেন, বোরো ধান আবাদ করতে গিয়ে প্রায় ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আর ধানও হবে ২২ থেকে ২৩ মণ। হিসেব করলে শুধু বিচালিগুলো লাভ থাকে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরো ধান রোপণ হয়েছে ৮ হাজার ২৫২ হেক্টর জমিতে। এবার ধানে ভালো ফলন হচ্ছে। দাম ভালো পেলে কৃষকেরা লাভবান হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ‘চলতি বছর উপজেলায় বিভিন্ন জাতের ধানের আবাদ হয়েছে। চাষিরা ধান কাটছেন। মোখা ঘূর্ণিঝড় নিয়ে ভয় ছিল, তবে ক্ষতি হয়নি। এবার ধানে ভালো ফলন হচ্ছে। আশা করছি ধানের দাম আরও বাড়বে।’
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি মৌসুমে বোরো ধানের ভালো ফলন ভালো হয়েছে। ঘরে ধান তোলার আনন্দে মেতেছেন কৃষক-কৃষাণীও। তাঁদের মনে বইছে আনন্দের হাসি। তবে ধানের দাম নিয়ে সন্তুষ্ট নয় চাষিরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মাঠে সোনালি ধান কাটছেন চাষিরা। গানের তালে তালে একে অপরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করছেন। কেউ ধান কাটছেন, কেউবা বাঁধছেন। আবার কেউ আঁটি বেঁধে মাথায় কেউ গাড়িতে করে ধান নিয়ে যাচ্ছেন। ধান মাড়াইয়ের জন্য খোলায় আনছেন আবার অনেকেই জমিতেই মাড়াই করছেন। বসে থাকার সুযোগ নেই কৃষাণীদেরও। তাঁরাও ধান মাড়াইয়ের পরে পরিষ্কার করে ঘরে তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন।
ধান চাষি নবিছদ্দিন বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখায় ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ছিলাম। তবে কোনো ক্ষতি হয়নি। এ বছর ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। ধানের শিষে অনেক ধান রয়েছে। বিঘা প্রতি ২০ থেকে ২২ মণ করে ফলন হচ্ছে।’
ধানচাষি আলতার হোসেন বলেন, ‘মাঠে চলতি বছর ভালো ধান হয়েছে। ঝড় নিয়ে ভয় ছিল তা আর নেই। আমার ১২ কাঠা জমিতে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ মণ ধান হয়েছে। বর্তমানে বাজার ধানের মণ প্রতি মূল্য ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। তবে ধানের দাম আরও ৩০০ বাড়লে ভালো হয়। আশা করি ধানে দাম বাড়বে। লাভ হবে।’
ধান চাষি লিটন মাহমুদ বলেন, চলতি মৌসুমে ধানের আবাদ করতে গিয়ে অনেক খরচ বেড়ে গেছে। সার, ডিজেল, চাষ খরচসহ সবকিছুর দাম বেড়েছে। মাঠে এবার ভালো ধান হয়েছে। তবে ধানের দাম আরও ভালো হলে লাভ ভালো হবে। কারণ বর্তমানে যে দাম রয়েছে এতে লাভ হচ্ছে না খরচ অনুপাতে। আর লাভ হলে খরচের কথা আর মনে থাকে না।
তিনি আরও বলেন, বোরো ধান আবাদ করতে গিয়ে প্রায় ২০ থেকে ২২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আর ধানও হবে ২২ থেকে ২৩ মণ। হিসেব করলে শুধু বিচালিগুলো লাভ থাকে।
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরো ধান রোপণ হয়েছে ৮ হাজার ২৫২ হেক্টর জমিতে। এবার ধানে ভালো ফলন হচ্ছে। দাম ভালো পেলে কৃষকেরা লাভবান হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ‘চলতি বছর উপজেলায় বিভিন্ন জাতের ধানের আবাদ হয়েছে। চাষিরা ধান কাটছেন। মোখা ঘূর্ণিঝড় নিয়ে ভয় ছিল, তবে ক্ষতি হয়নি। এবার ধানে ভালো ফলন হচ্ছে। আশা করছি ধানের দাম আরও বাড়বে।’
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের যাত্রীদের যানবাহনে ওঠানামার সুবিধার্থে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে নির্মাণ করা ১২টি যাত্রীছাউনি বেহাল হয়ে পড়েছে। অধিকাংশ ছাউনির ধাতব কাঠামো খুলে নেওয়া হয়েছে। কোনো কোনোটিতে চলছে ইট-বালুর ব্যবসা। কোথাও আবার মাইক্রোস্ট্যান্ড ও দোকান বানানো হয়েছে। সরেজমিনে এমন চিত্রই দেখা গেছে।
৩২ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের শিবালয়ে যমুনা ও ইছামতী নদী সংযুক্ত কান্তাবতী নদীর মাঝে বাঁধ দিয়ে পানিপ্রবাহ বন্ধ করে মাটি কাটা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, রাজনৈতিক পরিচয়ে স্থানীয় একটি চক্র অবৈধভাবে নদীর মাটি কেটে অন্যত্র বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রাম শহরের আধুনিক পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থার জন্য ২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রথম প্রকল্পটি সাত বছর পার করেও এখনো অসম্পূর্ণ। মাত্র ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে দুই দফা সময় বাড়ানো হলেও এবার নতুন সংকটে পড়েছে প্রকল্পটি। দীর্ঘ পাঁচ মাসের পাওনা পরিশোধ না করায় গতকাল মঙ্গলবার থেকে প্রকল্পের পাইপ বসানোর...
১ ঘণ্টা আগেযশোরের চৌগাছায় একটি বটগাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২০ মে) বিকেলে মশ্যমপুর দর্গাতলা মাঠ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কাটা গাছের ডাল ও গুঁড়ি এখনো মাঠে পড়ে রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে