প্রতিনিধি
শিবচর (মাদারীপুর): শিবচরের কাঁঠালবাড়িতে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় হতাহতদের বেশিরভাগেরই মাথায় আঘাত রয়েছে জানিয়েছেন স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী উদ্ধারকারী ও ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা। বাল্কহেডের সঙ্গে দ্রুতগামী যাত্রীবোঝাই স্পিডবোটটির মারাত্মক সংর্ঘষ হয়। ধারণা করা হচ্ছে, এতে মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণেই বেশি মানুষ মারা গেছেন।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার ভোরে শিমুলিয়া থেকে কমপক্ষে ৩১ জন যাত্রী নিয়ে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের উদ্দেশে রওনা হয় স্পিডবোটটি। বাংলাবাজার ঘাট থেকে আধা কিলোমিটার পূর্বে পুরাতন (কাঁঠালবাড়ী) ফেরিঘাটের কাছে এসে নোঙর করে রাখা একটি বাল্কহেডের সঙ্গে স্পিডবোটটির ধাক্কা লেগে তলিয়ে যায়। স্পিডবোটটি দ্রুতগতির হওয়ায় বেশিরভাগ যাত্রীই মাথায় আঘাত পান। ঘটনাস্থলেই ২৫ জনের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে মারা যান একজন। শিশুসহ পাঁচজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় উদ্ধারকারী মনির ফকির বলেন, ভোর ৬টার দিকে নদীর পাড়ে এসে দেখি স্পিডবোট অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে। আট বছর বয়সী একটি মেয়েকে জীবিত উদ্ধার করি। এছাড়া যে লাশগুলো উদ্ধার করেছি তার বেশিরভাগই মাথায় আঘাত লেগে রক্তাক্ত ছিল।
জাহাঙ্গীর নামে স্থানীয় এক ডুবুরি বলেন, স্পিডবোটটি দ্রুত গতিতে এসে বাল্কহেডের সাথে ধাক্কা দেওয়ার কারণেই যাত্রীরা মাথায় আঘাত পেয়ে মারা গেছেন।
আব্দুল করিম নামের স্থানীয় এক যুবক বলেন, নদীর পাড়ে নোঙর করে রাখা বালুবাহী ট্রলারের সাথে স্পিডবোটটির ধাক্কা লাগার কথা নয়। সম্ভবত চালকের চোখে ঘুম ছিল। এ কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বাল্কহেডের এক কর্মচারী বলেন, ভোর ৬টার আগে হঠাৎ করেই বিকট শব্দে স্পিডবোটটি বাল্কহেডের উপর আছড়ে পড়ে। অথচ স্পিডবোটটি নদীর মাঝ বরাবর যাওয়ার কথা ছিল।
শিবচর থানার ওসি মিরাজ হোসেন বলেন, নিহতদের অনেকেই মাথায় আঘাত পেয়েছেন। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে। আরো কেউ নিঁখোজ রয়েছে কিনা খোঁজ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:
শিবচর (মাদারীপুর): শিবচরের কাঁঠালবাড়িতে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় হতাহতদের বেশিরভাগেরই মাথায় আঘাত রয়েছে জানিয়েছেন স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী উদ্ধারকারী ও ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা। বাল্কহেডের সঙ্গে দ্রুতগামী যাত্রীবোঝাই স্পিডবোটটির মারাত্মক সংর্ঘষ হয়। ধারণা করা হচ্ছে, এতে মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণেই বেশি মানুষ মারা গেছেন।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার ভোরে শিমুলিয়া থেকে কমপক্ষে ৩১ জন যাত্রী নিয়ে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের উদ্দেশে রওনা হয় স্পিডবোটটি। বাংলাবাজার ঘাট থেকে আধা কিলোমিটার পূর্বে পুরাতন (কাঁঠালবাড়ী) ফেরিঘাটের কাছে এসে নোঙর করে রাখা একটি বাল্কহেডের সঙ্গে স্পিডবোটটির ধাক্কা লেগে তলিয়ে যায়। স্পিডবোটটি দ্রুতগতির হওয়ায় বেশিরভাগ যাত্রীই মাথায় আঘাত পান। ঘটনাস্থলেই ২৫ জনের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে মারা যান একজন। শিশুসহ পাঁচজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় উদ্ধারকারী মনির ফকির বলেন, ভোর ৬টার দিকে নদীর পাড়ে এসে দেখি স্পিডবোট অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে। আট বছর বয়সী একটি মেয়েকে জীবিত উদ্ধার করি। এছাড়া যে লাশগুলো উদ্ধার করেছি তার বেশিরভাগই মাথায় আঘাত লেগে রক্তাক্ত ছিল।
জাহাঙ্গীর নামে স্থানীয় এক ডুবুরি বলেন, স্পিডবোটটি দ্রুত গতিতে এসে বাল্কহেডের সাথে ধাক্কা দেওয়ার কারণেই যাত্রীরা মাথায় আঘাত পেয়ে মারা গেছেন।
আব্দুল করিম নামের স্থানীয় এক যুবক বলেন, নদীর পাড়ে নোঙর করে রাখা বালুবাহী ট্রলারের সাথে স্পিডবোটটির ধাক্কা লাগার কথা নয়। সম্ভবত চালকের চোখে ঘুম ছিল। এ কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বাল্কহেডের এক কর্মচারী বলেন, ভোর ৬টার আগে হঠাৎ করেই বিকট শব্দে স্পিডবোটটি বাল্কহেডের উপর আছড়ে পড়ে। অথচ স্পিডবোটটি নদীর মাঝ বরাবর যাওয়ার কথা ছিল।
শিবচর থানার ওসি মিরাজ হোসেন বলেন, নিহতদের অনেকেই মাথায় আঘাত পেয়েছেন। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে। আরো কেউ নিঁখোজ রয়েছে কিনা খোঁজ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:
বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২ ঘণ্টা আগে