নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও মাদারীপুর প্রতিনিধি
পুলিশে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে এক ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নেওয়ার ঘটনায় শহীদুল ইসলাম ও তানজিলা আক্তার নামে দুই কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।
আজ শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এক ব্যক্তি মাদারীপুর পুলিশ সুপারের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদও প্রচারিত হয়।
বিবৃতিতে পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, কনস্টেবল তানজিলা ও শহীদুল মাদারীপুরের মোস্তফাপুর ছোট বাড্ডা গ্রামের রতন দাসের কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার নামে ১৪ লাখ টাকা নেন। এ নিয়ে মাদারীপুর জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন রতন দাস।
তিনি অভিযোগ করেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় চাকরি দেওয়ার কথা বলে রতন দাসের কাছ থেকে ১৪ লাখ টাকা নিয়েছেন।
পুলিশ সুপার ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দেন। এরপর তদন্ত করে প্রাথমিক সত্যতা পায় জেলা পুলিশ। এরপর ৯ মে অভিযুক্ত দুই কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুরের রবি দাসের ছেলে রতন দাস। তিনি একটি দোকানে কাজ করতেন। সেখানেই পরিচয় হয় পুলিশ কনস্টেবল তানজিলা আক্তারের সঙ্গে। পরে পুলিশের চাকরির আগ্রহের কথা জানান রতন। এরপর গত বছর কনস্টেবল নিয়োগের সময় তানজিলা আক্তার তাঁকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ১৪ লাখ টাকা নেন। বিশ্বাস অর্জনের জন্য তানজিলা কমিউনিটি ব্যাংকের একটি চেকও দেন। চাকরি না হলে টাকা ফেরত দেবেন। তবে কনস্টেবল নিয়োগের ফলাফলে রতন দাসের নাম আসেনি, তাঁর চাকরিও হয়নি। এরপর মাদারীপুরের পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী রতন দাসের বাবা রবি দাস।
রতন দাস অভিযোগ করেন, তানজিলা আক্তার টাকা নিয়ে চাকরি দিতে পারেননি। সেই টাকা দিয়ে তানজিলার স্বামী ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ব্যবসা শুরু করেন। টাকা ফেরত চাইলে তিনি বিভিন্ন রকমের টালবাহানা করেন। এই ঘুষ নেওয়ার সঙ্গে শহিদুল নামে এক পুলিশও জড়িত।
পুলিশে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে এক ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নেওয়ার ঘটনায় শহীদুল ইসলাম ও তানজিলা আক্তার নামে দুই কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।
আজ শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে টাকা আত্মসাতের ঘটনায় এক ব্যক্তি মাদারীপুর পুলিশ সুপারের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদও প্রচারিত হয়।
বিবৃতিতে পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছে, কনস্টেবল তানজিলা ও শহীদুল মাদারীপুরের মোস্তফাপুর ছোট বাড্ডা গ্রামের রতন দাসের কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার নামে ১৪ লাখ টাকা নেন। এ নিয়ে মাদারীপুর জেলা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন রতন দাস।
তিনি অভিযোগ করেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় চাকরি দেওয়ার কথা বলে রতন দাসের কাছ থেকে ১৪ লাখ টাকা নিয়েছেন।
পুলিশ সুপার ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দেন। এরপর তদন্ত করে প্রাথমিক সত্যতা পায় জেলা পুলিশ। এরপর ৯ মে অভিযুক্ত দুই কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুরের রবি দাসের ছেলে রতন দাস। তিনি একটি দোকানে কাজ করতেন। সেখানেই পরিচয় হয় পুলিশ কনস্টেবল তানজিলা আক্তারের সঙ্গে। পরে পুলিশের চাকরির আগ্রহের কথা জানান রতন। এরপর গত বছর কনস্টেবল নিয়োগের সময় তানজিলা আক্তার তাঁকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ১৪ লাখ টাকা নেন। বিশ্বাস অর্জনের জন্য তানজিলা কমিউনিটি ব্যাংকের একটি চেকও দেন। চাকরি না হলে টাকা ফেরত দেবেন। তবে কনস্টেবল নিয়োগের ফলাফলে রতন দাসের নাম আসেনি, তাঁর চাকরিও হয়নি। এরপর মাদারীপুরের পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী রতন দাসের বাবা রবি দাস।
রতন দাস অভিযোগ করেন, তানজিলা আক্তার টাকা নিয়ে চাকরি দিতে পারেননি। সেই টাকা দিয়ে তানজিলার স্বামী ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ব্যবসা শুরু করেন। টাকা ফেরত চাইলে তিনি বিভিন্ন রকমের টালবাহানা করেন। এই ঘুষ নেওয়ার সঙ্গে শহিদুল নামে এক পুলিশও জড়িত।
সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (বৈছাআ) চার নেতাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন একই সংগঠনের এক নেত্রী। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি, অপহরণের চেষ্টা এবং হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল বুধবার সিলেট মহানগর হাকিম দ্বিতীয় আদালতে মামলাটি করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট জেলা
৫ মিনিট আগেখুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের (বৈছাআ) নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি করার অভিযোগে আট যুবক স্থানীয় জনতার হাতে আটক হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে নগরীর খালিশপুর থানার বাস্তুহারা কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
৬ ঘণ্টা আগে