প্রতিনিধি
শার্শা (যশোর): তৃতীয় ধাপে বাড়ানো হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ। এ দফায় ২৩ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত যাত্রী যাতায়াত বন্ধ থাকছে। ভারতে করোনা পরিস্থিতির অবনতি ও ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট রোধে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে প্রথম ধাপে গত ২৬ এপ্রিল থেকে ০৯ মে পর্যন্ত ১৪ দিন ভারতে যাতায়াত বন্ধ ছিল। দ্বিতীয় ধাপের মেয়াদ ছিল ০৯মে থেকে ২৩ মে। তবে নিষেধাজ্ঞার আগে ভারত ও বাংলাদেশে অবস্থান করা বিদেশি যাত্রীরা দূতাবাসের ছাড়পত্র নিয়ে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ভারতের ২৪ পরগনা জেলায় করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ায় ১৫ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। এতে বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে মারাত্মক বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের ভারত-বাংলাদেশের যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু করোনার কারণে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় এ যাতায়াত কমেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ নানান প্রতিবন্ধকতায় বাণিজ্যও কমে এসেছে।
ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি কার্তিক চন্দ্র বলেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে করোনা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় ১৫ দিনের লকডাউন চলছে। বন্ধ রয়েছে ট্রেন, বাস ও অফিস। ফলে পণ্য সরবরাহ কমায় আমদানি, রপ্তানি বাণিজ্য বিঘ্নিত হচ্ছে।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার জানান, ভারতের সাথে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং দেশে চলমান লকডাউনের মধ্যে সরকারের নির্দেশনায় বন্দরে আমদানি, রপ্তানি সচল রয়েছে। তবে পরিমাণের দিক দিয়ে বাণিজ্য কমেছে।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক জানান, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে সাড়ে ৪শ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ভারত থেকে আমদানি এবং প্রায় ১৫০টি ট্রাকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হতো। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে বিধিনিষেধের কারণে বাণিজ্যের পরিমাণ কমেছে। ১৯মে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ৩৬৯ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য। রপ্তানি হয় ২৮ ট্রাক পণ্য। গত ২০ মে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ৩৬৫ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য। আর রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১৯ ট্রাক পণ্য। এ সংখ্যা প্রতিনিয়ত কমছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব জানান, নিষেধাজ্ঞার মাঝেও গতকাল ২১ মে ৮৭ জন বাংলাদেশি ভারত থেকে ফিরেছেন। এদের যশোর জেলার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
জানা যায়—প্রতিবছর চিকিৎসা, ব্যবসা আর ভ্রমণের কাজে ১৮ থেকে ২০ লাখ বাংলাদেশি ভারতে যায়। এ হিসেবে প্রতিদিনের যাত্রী সংখ্যা ৮ হাজার থেকে ১০ হাজার পর্যন্ত। এসব যাত্রীদের মধ্যে অর্ধেক যায় চিকিৎসার জন্য। নিষেধাজ্ঞার কারণে তারা নতুন করে আর যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। দেশে চিকিৎসা সেবার মান বাড়াতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ভুক্তভোগীরা।
শার্শা (যশোর): তৃতীয় ধাপে বাড়ানো হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ। এ দফায় ২৩ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত যাত্রী যাতায়াত বন্ধ থাকছে। ভারতে করোনা পরিস্থিতির অবনতি ও ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট রোধে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে প্রথম ধাপে গত ২৬ এপ্রিল থেকে ০৯ মে পর্যন্ত ১৪ দিন ভারতে যাতায়াত বন্ধ ছিল। দ্বিতীয় ধাপের মেয়াদ ছিল ০৯মে থেকে ২৩ মে। তবে নিষেধাজ্ঞার আগে ভারত ও বাংলাদেশে অবস্থান করা বিদেশি যাত্রীরা দূতাবাসের ছাড়পত্র নিয়ে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ভারতের ২৪ পরগনা জেলায় করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ায় ১৫ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। এতে বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে মারাত্মক বিরূপ প্রভাব পড়ছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের ভারত-বাংলাদেশের যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু করোনার কারণে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় এ যাতায়াত কমেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ নানান প্রতিবন্ধকতায় বাণিজ্যও কমে এসেছে।
ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি কার্তিক চন্দ্র বলেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে করোনা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় ১৫ দিনের লকডাউন চলছে। বন্ধ রয়েছে ট্রেন, বাস ও অফিস। ফলে পণ্য সরবরাহ কমায় আমদানি, রপ্তানি বাণিজ্য বিঘ্নিত হচ্ছে।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার জানান, ভারতের সাথে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং দেশে চলমান লকডাউনের মধ্যে সরকারের নির্দেশনায় বন্দরে আমদানি, রপ্তানি সচল রয়েছে। তবে পরিমাণের দিক দিয়ে বাণিজ্য কমেছে।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক জানান, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে সাড়ে ৪শ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের পণ্য ভারত থেকে আমদানি এবং প্রায় ১৫০টি ট্রাকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি হতো। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে বিধিনিষেধের কারণে বাণিজ্যের পরিমাণ কমেছে। ১৯মে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ৩৬৯ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য। রপ্তানি হয় ২৮ ট্রাক পণ্য। গত ২০ মে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ৩৬৫ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য। আর রপ্তানি হয়েছে মাত্র ১৯ ট্রাক পণ্য। এ সংখ্যা প্রতিনিয়ত কমছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব জানান, নিষেধাজ্ঞার মাঝেও গতকাল ২১ মে ৮৭ জন বাংলাদেশি ভারত থেকে ফিরেছেন। এদের যশোর জেলার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
জানা যায়—প্রতিবছর চিকিৎসা, ব্যবসা আর ভ্রমণের কাজে ১৮ থেকে ২০ লাখ বাংলাদেশি ভারতে যায়। এ হিসেবে প্রতিদিনের যাত্রী সংখ্যা ৮ হাজার থেকে ১০ হাজার পর্যন্ত। এসব যাত্রীদের মধ্যে অর্ধেক যায় চিকিৎসার জন্য। নিষেধাজ্ঞার কারণে তারা নতুন করে আর যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। দেশে চিকিৎসা সেবার মান বাড়াতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ভুক্তভোগীরা।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে