চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন করে হত্যার অপরাধে স্বামীকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক নিলুফার শিরীন এ আদেশ দেন। আসামি ওসমান আলী (২৮) ঝিকরগাছা উপজেলার দিঘড়ি গ্রামের আককাজ আলীর ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর পিপি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ঝিকরগাছা উপজেলার সোনাকুড় গ্রামের সন্তোষ আলীর মেয়ে রাশিদা খাতুনের সঙ্গে ওসমানের বিয়ে হয়। বিয়ের পর ওসমান পরনারীতে আসক্ত এবং একাধিক বিয়ে রয়েছে বলে জানাজানি হয়। তারপরও বিয়ের কিছুদিন পর ওই দম্পতির একটি মেয়ে সন্তান হয়। মেয়ের জন্মের পর থেকেই ওসমান যৌতুকের দাবিতে রাশিদার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করেন। বেশ কয়েকবার হত্যার চেষ্টাও করেন।
সর্বশেষ, ২০০৪ সালের ৭ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার পর কয়েকজনকে নিয়ে নিজ বাড়িতে আসেন ওসমান। এরপর পাশবিক নির্যাতন করে রাশিদাকে হত্যা করেন। পর দিন সকালে রাশিদার মৃত্যুর খবর শুনে তাঁর পরিবারের লোকজন এবং এলাকাবাসী হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি জানতে পেলে ওসমান বাড়ি থেকে পালিয়ে যান।
এই ঘটনায় নিহত রাশিদার পিতা সন্তোষ আলী বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে আদালতে মামলা করেন। আদালতের নির্দেশে মামলাটি ঝিকরগাছা থানায় এজাহার হিসেবে গ্রহণ করা হয়। মামলায় দিঘড়ি গ্রামের সাবুলের ছেলে কুতুব আলী, রজব আলীর ছেলে ফজর আলী, আব্দুল খালেকের ছেলে সাদেক আলী ও একই গ্রামের কালুকে আসামি করা হয়। অভিযোগ করা হয়, তাঁরা প্রথমে রাশিদাকে ধর্ষণ করেন। এরপর রাশিদাকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন।
মামলাটি ঝিকরগাছা থানার এসআই হাবিবুর রহমান তদন্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। চার্জশিটে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে অব্যাহতির আবেদন জানানো হয়। সোমবার এ মামলার রায় ঘোষণা করে আদালতে। রায়ে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ফাঁসির আদেশ ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। আসামি এখনো পলাতক।
যশোরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন করে হত্যার অপরাধে স্বামীকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক নিলুফার শিরীন এ আদেশ দেন। আসামি ওসমান আলী (২৮) ঝিকরগাছা উপজেলার দিঘড়ি গ্রামের আককাজ আলীর ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর পিপি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ঝিকরগাছা উপজেলার সোনাকুড় গ্রামের সন্তোষ আলীর মেয়ে রাশিদা খাতুনের সঙ্গে ওসমানের বিয়ে হয়। বিয়ের পর ওসমান পরনারীতে আসক্ত এবং একাধিক বিয়ে রয়েছে বলে জানাজানি হয়। তারপরও বিয়ের কিছুদিন পর ওই দম্পতির একটি মেয়ে সন্তান হয়। মেয়ের জন্মের পর থেকেই ওসমান যৌতুকের দাবিতে রাশিদার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করেন। বেশ কয়েকবার হত্যার চেষ্টাও করেন।
সর্বশেষ, ২০০৪ সালের ৭ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার পর কয়েকজনকে নিয়ে নিজ বাড়িতে আসেন ওসমান। এরপর পাশবিক নির্যাতন করে রাশিদাকে হত্যা করেন। পর দিন সকালে রাশিদার মৃত্যুর খবর শুনে তাঁর পরিবারের লোকজন এবং এলাকাবাসী হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি জানতে পেলে ওসমান বাড়ি থেকে পালিয়ে যান।
এই ঘটনায় নিহত রাশিদার পিতা সন্তোষ আলী বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে আদালতে মামলা করেন। আদালতের নির্দেশে মামলাটি ঝিকরগাছা থানায় এজাহার হিসেবে গ্রহণ করা হয়। মামলায় দিঘড়ি গ্রামের সাবুলের ছেলে কুতুব আলী, রজব আলীর ছেলে ফজর আলী, আব্দুল খালেকের ছেলে সাদেক আলী ও একই গ্রামের কালুকে আসামি করা হয়। অভিযোগ করা হয়, তাঁরা প্রথমে রাশিদাকে ধর্ষণ করেন। এরপর রাশিদাকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যা করেন।
মামলাটি ঝিকরগাছা থানার এসআই হাবিবুর রহমান তদন্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। চার্জশিটে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে অব্যাহতির আবেদন জানানো হয়। সোমবার এ মামলার রায় ঘোষণা করে আদালতে। রায়ে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ফাঁসির আদেশ ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। আসামি এখনো পলাতক।
চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
১ ঘণ্টা আগে