রিফাত মেহেদী, সাভার
আজ বাঙালি জাতির গৌরবের দিন। প্রতিবছরের মতো এবারও বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জনতার ঢল নেমেছে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উন্মুক্ত করা হয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে এসে এমন চিত্র দেখা যায়। শিশু থেকে বৃদ্ধ অধিকাংশের হাতে ছিল লাল-সবুজের পতাকা। বিভিন্ন ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ, স্থানীয় ও দেশের দূর-দূরান্ত থেকে এসেছেন হাজারো মানুষ শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একের পর এক ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে স্মৃতিসৌধে প্রবেশ করতে থাকে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, স্বেচ্ছাসেবীসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন। একে একে শ্রদ্ধায় সিক্ত হতে থাকে শহীদ বেদি।
সাভারের বীর মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ হোসেন মন্ডল শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ স্মৃতিসৌধে গণমানুষের ঢল নেমেছে। সবাই একে একে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন। আমি আমার সহযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানিয়েছি। আমি স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হয়ে বেঁচে আছি। কিন্তু আমার সহযোদ্ধারা এই স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে জীবন দিয়েছেন। তাঁরা স্বাধীনতা দেখে যেতে পারেননি। আজ তাঁরা সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধায় সিক্ত। এটাও আমার কাছে বড় পাওয়া।
স্থানীয় পোশাকশ্রমিক আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমরা দিনভর কারখানায় কাজের চাপে থাকি। বছরে দুবার আমরা দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা বীর শহীদদের স্মরণ করার সুযোগ পাই। আজ তাই পুরো পরিবার নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি। এখানে এলেই গর্বে বুকটা ভরে যায়।
গাজীপুর থেকে শ্রদ্ধা জানাতে আসা শাহীন বলেন, আমরা যুদ্ধ করতে পারিনি। কিন্তু যাঁরা যুদ্ধ করেছেন, দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করা প্রয়োজন। তাই শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি। এখানে আমি প্রতিবারই আসি।
আজ বাঙালি জাতির গৌরবের দিন। প্রতিবছরের মতো এবারও বিজয় দিবসে স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জনতার ঢল নেমেছে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উন্মুক্ত করা হয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে এসে এমন চিত্র দেখা যায়। শিশু থেকে বৃদ্ধ অধিকাংশের হাতে ছিল লাল-সবুজের পতাকা। বিভিন্ন ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ, স্থানীয় ও দেশের দূর-দূরান্ত থেকে এসেছেন হাজারো মানুষ শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একের পর এক ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে স্মৃতিসৌধে প্রবেশ করতে থাকে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, স্বেচ্ছাসেবীসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন। একে একে শ্রদ্ধায় সিক্ত হতে থাকে শহীদ বেদি।
সাভারের বীর মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ হোসেন মন্ডল শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ স্মৃতিসৌধে গণমানুষের ঢল নেমেছে। সবাই একে একে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন। আমি আমার সহযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানিয়েছি। আমি স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হয়ে বেঁচে আছি। কিন্তু আমার সহযোদ্ধারা এই স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে জীবন দিয়েছেন। তাঁরা স্বাধীনতা দেখে যেতে পারেননি। আজ তাঁরা সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধায় সিক্ত। এটাও আমার কাছে বড় পাওয়া।
স্থানীয় পোশাকশ্রমিক আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমরা দিনভর কারখানায় কাজের চাপে থাকি। বছরে দুবার আমরা দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা বীর শহীদদের স্মরণ করার সুযোগ পাই। আজ তাই পুরো পরিবার নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি। এখানে এলেই গর্বে বুকটা ভরে যায়।
গাজীপুর থেকে শ্রদ্ধা জানাতে আসা শাহীন বলেন, আমরা যুদ্ধ করতে পারিনি। কিন্তু যাঁরা যুদ্ধ করেছেন, দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করা প্রয়োজন। তাই শ্রদ্ধা জানাতে এসেছি। এখানে আমি প্রতিবারই আসি।
প্রায় নয় ঘণ্টা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে অবরুদ্ধ থাকা দুই উপদেষ্টা ও প্রেস সচিব মাইলস্টোনের ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ির ডিপোতে প্রবেশ করেছেন। এ সময়ে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের কড়া পাহারা ছিল। তাঁরা মেট্রো ডিপো দিয়ে ভেতরের রাস্তা দিয়ে মিরপুর বেড়িবাঁধ হয়ে বের হয়ে যাবেন
১ মিনিট আগেমাদারগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুই নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জাঙ্গালিয়া মধ্যপাড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেশিক্ষকসংকট, সেশনজটসহ ছয় দফা দাবিতে এবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেছেন রংপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে রংপুরের পীরগঞ্জে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
১২ মিনিট আগেকান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘দুর্ঘটনার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে আসলাম। কিন্তু ওর সাথে শেষবারের মতো আর কথা হলো না। দিনে ছয় থেকে সাতবার কথা হতো ওর সাথে। শেষবার বলছিল, “বাবা, তুমি কবে আসবা?” আমি তাকে বলেছিলাম, এখন তো সময় পাচ্ছি না। ঢাকায় যেতে টাকা-পয়সার ব্যাপার-স্যাপার আছে। আগামী মাসের ১৫ তারিখ আমি অবশ্যই
১৭ মিনিট আগে