নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। দ্বিতীয় তলার আরেকটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের। পাশেই চলছে রান্নার আয়োজন। একই সঙ্গে মাজার আঙিনায় লাউডস্পিকারে বাজানো হচ্ছে গান।
এ চিত্র টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। বিদ্যালয় সংলগ্ন মাজারের ওরস উপলক্ষে মেলার আয়োজন করা হয়েছে বিদ্যালয়টিতে। মেলা শুরু হয়েছে গত শুক্রবার। চলবে আগামীকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত। মেলার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বিদ্যালয়ের দুটি শ্রেণিকক্ষ আর সামনের মাঠ। সে জন্য বিদ্যালয় খোলা থাকলেও গতকাল রোববার থেকে পাঠদান বন্ধ।
আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, রাথুরা বিদ্যালয়ের পাশেই রান্নার আয়োজন চলছে। বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। যেখানে সকালে প্রথম শ্রেণি আর বিকেলে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়।
দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের, যেখানে সকালে দ্বিতীয় শ্রেণি আর বিকেলে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়। বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর প্রধান শিক্ষকসহ সাতজন শিক্ষকের সবাইকে উপস্থিত পাওয়া যায়।
তবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। পাঠদান বন্ধ থাকার কথা জানার পর তারা বাড়ি ফিরে যাচ্ছিল। এ সময় প্রথম শ্রেণির ছাত্র অপূর্বর মা সেলিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সামনে বাচ্চাগো ফাইনাল পরীক্ষা। এই সময় স্কুল বন্ধ রাইখা মেলা চালানোর কারণে পড়ালেখার ক্ষতি হইতাছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম বলেন, ‘বিদ্যালয়ের দুইটি শ্রেণিকক্ষ ও বিদ্যালয়ের আঙিনা মাজার কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করায় শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা সম্ভব হচ্ছে না। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এই মেলা ১৯৯০ সাল থেকে চলে আসছে। প্রতিবার মেলার সময় পাঠদান বন্ধ থাকে।’
মেলার আয়োজকদের একজন স্থানীয় পাকুটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমানের কাছে স্কুলে পাঠদান বন্ধ রেখে মেলা চালানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই এভাবে চলে আসছে, এবার নতুন কিছু নয়।’
পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়ে আজ সকালে নাগরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই, খোঁজখবর নিয়ে আপনাকে পরে জানাব।’
এর কয়েক ঘণ্টা পর দুপুরের দিকে আবার যোগাযোগ করা হলে শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আপনার কাছ থেকে জানার পরপরই আমি রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে পাঠদান বন্ধ থাকার সত্যতা পেয়েছি।’
শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বিদ্যালয় খোলা থাকার পরেও উপজেলা প্রশাসন আমাদের না জানিয়ে পুলিশ ও মাজার কর্তৃপক্ষকে শ্রেণিকক্ষ ও মাঠ ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমি নাগরপুরের ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে বলেছেন— দীর্ঘদিন ধরে এভাবে চলে আসছে, তাই আমাদের কিছু করার নেই।’
তবে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘শ্রেণিকক্ষ ব্যবহারের কারণে পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিব।’

বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। দ্বিতীয় তলার আরেকটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের। পাশেই চলছে রান্নার আয়োজন। একই সঙ্গে মাজার আঙিনায় লাউডস্পিকারে বাজানো হচ্ছে গান।
এ চিত্র টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। বিদ্যালয় সংলগ্ন মাজারের ওরস উপলক্ষে মেলার আয়োজন করা হয়েছে বিদ্যালয়টিতে। মেলা শুরু হয়েছে গত শুক্রবার। চলবে আগামীকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত। মেলার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে বিদ্যালয়ের দুটি শ্রেণিকক্ষ আর সামনের মাঠ। সে জন্য বিদ্যালয় খোলা থাকলেও গতকাল রোববার থেকে পাঠদান বন্ধ।
আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, রাথুরা বিদ্যালয়ের পাশেই রান্নার আয়োজন চলছে। বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। যেখানে সকালে প্রথম শ্রেণি আর বিকেলে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়।
দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের, যেখানে সকালে দ্বিতীয় শ্রেণি আর বিকেলে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়। বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর প্রধান শিক্ষকসহ সাতজন শিক্ষকের সবাইকে উপস্থিত পাওয়া যায়।
তবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। পাঠদান বন্ধ থাকার কথা জানার পর তারা বাড়ি ফিরে যাচ্ছিল। এ সময় প্রথম শ্রেণির ছাত্র অপূর্বর মা সেলিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সামনে বাচ্চাগো ফাইনাল পরীক্ষা। এই সময় স্কুল বন্ধ রাইখা মেলা চালানোর কারণে পড়ালেখার ক্ষতি হইতাছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম বলেন, ‘বিদ্যালয়ের দুইটি শ্রেণিকক্ষ ও বিদ্যালয়ের আঙিনা মাজার কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করায় শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা সম্ভব হচ্ছে না। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এই মেলা ১৯৯০ সাল থেকে চলে আসছে। প্রতিবার মেলার সময় পাঠদান বন্ধ থাকে।’
মেলার আয়োজকদের একজন স্থানীয় পাকুটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমানের কাছে স্কুলে পাঠদান বন্ধ রেখে মেলা চালানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই এভাবে চলে আসছে, এবার নতুন কিছু নয়।’
পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়ে আজ সকালে নাগরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই, খোঁজখবর নিয়ে আপনাকে পরে জানাব।’
এর কয়েক ঘণ্টা পর দুপুরের দিকে আবার যোগাযোগ করা হলে শিক্ষা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আপনার কাছ থেকে জানার পরপরই আমি রাথুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে পাঠদান বন্ধ থাকার সত্যতা পেয়েছি।’
শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বিদ্যালয় খোলা থাকার পরেও উপজেলা প্রশাসন আমাদের না জানিয়ে পুলিশ ও মাজার কর্তৃপক্ষকে শ্রেণিকক্ষ ও মাঠ ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমি নাগরপুরের ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে বলেছেন— দীর্ঘদিন ধরে এভাবে চলে আসছে, তাই আমাদের কিছু করার নেই।’
তবে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘শ্রেণিকক্ষ ব্যবহারের কারণে পাঠদান বন্ধ রাখার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিব।’

বগুড়ায় মোটরসাইকেল মহড়া থেকে তুলে নিয়ে হাবিবুর রহমান খোকন (৩৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আরও এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার রাত ৯টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও যুবদলের নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। এতে তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর ছেলেকে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ করেন। আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি...
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়। বক্তব্যটি ছিল—‘সনদ স্বাক্ষরের দিনেও জুলাই যোদ্ধাদের আবার আন্দোলনে নামতে হয়েছে, এটা লজ্জাজনক।’ ওই কার্ডের নিচে ওসি আমিরুল ইসলাম মুরাদ মন্তব্য করেন, ‘আগে গণভোট দরকার যে স্বাধীনতা বিরোধীরা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না?’
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর সদরের হালসা বাজারে ইজারার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, হালসা বাজারের ইজারার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দুই ভাই হালসা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মণ্ডল ও হালসা ইউনিয়নের ৯ নম্বর...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় মোটরসাইকেল মহড়া থেকে তুলে নিয়ে হাবিবুর রহমান খোকন (৩৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আরও এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাবিবুর রহমান খোকন শহরের মালতিনগর দক্ষিণপাড়া এলাকার কামাল হোসেনের ছেলে। আর আহত বাঁধন (২৬) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল রোববার রাতে সেউজগাড়ী এলাকায় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার জেরে খুনের এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান বাসির এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাত ৯টার দিকে ইসকন মন্দিরের সামনে হঠাৎ চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে যান। তাঁরা দেখেন, অন্ধকারে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা যুবক ধারালো অস্ত্র নিয়ে দুই যুবককে কুপিয়ে ফেলে রেখে পালিয়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা দুজনকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শজিমেক) নিয়ে গেলে চিকিৎসক খোকনকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করেছে পুলিশ। এর মধ্যে একটি মোটরসাইকেলের সামনে আইনজীবী স্টিকার লাগানো।
জানা গেছে, হতাহত দুই যুবক ছাড়াও আরও ১০ থেকে ১২ জন যুবক কয়েকটি মোটরসাইকেল নিয়ে খান্দার এলাকা থেকে সেউজগাড়ী হয়ে শহরে ফিরছিলেন। আগে থেকে ওত পেতে থাকা কিছু যুবক মোটরসাইকেল মহড়া থেকে দুই যুবককে তুলে নিয়ে ইসকন মন্দিরের দিকে অন্ধকারে কুপিয়ে ফেলে রেখে যান।
এ ঘটনায় শহর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ টহল জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।

বগুড়ায় মোটরসাইকেল মহড়া থেকে তুলে নিয়ে হাবিবুর রহমান খোকন (৩৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আরও এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাবিবুর রহমান খোকন শহরের মালতিনগর দক্ষিণপাড়া এলাকার কামাল হোসেনের ছেলে। আর আহত বাঁধন (২৬) বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল রোববার রাতে সেউজগাড়ী এলাকায় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার জেরে খুনের এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান বাসির এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাত ৯টার দিকে ইসকন মন্দিরের সামনে হঠাৎ চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে যান। তাঁরা দেখেন, অন্ধকারে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা যুবক ধারালো অস্ত্র নিয়ে দুই যুবককে কুপিয়ে ফেলে রেখে পালিয়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় বাসিন্দারা দুজনকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (শজিমেক) নিয়ে গেলে চিকিৎসক খোকনকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করেছে পুলিশ। এর মধ্যে একটি মোটরসাইকেলের সামনে আইনজীবী স্টিকার লাগানো।
জানা গেছে, হতাহত দুই যুবক ছাড়াও আরও ১০ থেকে ১২ জন যুবক কয়েকটি মোটরসাইকেল নিয়ে খান্দার এলাকা থেকে সেউজগাড়ী হয়ে শহরে ফিরছিলেন। আগে থেকে ওত পেতে থাকা কিছু যুবক মোটরসাইকেল মহড়া থেকে দুই যুবককে তুলে নিয়ে ইসকন মন্দিরের দিকে অন্ধকারে কুপিয়ে ফেলে রেখে যান।
এ ঘটনায় শহর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ টহল জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।

বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। দ্বিতীয় তলার আরেকটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের। পাশেই চলছে রান্নার আয়োজন। একই সঙ্গে মাজার আঙিনায় উচ্চ স্বরে সাউন্ড সিস্টেমে বাজানো হচ্ছে গান। এ চিত্র টাঙ্গাইলের ন
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও যুবদলের নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। এতে তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর ছেলেকে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ করেন। আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি...
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়। বক্তব্যটি ছিল—‘সনদ স্বাক্ষরের দিনেও জুলাই যোদ্ধাদের আবার আন্দোলনে নামতে হয়েছে, এটা লজ্জাজনক।’ ওই কার্ডের নিচে ওসি আমিরুল ইসলাম মুরাদ মন্তব্য করেন, ‘আগে গণভোট দরকার যে স্বাধীনতা বিরোধীরা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না?’
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর সদরের হালসা বাজারে ইজারার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, হালসা বাজারের ইজারার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দুই ভাই হালসা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মণ্ডল ও হালসা ইউনিয়নের ৯ নম্বর...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও যুবদলের নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। এতে তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর ছেলেকে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ করেন।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি করেন সাজু বেগম নামের ওই নারী। তিনি আকবর শাহ থানার বিশ্ব কলোনির বাসিন্দা এবং মারা যাওয়া ওই যুবকের মা বলে জানিয়েছেন।
মামলায় অভিযুক্ত চার পুলিশ সদস্য হলেন চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সাইফ উল্লাহ, কনস্টেবল নুর মোহাম্মদ শাহাদাত ও সোহেল চাকমা। এজাহারে উল্লিখিত অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন আকবর শাহ থানা এলাকার জহুরুল ইসলাম লিটন, মো. রিপন, রুবেল, সুমন পারভেজ ও বিপ্লব। তাঁরা আকবর শাহ থানা যুবদলের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আসাদুল আলম সালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যাসহ দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় এবং হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে। আদালত শুনানি শেষে মামলাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন।’
মামলার আরজিতে বলা হয়, বাদী পরিবারসহ বিশ্ব কলোনি এম-ব্লকে ভাড়া বাসায় থাকেন। তাঁর স্বামী পেশায় রিকশাচালক। তাঁদের একমাত্র সন্তান রাকিব হোসেনকে (২১) ২ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে বিভিন্ন সময় হুমকি দিয়ে আসছিলেন আসামিরা। ১৬ অক্টোবর আসামি স্থানীয় পাঁচজন যুবক পুনরায় বাদীর ছেলে রাকিবের কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামিরা তাঁকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ওই এলাকার একটি মার্কেটের অফিসে নিয়ে যান। অফিসটি আসামি জহুরুল ইসলাম লিটনের।
বাদী উল্লেখ করেন, রাকিবকে সেখানে দড়ি দিয়ে বেঁধে হকিস্টিক, হাতুড়ি ও লোহার রড দিয়ে আঘাত করা হয়। খবর পেয়ে রাকিবের বাবা ঘটনাস্থলে ছুটে গেলে তাঁকেও মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। পরে জহিরুল ইসলাম লিটন থানায় ফোন কল করে ঘটনাস্থলে পুলিশ এনে রাকিবকে তাঁদের হাতে তুলে দেন।
আরজিতে আরও বলা হয়, রাকিবকে আকবর শাহ থানায় নিয়ে যাওয়ার পর পুলিশ সেখানে আরেক দফায় শারীরিক নির্যাতন চালায়। পরে থানা-পুলিশ তাঁকে নন-এফআইআর মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে। ওই দিন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের একটি আদালত রাকিবকে দুই হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে পাঁচ দিনের কারাদণ্ড দেন। কিন্তু রাকিবের পক্ষে জরিমানার টাকা না দিতে পারায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
বাদীর অভিযোগ, কারাগারে থাকা অবস্থায় রাকিব অসুস্থ হয়ে পড়লে কারা কর্তৃপক্ষ তাঁর মা-বাবাকে খবর দেয়। পরে ১৮ অক্টোবর চট্টগ্রাম কারাগার থেকে তাঁকে চমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে ২১ অক্টোবর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাকিব মারা যান। তাঁকে আটকের আগে নির্যাতন ও আহত হওয়ার কোনো তথ্য আদালতে উত্থাপন করেনি পুলিশ।
আকবর শাহ থানার ওসির মোবাইল ফোনে কল করা হলে অন্য প্রান্ত থেকে থানার ডিউটি অফিসার পরিচয়ে আরেকজন ধরেন। মামলার বিষয়ে তাঁর কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানা আছে। এখন ওসি মহোদয় মিটিংয়ে আছেন, কথা বলা যাবে না।’
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) পশ্চিম জোনের উপকমিশনার (ডিসি) হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, ‘মামলার বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনেছি। তবে ওই যুবক কারাগারে থাকা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে সেখানে তিনি কোনো কারণে মারা যান।’ তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারের পর কাস্টডি বা হেফাজতে থাকা অবস্থায় কিন্তু ওই যুবকের মৃত্যু ঘটেনি। তাই মামলায় হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে পুলিশের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। এরপরও ঘটনার বিষয়ে আমরা তদন্ত করে দেখব।’

চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও যুবদলের নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। এতে তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর ছেলেকে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ করেন।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি করেন সাজু বেগম নামের ওই নারী। তিনি আকবর শাহ থানার বিশ্ব কলোনির বাসিন্দা এবং মারা যাওয়া ওই যুবকের মা বলে জানিয়েছেন।
মামলায় অভিযুক্ত চার পুলিশ সদস্য হলেন চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান, সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সাইফ উল্লাহ, কনস্টেবল নুর মোহাম্মদ শাহাদাত ও সোহেল চাকমা। এজাহারে উল্লিখিত অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন আকবর শাহ থানা এলাকার জহুরুল ইসলাম লিটন, মো. রিপন, রুবেল, সুমন পারভেজ ও বিপ্লব। তাঁরা আকবর শাহ থানা যুবদলের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আসাদুল আলম সালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যাসহ দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় এবং হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে। আদালত শুনানি শেষে মামলাটি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন।’
মামলার আরজিতে বলা হয়, বাদী পরিবারসহ বিশ্ব কলোনি এম-ব্লকে ভাড়া বাসায় থাকেন। তাঁর স্বামী পেশায় রিকশাচালক। তাঁদের একমাত্র সন্তান রাকিব হোসেনকে (২১) ২ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে বিভিন্ন সময় হুমকি দিয়ে আসছিলেন আসামিরা। ১৬ অক্টোবর আসামি স্থানীয় পাঁচজন যুবক পুনরায় বাদীর ছেলে রাকিবের কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে আসামিরা তাঁকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ওই এলাকার একটি মার্কেটের অফিসে নিয়ে যান। অফিসটি আসামি জহুরুল ইসলাম লিটনের।
বাদী উল্লেখ করেন, রাকিবকে সেখানে দড়ি দিয়ে বেঁধে হকিস্টিক, হাতুড়ি ও লোহার রড দিয়ে আঘাত করা হয়। খবর পেয়ে রাকিবের বাবা ঘটনাস্থলে ছুটে গেলে তাঁকেও মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। পরে জহিরুল ইসলাম লিটন থানায় ফোন কল করে ঘটনাস্থলে পুলিশ এনে রাকিবকে তাঁদের হাতে তুলে দেন।
আরজিতে আরও বলা হয়, রাকিবকে আকবর শাহ থানায় নিয়ে যাওয়ার পর পুলিশ সেখানে আরেক দফায় শারীরিক নির্যাতন চালায়। পরে থানা-পুলিশ তাঁকে নন-এফআইআর মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে। ওই দিন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের একটি আদালত রাকিবকে দুই হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে পাঁচ দিনের কারাদণ্ড দেন। কিন্তু রাকিবের পক্ষে জরিমানার টাকা না দিতে পারায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
বাদীর অভিযোগ, কারাগারে থাকা অবস্থায় রাকিব অসুস্থ হয়ে পড়লে কারা কর্তৃপক্ষ তাঁর মা-বাবাকে খবর দেয়। পরে ১৮ অক্টোবর চট্টগ্রাম কারাগার থেকে তাঁকে চমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে ২১ অক্টোবর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাকিব মারা যান। তাঁকে আটকের আগে নির্যাতন ও আহত হওয়ার কোনো তথ্য আদালতে উত্থাপন করেনি পুলিশ।
আকবর শাহ থানার ওসির মোবাইল ফোনে কল করা হলে অন্য প্রান্ত থেকে থানার ডিউটি অফিসার পরিচয়ে আরেকজন ধরেন। মামলার বিষয়ে তাঁর কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জানা আছে। এখন ওসি মহোদয় মিটিংয়ে আছেন, কথা বলা যাবে না।’
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) পশ্চিম জোনের উপকমিশনার (ডিসি) হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়া বলেন, ‘মামলার বিষয়টি আপনার কাছ থেকে শুনেছি। তবে ওই যুবক কারাগারে থাকা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে সেখানে তিনি কোনো কারণে মারা যান।’ তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারের পর কাস্টডি বা হেফাজতে থাকা অবস্থায় কিন্তু ওই যুবকের মৃত্যু ঘটেনি। তাই মামলায় হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে পুলিশের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা এক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। এরপরও ঘটনার বিষয়ে আমরা তদন্ত করে দেখব।’

বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। দ্বিতীয় তলার আরেকটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের। পাশেই চলছে রান্নার আয়োজন। একই সঙ্গে মাজার আঙিনায় উচ্চ স্বরে সাউন্ড সিস্টেমে বাজানো হচ্ছে গান। এ চিত্র টাঙ্গাইলের ন
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বগুড়ায় মোটরসাইকেল মহড়া থেকে তুলে নিয়ে হাবিবুর রহমান খোকন (৩৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আরও এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার রাত ৯টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়। বক্তব্যটি ছিল—‘সনদ স্বাক্ষরের দিনেও জুলাই যোদ্ধাদের আবার আন্দোলনে নামতে হয়েছে, এটা লজ্জাজনক।’ ওই কার্ডের নিচে ওসি আমিরুল ইসলাম মুরাদ মন্তব্য করেন, ‘আগে গণভোট দরকার যে স্বাধীনতা বিরোধীরা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না?’
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর সদরের হালসা বাজারে ইজারার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, হালসা বাজারের ইজারার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দুই ভাই হালসা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মণ্ডল ও হালসা ইউনিয়নের ৯ নম্বর...
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জামায়াতের রাজনীতি নিয়ে মন্তব্য করে তোপের মুখে পড়েছেন গাজীপুরের পুবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম মুরাদ। এ মন্তব্যের জন্য তাঁর বিচারের দাবি জানিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে ২০ অক্টোবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে দলটি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার (ভারপ্রাপ্ত) জাহিদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি একজন এডিসিকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমরা বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে দেখছি, সত্যতা প্রমাণ পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যমুনা টেলিভিশনের পেজ থেকে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়। বক্তব্যটি ছিল—‘সনদ স্বাক্ষরের দিনেও জুলাই যোদ্ধাদের আবার আন্দোলনে নামতে হয়েছে, এটা লজ্জাজনক।’ ওই কার্ডের নিচে ওসি আমিরুল ইসলাম মুরাদ মন্তব্য করেন, ‘আগে গণভোট দরকার যে স্বাধীনতা বিরোধীরা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না?’
এ মন্তব্যের জেরে পুবাইল থানার ওসির বিচারের দাবিতে পুলিশ কমিশনারের কাছে ২০ অক্টোবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার বরাবর আরও একটি অভিযোগ দেন গাজীপুর নগর জামায়াতের মজলিশে শুরার সদস্য অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেন খান।
এতে তিনি পুবাইল থানার ওসি বিধিবহির্ভূত পন্থায় রাজনৈতিক দলকে হেয় করার জন্য বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘পুবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম মুরাদ পুবাইল থানায় যোগদানের পর থেকে একটি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন এবং আমাদের রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে আসছেন। আমরা ব্যক্তিগতভাবে তার শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে অনেকবার পরামর্শ দিয়েছি—রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ না করার এবং কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য না দেওয়ার জন্য।

‘তদুপরি তিনি নির্দিষ্ট একটি দলের কর্মসূচি ও অনুষ্ঠানে নিজে যোগদান করে ও অপ্রয়োজনে নেতাদের পুলিশ প্রটোকল দিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের একটি বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মন্তব্য করেছেন—জামায়াতের লোকেরা স্বাধীনতাবিরোধী এবং তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না, সেটার জন্য গণভোটও হওয়া প্রয়োজন।
‘এ ধরনের ধৃষ্টতাপূর্ণ ও রাজনৈতিক বক্তব্য পুলিশ প্রশাসনের জন্য মারাত্মক শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণ। আমরা পুবাইলবাসীর পক্ষ থেকে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রত্যাশা করছি। শুধু বর্তমান স্থান থেকে বদলি নয়, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। তার এই বক্তব্য পুবাইলবাসীকে মারাত্মকভাবে ক্ষুব্ধ ও আহত করেছে। এমতাবস্থায় তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।’
জানতে চাইলে পুবাইল থানা জামায়াতের আমির আশরাফ আলী কাজল বলেন, ‘একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে তিনি এ ধরনের মন্তব্য করতে পারেন না। এ জন্য আমরা কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত পুবাইল থানার ওসি আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি আমার আইডি থেকে এই মন্তব্য করিনি। এটি তদন্ত চলছে, তদন্তে যদি প্রমাণিত হয়, আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে, আমার এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য নেই।’
আর একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে ওসি বলেন, ‘গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি ফজলুল হক মিলন সম্প্রতি কয়েকটি পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে আসেন, আমি পূজামণ্ডপের নিরাপত্তা দিতে সেখানে উপস্থিত ছিলাম। সেটা কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম ছিল না।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জামায়াতের রাজনীতি নিয়ে মন্তব্য করে তোপের মুখে পড়েছেন গাজীপুরের পুবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম মুরাদ। এ মন্তব্যের জন্য তাঁর বিচারের দাবি জানিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে ২০ অক্টোবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে দলটি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার (ভারপ্রাপ্ত) জাহিদুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জামায়াতের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি একজন এডিসিকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমরা বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে দেখছি, সত্যতা প্রমাণ পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যমুনা টেলিভিশনের পেজ থেকে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়। বক্তব্যটি ছিল—‘সনদ স্বাক্ষরের দিনেও জুলাই যোদ্ধাদের আবার আন্দোলনে নামতে হয়েছে, এটা লজ্জাজনক।’ ওই কার্ডের নিচে ওসি আমিরুল ইসলাম মুরাদ মন্তব্য করেন, ‘আগে গণভোট দরকার যে স্বাধীনতা বিরোধীরা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না?’
এ মন্তব্যের জেরে পুবাইল থানার ওসির বিচারের দাবিতে পুলিশ কমিশনারের কাছে ২০ অক্টোবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার বরাবর আরও একটি অভিযোগ দেন গাজীপুর নগর জামায়াতের মজলিশে শুরার সদস্য অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেন খান।
এতে তিনি পুবাইল থানার ওসি বিধিবহির্ভূত পন্থায় রাজনৈতিক দলকে হেয় করার জন্য বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘পুবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম মুরাদ পুবাইল থানায় যোগদানের পর থেকে একটি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন এবং আমাদের রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে আসছেন। আমরা ব্যক্তিগতভাবে তার শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে অনেকবার পরামর্শ দিয়েছি—রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ না করার এবং কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য না দেওয়ার জন্য।

‘তদুপরি তিনি নির্দিষ্ট একটি দলের কর্মসূচি ও অনুষ্ঠানে নিজে যোগদান করে ও অপ্রয়োজনে নেতাদের পুলিশ প্রটোকল দিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের একটি বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মন্তব্য করেছেন—জামায়াতের লোকেরা স্বাধীনতাবিরোধী এবং তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না, সেটার জন্য গণভোটও হওয়া প্রয়োজন।
‘এ ধরনের ধৃষ্টতাপূর্ণ ও রাজনৈতিক বক্তব্য পুলিশ প্রশাসনের জন্য মারাত্মক শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণ। আমরা পুবাইলবাসীর পক্ষ থেকে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রত্যাশা করছি। শুধু বর্তমান স্থান থেকে বদলি নয়, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। তার এই বক্তব্য পুবাইলবাসীকে মারাত্মকভাবে ক্ষুব্ধ ও আহত করেছে। এমতাবস্থায় তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।’
জানতে চাইলে পুবাইল থানা জামায়াতের আমির আশরাফ আলী কাজল বলেন, ‘একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে তিনি এ ধরনের মন্তব্য করতে পারেন না। এ জন্য আমরা কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত পুবাইল থানার ওসি আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি আমার আইডি থেকে এই মন্তব্য করিনি। এটি তদন্ত চলছে, তদন্তে যদি প্রমাণিত হয়, আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে, আমার এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য নেই।’
আর একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে ওসি বলেন, ‘গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি ফজলুল হক মিলন সম্প্রতি কয়েকটি পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে আসেন, আমি পূজামণ্ডপের নিরাপত্তা দিতে সেখানে উপস্থিত ছিলাম। সেটা কোনো রাজনৈতিক প্রোগ্রাম ছিল না।’

বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। দ্বিতীয় তলার আরেকটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের। পাশেই চলছে রান্নার আয়োজন। একই সঙ্গে মাজার আঙিনায় উচ্চ স্বরে সাউন্ড সিস্টেমে বাজানো হচ্ছে গান। এ চিত্র টাঙ্গাইলের ন
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বগুড়ায় মোটরসাইকেল মহড়া থেকে তুলে নিয়ে হাবিবুর রহমান খোকন (৩৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আরও এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার রাত ৯টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও যুবদলের নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। এতে তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর ছেলেকে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ করেন। আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি...
১ ঘণ্টা আগে
নাটোর সদরের হালসা বাজারে ইজারার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, হালসা বাজারের ইজারার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দুই ভাই হালসা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মণ্ডল ও হালসা ইউনিয়নের ৯ নম্বর...
১ ঘণ্টা আগেনাটোর প্রতিনিধি

নাটোর সদরের হালসা বাজারে ইজারার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, হালসা বাজারের ইজারার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দুই ভাই হালসা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মণ্ডল ও হালসা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাফর মণ্ডলের লোকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এতে জাফর, পাপ্পু, পলাশ, মাহি ও বেলজু নামের পাঁচজন আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান জানান, মাজেদ মণ্ডল ও জাফর মণ্ডলের লোকজন বাজারে টাকা তুলতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হন।

নাটোর সদরের হালসা বাজারে ইজারার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, হালসা বাজারের ইজারার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে দুই ভাই হালসা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজেদ মণ্ডল ও হালসা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাফর মণ্ডলের লোকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। এতে জাফর, পাপ্পু, পলাশ, মাহি ও বেলজু নামের পাঁচজন আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাবুর রহমান জানান, মাজেদ মণ্ডল ও জাফর মণ্ডলের লোকজন বাজারে টাকা তুলতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হন।

বিদ্যালয়ের পাঁচটি শ্রেণিকক্ষের মধ্যে নিচতলার একটি কক্ষ ব্যবহার করা হচ্ছে অতিথি আপ্যায়নের জন্য। দ্বিতীয় তলার আরেকটি কক্ষে থাকতে দেওয়া হয়েছে মেলার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যদের। পাশেই চলছে রান্নার আয়োজন। একই সঙ্গে মাজার আঙিনায় উচ্চ স্বরে সাউন্ড সিস্টেমে বাজানো হচ্ছে গান। এ চিত্র টাঙ্গাইলের ন
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বগুড়ায় মোটরসাইকেল মহড়া থেকে তুলে নিয়ে হাবিবুর রহমান খোকন (৩৭) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় আরও এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার রাত ৯টার দিকে শহরের সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও যুবদলের নেতা-কর্মীসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন এক নারী। এতে তিনি পুলিশের বিরুদ্ধে তাঁর ছেলেকে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু আইনে এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ করেন। আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি...
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করা হয়। বক্তব্যটি ছিল—‘সনদ স্বাক্ষরের দিনেও জুলাই যোদ্ধাদের আবার আন্দোলনে নামতে হয়েছে, এটা লজ্জাজনক।’ ওই কার্ডের নিচে ওসি আমিরুল ইসলাম মুরাদ মন্তব্য করেন, ‘আগে গণভোট দরকার যে স্বাধীনতা বিরোধীরা এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না?’
১ ঘণ্টা আগে