নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং (নিউরো রেডিওলজি) বিভাগের শিক্ষক ডা. মো. নজরুল ইসলামকে।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার-১ ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
অফিস আদেশে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং (নিউরো রেডিওলজি) বিভাগের শিক্ষক ডা. মো. নজরুল ইসলামকে তাঁর নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) পদে দায়িত্ব প্রদান করা হলো।
অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম ঢাকা বোর্ডের অধীনে ১৯৮৪ সালে এসএসসি, ১৯৮৬ সালে এইচএসসি পাস করেন। তিনি ১৯৯৪ সালে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি এফসিপিএস, এমডি (ডক্টর অব মেডিসিন) এবং এমফিল ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
শিক্ষকতা জীবনে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগে নিউরো রেডিওলজি বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক এবং বর্তমানে অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনায় নিয়োজিত রয়েছেন।
অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলামের দেশ–বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে ইনডেক্সড ও নন-ইনডেক্সডসহ ৩৬টি পাবলিকেশন রয়েছে।
বাংলাদেশ, সিঙ্গাপুর, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত চিকিৎসাসেবা ও চিকিৎসা পেশা–সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও সম্মেলনে তিনি অংশ নিয়েছেন। আলট্রাসাউন্ড, এক্স–রে, সিটিস্ক্যান অ্যান্ড এমআরআই রিপোর্ট প্রদানে সুদক্ষ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মো. নজরুল ইসলাম কর্মজীবনে হবিগঞ্জের আধুনিক সরদার হসপিটালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন।
অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম তাঁর বর্ণাঢ্য জীবনে পরীক্ষক ও থিসিস গাইড হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন রেজিস্ট্রার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং (নিউরো রেডিওলজি) বিভাগের শিক্ষক ডা. মো. নজরুল ইসলামকে।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার-১ ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
অফিস আদেশে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং (নিউরো রেডিওলজি) বিভাগের শিক্ষক ডা. মো. নজরুল ইসলামকে তাঁর নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) পদে দায়িত্ব প্রদান করা হলো।
অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম ঢাকা বোর্ডের অধীনে ১৯৮৪ সালে এসএসসি, ১৯৮৬ সালে এইচএসসি পাস করেন। তিনি ১৯৯৪ সালে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনে তিনি এফসিপিএস, এমডি (ডক্টর অব মেডিসিন) এবং এমফিল ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
শিক্ষকতা জীবনে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগে নিউরো রেডিওলজি বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক এবং বর্তমানে অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনায় নিয়োজিত রয়েছেন।
অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলামের দেশ–বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে ইনডেক্সড ও নন-ইনডেক্সডসহ ৩৬টি পাবলিকেশন রয়েছে।
বাংলাদেশ, সিঙ্গাপুর, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত চিকিৎসাসেবা ও চিকিৎসা পেশা–সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও সম্মেলনে তিনি অংশ নিয়েছেন। আলট্রাসাউন্ড, এক্স–রে, সিটিস্ক্যান অ্যান্ড এমআরআই রিপোর্ট প্রদানে সুদক্ষ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মো. নজরুল ইসলাম কর্মজীবনে হবিগঞ্জের আধুনিক সরদার হসপিটালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন।
অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম তাঁর বর্ণাঢ্য জীবনে পরীক্ষক ও থিসিস গাইড হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে