নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব প্রার্থী ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের সমঅধিকার ও সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠার পক্ষের বলে বিবেচিত হবেন তাঁদের সমর্থন দেওয়ার এবং অতীতে যেসব রাজনৈতিক ব্যক্তি সাম্প্রদায়িক ও ধর্মান্ধ ভূমিকা পালন করেছেন, ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের জায়গা-জমি জবরদখল, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও নির্যাতনে যুক্ত থেকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে সংখ্যালঘু স্বার্থবিরোধী কাজে লিপ্ত থেকে বর্তমানে প্রার্থী হয়েছেন তাঁদের ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম মিলনায়তনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রানা দাশগুপ্ত। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
সভায় আসন্ন নির্বাচনে প্রচারণায় কোনো পর্যায়ে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ব্যানার, পোস্টার, লিফলেট ব্যবহার করে কোনো ধরনের নির্বাচনী কার্যকলাপে কোনো প্রার্থীর পক্ষে অংশগ্রহণ না করার নির্দেশ প্রদান করা হয়।
একই রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের মধ্যে ইতিমধ্যে সংঘাতের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতীতের নির্বাচনের পূর্বাপর দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতার আলোকে ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও নির্যাতনের শঙ্কা ও উদ্বেগ বিরাজ করছে বিধায় আসন্ন নির্বাচনের পূর্বাপর অন্তত তিন সপ্তাহ সারা দেশে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন রাখার জন্য নির্বাচনকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে পরিষদ।
পরিষদ উদ্বেগ প্রকাশ করে জানায়, ধর্মকে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহারে নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও চলমান নির্বাচনী প্রচারণায় ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ব্যাপারে অনতিবিলম্বে নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে কঠোর পদক্ষেপ কামনা করছে।
সভায় কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও প্রার্থী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের নির্বাচনী প্রচারণায় সংখ্যালঘুদের টার্গেট করে যেসব উসকানিমূলক বক্তব্য ও হুমকি প্রদান করা হচ্ছে তাতে গভীর উদ্বেগ জানায় পরিষদ। সংখ্যালঘুদের নির্ভয়ে-নির্বিঘ্নে ভোটদানের উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পরিষদ।
এ ছাড়া সভায় কাজল দেবনাথ ও রঞ্জন কর্মকারকে যথাক্রমে আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব করে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাচনী মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে। তাঁরা নির্বাচনপূর্ব, নির্বাচনকালীন এবং নির্বাচন-পরবর্তী ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা, নির্যাতন এবং বিভিন্ন ধরনের সংঘাতের তাৎক্ষণিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এবং একটি প্রতিবেদন তৈরি করবেন। প্রতিটি জেলায় পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব প্রার্থী ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের সমঅধিকার ও সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠার পক্ষের বলে বিবেচিত হবেন তাঁদের সমর্থন দেওয়ার এবং অতীতে যেসব রাজনৈতিক ব্যক্তি সাম্প্রদায়িক ও ধর্মান্ধ ভূমিকা পালন করেছেন, ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের জায়গা-জমি জবরদখল, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও নির্যাতনে যুক্ত থেকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে সংখ্যালঘু স্বার্থবিরোধী কাজে লিপ্ত থেকে বর্তমানে প্রার্থী হয়েছেন তাঁদের ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম মিলনায়তনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রানা দাশগুপ্ত। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
সভায় আসন্ন নির্বাচনে প্রচারণায় কোনো পর্যায়ে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ব্যানার, পোস্টার, লিফলেট ব্যবহার করে কোনো ধরনের নির্বাচনী কার্যকলাপে কোনো প্রার্থীর পক্ষে অংশগ্রহণ না করার নির্দেশ প্রদান করা হয়।
একই রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের মধ্যে ইতিমধ্যে সংঘাতের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অতীতের নির্বাচনের পূর্বাপর দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতার আলোকে ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও নির্যাতনের শঙ্কা ও উদ্বেগ বিরাজ করছে বিধায় আসন্ন নির্বাচনের পূর্বাপর অন্তত তিন সপ্তাহ সারা দেশে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন রাখার জন্য নির্বাচনকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে পরিষদ।
পরিষদ উদ্বেগ প্রকাশ করে জানায়, ধর্মকে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহারে নির্বাচন কমিশনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও চলমান নির্বাচনী প্রচারণায় ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ব্যাপারে অনতিবিলম্বে নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে কঠোর পদক্ষেপ কামনা করছে।
সভায় কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও প্রার্থী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের নির্বাচনী প্রচারণায় সংখ্যালঘুদের টার্গেট করে যেসব উসকানিমূলক বক্তব্য ও হুমকি প্রদান করা হচ্ছে তাতে গভীর উদ্বেগ জানায় পরিষদ। সংখ্যালঘুদের নির্ভয়ে-নির্বিঘ্নে ভোটদানের উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পরিষদ।
এ ছাড়া সভায় কাজল দেবনাথ ও রঞ্জন কর্মকারকে যথাক্রমে আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব করে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাচনী মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে। তাঁরা নির্বাচনপূর্ব, নির্বাচনকালীন এবং নির্বাচন-পরবর্তী ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা, নির্যাতন এবং বিভিন্ন ধরনের সংঘাতের তাৎক্ষণিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এবং একটি প্রতিবেদন তৈরি করবেন। প্রতিটি জেলায় পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরেও আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির তেমন উন্নতি হয়নি। মনোবল হারানো পুলিশ বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে মাথাচাড়া দেওয়া অপরাধীদের দৌরাত্ম্যে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। মানুষের মনে বেশি আতঙ্ক তৈরি করেছে ‘মব’।
২৯ মিনিট আগেআট বছর হয়ে যাচ্ছে, এখনো বরিশাল জেলা ও মহানগর যুবদল ভারমুক্ত হতে পারেনি। এর মধ্যে কারও বালুমহাল-কাণ্ডে পদ স্থগিত, কেউ কেউ নিষ্ক্রিয়, এমনকি শীর্ষ পদের কেউ মারাও গেছেন। ২০১৭ সাল থেকে এভাবেই চলছে যুবদল। এই পরিস্থিতিতে নতুন কমিটি দেওয়ার আলোচনায় পুরোনোরাই প্রাধান্য পাচ্ছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে....
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে (এলজিইডি) কর্মী নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রকৌশলী মো. ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন খোদ এলসিএসের (লোকাল কমিউনিটি সার্ভিস) নারী কর্মী, স্থানীয় ঠিকাদারসহ অনেকে।
১ ঘণ্টা আগেআলুর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকার কৃষকদের জন্য নওগাঁয় তৈরি করেছে আলু সংরক্ষণের অহিমায়িত মডেল ঘর। তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা ভিন্ন—এই সরকারি প্রকল্পটি এখন কৃষকের জন্য কোনো কাজেই আসছে না। এসব ঘরে রাখা আলু সময়ের আগেই পচে নষ্ট হয়ে গেছে, ফলে অর্থনৈতিকভাবে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগে