শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৭ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দনিয়ার এ কে স্কুল, দনিয়া কলেজসহ বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী, যাত্রাবাড়ী-কদমতলী-ডেমরায় ছাত্র-জনতা, যাত্রাবাড়ী থানা হেফাজতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেণি-পেশার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেন। বিক্ষোভকারীরা প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘স্টপ কিলিং ইন গাজা’সহ নানা স্লোগান দেন।
এদিন বেলা ১১টায় রাজধানীর কাজলা, কোনাপাড়া, কদমতলী, মেরাজনগরসহ বিভিন্ন স্থান থেকে মাদ্রাসা ও স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে যাত্রাবাড়ী মোড়ে সমবেত হয়ে পৃথক পৃথক সমাবেশ করেন।
অন্যদিকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে বেলা ১১টার দিকে দনিয়া কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা দনিয়া কলেজের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। পরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে যাত্রাবাড়ী মোড়ে গিয়ে শেষ করেন।
কলেজের অধ্যক্ষ জুয়েলা জেবুন্নেছা খান বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে হত্যা বন্ধের দাবি জানাই।’
বক্তারা বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত শিশু, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। তাদের এই হত্যাযজ্ঞ দেখে বিশ্ববাসী ক্ষুব্ধ এবং ব্যথিত। আমরা এ গণহত্যা বন্ধ চাই।’
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৭ মার্চ) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দনিয়ার এ কে স্কুল, দনিয়া কলেজসহ বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী, যাত্রাবাড়ী-কদমতলী-ডেমরায় ছাত্র-জনতা, যাত্রাবাড়ী থানা হেফাজতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও শ্রেণি-পেশার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেন। বিক্ষোভকারীরা প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘স্টপ কিলিং ইন গাজা’সহ নানা স্লোগান দেন।
এদিন বেলা ১১টায় রাজধানীর কাজলা, কোনাপাড়া, কদমতলী, মেরাজনগরসহ বিভিন্ন স্থান থেকে মাদ্রাসা ও স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে যাত্রাবাড়ী মোড়ে সমবেত হয়ে পৃথক পৃথক সমাবেশ করেন।
অন্যদিকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে বেলা ১১টার দিকে দনিয়া কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা দনিয়া কলেজের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। পরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে যাত্রাবাড়ী মোড়ে গিয়ে শেষ করেন।
কলেজের অধ্যক্ষ জুয়েলা জেবুন্নেছা খান বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে হত্যা বন্ধের দাবি জানাই।’
বক্তারা বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত শিশু, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। তাদের এই হত্যাযজ্ঞ দেখে বিশ্ববাসী ক্ষুব্ধ এবং ব্যথিত। আমরা এ গণহত্যা বন্ধ চাই।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে