খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ‘একুশের বইমেলা হচ্ছে বাঙালির প্রাণের মেলা। আলোকিত মানুষ হতে বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। বইয়ের প্রতি সবাইকে আকৃষ্ট করতে বইমেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।’ তিনি নতুন প্রজন্মকে বই পড়তে উৎসাহ দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।’
আজ বুধবার খুলনা নগরীর সরকারি গণগ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে মাসব্যাপী একুশে বইমেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘যে জাতি মাতৃভাষার জন্য নিজের জীবন দিতে পারে সে জাতি কখনো পিছিয়ে থাকতে পারে না। রক্তের বিনিময়ে আমরা রাষ্ট্রভাষা বাংলা প্রতিষ্ঠিত করেছি। দেশের যত আন্দোলন হয়েছে তার অনুপ্রেরণা হচ্ছে ভাষা আন্দোলন।’
মেয়র আরও বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই শিক্ষা আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলন, ৭০ এর নির্বাচন, ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থান এবং ৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রাম। সমস্ত কিছুর পেছনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান রয়েছে।’
খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মো. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঞা, অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ইকবাল, জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন ও বিশ্বাস প্রোপার্টিজের প্রধান নির্বাহী মো. আজগর বিশ্বাস তারা।
স্বাগত বক্তব্য দেন খুলনা বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগারের উপপরিচালক মোহাম্মদ হামিদুর রহমান। বক্তব্য দেন খুলনা পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি মো. আলমগীর।
বইমেলায় প্রকাশনা সংস্থা, বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠন, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বই বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের শতাধিক স্টল স্থান পেয়েছে। বইমেলা সরকারি ছুটির দিনে সকাল সাড়ে ১০ থেকে রাত সাড়ে ৯টা এবং অন্য দিন বেলা ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
প্রতিদিন বিকেলে প্রবন্ধ ও কবিতা পাঠ, নতুন লেখকদের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। মেলা থেকে ২৫ শতাংশ ছাড়ে ক্রেতারা বই কিনতে পারবেন।
খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ‘একুশের বইমেলা হচ্ছে বাঙালির প্রাণের মেলা। আলোকিত মানুষ হতে বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। বইয়ের প্রতি সবাইকে আকৃষ্ট করতে বইমেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।’ তিনি নতুন প্রজন্মকে বই পড়তে উৎসাহ দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।’
আজ বুধবার খুলনা নগরীর সরকারি গণগ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে মাসব্যাপী একুশে বইমেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘যে জাতি মাতৃভাষার জন্য নিজের জীবন দিতে পারে সে জাতি কখনো পিছিয়ে থাকতে পারে না। রক্তের বিনিময়ে আমরা রাষ্ট্রভাষা বাংলা প্রতিষ্ঠিত করেছি। দেশের যত আন্দোলন হয়েছে তার অনুপ্রেরণা হচ্ছে ভাষা আন্দোলন।’
মেয়র আরও বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই শিক্ষা আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলন, ৭০ এর নির্বাচন, ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থান এবং ৭১ এর স্বাধীনতা সংগ্রাম। সমস্ত কিছুর পেছনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান রয়েছে।’
খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মো. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঞা, অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ইকবাল, জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন ও বিশ্বাস প্রোপার্টিজের প্রধান নির্বাহী মো. আজগর বিশ্বাস তারা।
স্বাগত বক্তব্য দেন খুলনা বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগারের উপপরিচালক মোহাম্মদ হামিদুর রহমান। বক্তব্য দেন খুলনা পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি মো. আলমগীর।
বইমেলায় প্রকাশনা সংস্থা, বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠন, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বই বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের শতাধিক স্টল স্থান পেয়েছে। বইমেলা সরকারি ছুটির দিনে সকাল সাড়ে ১০ থেকে রাত সাড়ে ৯টা এবং অন্য দিন বেলা ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
প্রতিদিন বিকেলে প্রবন্ধ ও কবিতা পাঠ, নতুন লেখকদের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। মেলা থেকে ২৫ শতাংশ ছাড়ে ক্রেতারা বই কিনতে পারবেন।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৬ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৭ ঘণ্টা আগে