বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের বেনাপোল সীমান্তবর্তী রঘুনাথপুর গ্রামের একটি মাঠ থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্বজনদের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তবে পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগে মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাচ্ছে না।
শনিবার (১৪ জুন) সকালে বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। নিহত স্বামী মনিরুজ্জামানের (৫৫) মরদেহ বাড়ির পাশের একটি আমড়াগাছে ঝুলন্ত অবস্থায় এবং স্ত্রী রেহেনা বেগমের (৪৮) মরদেহ মাঠের মধ্যে পড়ে থাকতে দেখা যায়। রেহেনার শরীরে শারীরিক নির্যাতনের চিহ্ন ছিল।
স্থানীয় একটি পক্ষের দাবি, স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী আত্মহত্যা করেছেন। তবে পরিবারের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যা এবং হত্যার আগে ধর্ষণের শিকার হতে পারেন রেহেনা বেগম।
এ ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। স্বজনেরা দ্রুত তদন্ত করে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন এবং দায়ীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভারত সীমান্তবর্তী রঘুনাথপুর গ্রামের মনিরুজ্জামান ও রেহেনা বেগম দুই সন্তানসহ বসবাস করতেন। কয়েক দিন আগে তাঁদের মেয়ের বিয়ে হয়। ছেলে দিনমজুরের কাজ করেন।
নিহত মনিরুজ্জামানের বোন ফাতেমা জানান, সন্তানসম্ভবা ভাতিজিকে দেখতে শুক্রবার তিনি ভাইয়ের বাড়িতে যান। রাতে ভাই ও ভাবি ঘরের মেঝেতে এবং তিনি খাটে ঘুমান। সকালে ঘুম ভাঙার পর তাদের ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির পেছনে গাছে ভাইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ এবং কিছুক্ষণ পর মাঠে ভাবির মরদেহ পাওয়া যায়। তিনি জানান, রাতে কোনো পারিবারিক অশান্তির ঘটনা ঘটেনি।
মনিরুজ্জামানের মেয়ে মনিরা বলেন, ‘আমার বাবা-মাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমরা বিচার চাই।’
বেনাপোল পোর্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাশেদুজ্জামান জানান, মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তদন্ত রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত এটি হত্যা না আত্মহত্যা বলা যাচ্ছে না। তবে নিহত নারীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ছয় দিনে বেনাপোল সীমান্ত এলাকা থেকে পাঁচটি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ, যা এলাকাবাসীর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
যশোরের বেনাপোল সীমান্তবর্তী রঘুনাথপুর গ্রামের একটি মাঠ থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্বজনদের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তবে পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগে মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাচ্ছে না।
শনিবার (১৪ জুন) সকালে বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। নিহত স্বামী মনিরুজ্জামানের (৫৫) মরদেহ বাড়ির পাশের একটি আমড়াগাছে ঝুলন্ত অবস্থায় এবং স্ত্রী রেহেনা বেগমের (৪৮) মরদেহ মাঠের মধ্যে পড়ে থাকতে দেখা যায়। রেহেনার শরীরে শারীরিক নির্যাতনের চিহ্ন ছিল।
স্থানীয় একটি পক্ষের দাবি, স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী আত্মহত্যা করেছেন। তবে পরিবারের দাবি, এটি পরিকল্পিত হত্যা এবং হত্যার আগে ধর্ষণের শিকার হতে পারেন রেহেনা বেগম।
এ ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। স্বজনেরা দ্রুত তদন্ত করে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন এবং দায়ীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভারত সীমান্তবর্তী রঘুনাথপুর গ্রামের মনিরুজ্জামান ও রেহেনা বেগম দুই সন্তানসহ বসবাস করতেন। কয়েক দিন আগে তাঁদের মেয়ের বিয়ে হয়। ছেলে দিনমজুরের কাজ করেন।
নিহত মনিরুজ্জামানের বোন ফাতেমা জানান, সন্তানসম্ভবা ভাতিজিকে দেখতে শুক্রবার তিনি ভাইয়ের বাড়িতে যান। রাতে ভাই ও ভাবি ঘরের মেঝেতে এবং তিনি খাটে ঘুমান। সকালে ঘুম ভাঙার পর তাদের ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির পেছনে গাছে ভাইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ এবং কিছুক্ষণ পর মাঠে ভাবির মরদেহ পাওয়া যায়। তিনি জানান, রাতে কোনো পারিবারিক অশান্তির ঘটনা ঘটেনি।
মনিরুজ্জামানের মেয়ে মনিরা বলেন, ‘আমার বাবা-মাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমরা বিচার চাই।’
বেনাপোল পোর্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাশেদুজ্জামান জানান, মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তদন্ত রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত এটি হত্যা না আত্মহত্যা বলা যাচ্ছে না। তবে নিহত নারীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ছয় দিনে বেনাপোল সীমান্ত এলাকা থেকে পাঁচটি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ, যা এলাকাবাসীর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে।
আমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
১০ মিনিট আগেপেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
২৮ মিনিট আগেদিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’কে কেন্দ্র করে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সংসদ ভবনে প্রবেশ করার মুখে ফার্মগেট, আসাদগেট-সহ সংসদ ভবন এলাকায় পুলিশ, র্যাবসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
৩১ মিনিট আগেসোমবার ছাত্রদলের শাখা সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “ঐতিহাসিক জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ছিল সুষ্ঠু ছাত্রসংসদ নির্বাচন ও রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি।
৩৬ মিনিট আগে