জবি সংবাদদাতা
কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে এ দুই কলেজের অধ্যক্ষ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
জানা যায়, শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আমেনা বেগম একটি সাদা কাগজে ‘আমি পদত্যাগ করলাম’ লিখে স্বাক্ষর করেন।
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কবি নজরুল সরকারি কলেজের সমন্বয়ক মেহেদী বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমাদের কলেজের চারজন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে তিনি আহত ও নিহত শিক্ষার্থীদের কোনো খোঁজ-খবর নেননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া দুর্নীতিগ্রস্ত ও স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে ছিলেন। কলেজের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তিনি অভিযুক্ত। আমাদের দাবির মুখে দুর্নীতিগ্রস্ত অধ্যক্ষ আমেনা বেগম পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।’
সেই সঙ্গে অধ্যক্ষের পদত্যাগের পর ভেঙে দেওয়া হয়েছে কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষক পরিষদ। আওয়ামীপন্থি শিক্ষকেরা পরিষদের সদস্য হওয়ার কারণে তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক পরিষদ ভেঙে দেওয়ার দাবি তুলে আন্দোলন শুরু করেন। পরে বেলা ১টার পর কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ছালেহ আহমেদ ফকির শিক্ষক পরিষদ ভেঙে দিতে বাধ্য হন।
এরই মধ্যে তিনি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এতে বলা হয়েছে, বিভাগীয় প্রধান ও সহকর্মীদের জানানো যাচ্ছে যে, ১৭তম শিক্ষক পরিষদ রোববার (১১ আগস্ট) থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো।
এ দিকে দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ। সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মোহসীন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে তাঁরা একটি কাগজে স্বাক্ষর করতে বলেছে। সেটায় আমি স্বাক্ষর করে চলে এসেছি।’
কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে এ দুই কলেজের অধ্যক্ষ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
জানা যায়, শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে কবি নজরুল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আমেনা বেগম একটি সাদা কাগজে ‘আমি পদত্যাগ করলাম’ লিখে স্বাক্ষর করেন।
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কবি নজরুল সরকারি কলেজের সমন্বয়ক মেহেদী বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমাদের কলেজের চারজন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে তিনি আহত ও নিহত শিক্ষার্থীদের কোনো খোঁজ-খবর নেননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া দুর্নীতিগ্রস্ত ও স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে ছিলেন। কলেজের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তিনি অভিযুক্ত। আমাদের দাবির মুখে দুর্নীতিগ্রস্ত অধ্যক্ষ আমেনা বেগম পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।’
সেই সঙ্গে অধ্যক্ষের পদত্যাগের পর ভেঙে দেওয়া হয়েছে কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষক পরিষদ। আওয়ামীপন্থি শিক্ষকেরা পরিষদের সদস্য হওয়ার কারণে তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক পরিষদ ভেঙে দেওয়ার দাবি তুলে আন্দোলন শুরু করেন। পরে বেলা ১টার পর কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ছালেহ আহমেদ ফকির শিক্ষক পরিষদ ভেঙে দিতে বাধ্য হন।
এরই মধ্যে তিনি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এতে বলা হয়েছে, বিভাগীয় প্রধান ও সহকর্মীদের জানানো যাচ্ছে যে, ১৭তম শিক্ষক পরিষদ রোববার (১১ আগস্ট) থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো।
এ দিকে দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ। সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মোহসীন কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে তাঁরা একটি কাগজে স্বাক্ষর করতে বলেছে। সেটায় আমি স্বাক্ষর করে চলে এসেছি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে