নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফৌজদারি মামলা পরিচালনাকারী বিশিষ্ট আইনজীবী এহসানুল হক সমাজীকে ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ৪৯২ ধারা অনুযায়ী এই নিয়োগ দেয়।
সেই সঙ্গে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সলিসিটার সানা মো. মাহরুফ হোসেইন স্বাক্ষরিত এই নিয়োগ আদেশে ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আবুর নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।
আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী নতুন পিপি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টি নিজেই আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি নিরপেক্ষভাবে সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করবেন বলে জানান। তিনি সকলের দোয়া চেয়েছেন ও ঢাকার আদালতের সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেছেন।
২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলেও এহসানুল হক সমাজী ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের পিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া ওই সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এহসানুল হক সমাজী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে আইন বিষয়ে (সম্মান) স্নাতক ও ১৯৮৫ সালে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে একই বছরের ৪ নভেম্বর ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য হন। ১৯৮৮ সালে ৭ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। অ্যাডভোকেট সমাজী বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে চাঞ্চল্যকর অনেক মামলা পরিচালনা করেছেন।
ফৌজদারি মামলা পরিচালনাকারী বিশিষ্ট আইনজীবী এহসানুল হক সমাজীকে ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ৪৯২ ধারা অনুযায়ী এই নিয়োগ দেয়।
সেই সঙ্গে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপ-সলিসিটার সানা মো. মাহরুফ হোসেইন স্বাক্ষরিত এই নিয়োগ আদেশে ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আবুর নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।
আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী নতুন পিপি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টি নিজেই আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি নিরপেক্ষভাবে সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করবেন বলে জানান। তিনি সকলের দোয়া চেয়েছেন ও ঢাকার আদালতের সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেছেন।
২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলেও এহসানুল হক সমাজী ঢাকা মহানগর দায়রা আদালতের পিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া ওই সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এহসানুল হক সমাজী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে আইন বিষয়ে (সম্মান) স্নাতক ও ১৯৮৫ সালে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে একই বছরের ৪ নভেম্বর ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য হন। ১৯৮৮ সালে ৭ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। অ্যাডভোকেট সমাজী বাংলাদেশের বিভিন্ন আদালতে চাঞ্চল্যকর অনেক মামলা পরিচালনা করেছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে