গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এ জোড়া খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। মামি (চিকিৎসক) ও তাঁর গৃহপরিচারিকা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ওই আসামির ফাঁসি গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে কারা অভ্যন্তরে কার্যকর করা হয়।
দণ্ড কার্যকর হওয়া আসামি হলেন নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার আকবরপুর এলাকার আমিনুল ইসলাম (৪১)। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, নিহত নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামান তাঁর ভাগনে আমিনুলকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিজ বাসায় রাখেন। ২০০৫ সালের ৭ মার্চ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর নাজনীনকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগনে আমিনুল। গৃহকর্মী পারুল হত্যাকাণ্ড দেখে ফেলায় তাঁকেও কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি। এরপর আমিনুল বগুড়ায় পালিয়ে যান। কয়েক দিন পর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় করা হত্যা মামলায় ২০০৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এই মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আপিল করেন আমিনুল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে আমিনুলের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বহাল রাখেন।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বলেন, আসামি ২০০৫ সালে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের চিকিৎসক ও ল্যাব এইডের মালিকের মেয়ে ডা. নাজনীন আক্তার ও তাঁর গৃহপরিচারিকাকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আমিনুল ইসলামকে ২০০৮ সালে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন বিচারিক আদালত। পরে সব আইনি প্রক্রিয়া শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
ফাঁসি কার্যকর করার সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের সিভিল সার্জন মো. খায়রুজ্জামান, গাজীপুর জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) হুমায়ুন কবির, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার রেজওয়ান আহমেদ ও গাজীপুর সদর জোনের সহকারী কমিশনার ফাহিম আহমেদ।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আমিনুল ইসলামের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। পরে সব আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ তাঁর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এ জোড়া খুনের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। মামি (চিকিৎসক) ও তাঁর গৃহপরিচারিকা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ওই আসামির ফাঁসি গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে কারা অভ্যন্তরে কার্যকর করা হয়।
দণ্ড কার্যকর হওয়া আসামি হলেন নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার আকবরপুর এলাকার আমিনুল ইসলাম (৪১)। কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, নিহত নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামান তাঁর ভাগনে আমিনুলকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিজ বাসায় রাখেন। ২০০৫ সালের ৭ মার্চ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর নাজনীনকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগনে আমিনুল। গৃহকর্মী পারুল হত্যাকাণ্ড দেখে ফেলায় তাঁকেও কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি। এরপর আমিনুল বগুড়ায় পালিয়ে যান। কয়েক দিন পর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় করা হত্যা মামলায় ২০০৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এই মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আপিল করেন আমিনুল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে আমিনুলের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বহাল রাখেন।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বলেন, আসামি ২০০৫ সালে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের চিকিৎসক ও ল্যাব এইডের মালিকের মেয়ে ডা. নাজনীন আক্তার ও তাঁর গৃহপরিচারিকাকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় করা হত্যা মামলায় আমিনুল ইসলামকে ২০০৮ সালে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন বিচারিক আদালত। পরে সব আইনি প্রক্রিয়া শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
ফাঁসি কার্যকর করার সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের সিভিল সার্জন মো. খায়রুজ্জামান, গাজীপুর জেলার অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) হুমায়ুন কবির, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার রেজওয়ান আহমেদ ও গাজীপুর সদর জোনের সহকারী কমিশনার ফাহিম আহমেদ।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আমিনুল ইসলামের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। পরে সব আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ তাঁর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৫ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে