জাবি সংবাদদাতা
বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক স্বর্ণা দাশ ও জয়ন্ত কুমারসহ অব্যাহতভাবে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলাভবনসংলগ্ন মুরাদ চত্বর থেকে মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সড়ক ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা। মিছিলে শিক্ষার্থীদের ‘ফেলানী থেকে স্বর্ণা দাশ, সীমন্তে আর কত লাশ’, ‘ভারতীয় সীমান্তে আগ্রাসন, রুখে দেবে জনগণ’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে শোনা যায়।
সমাবেশে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী নূর এ তামিম স্রোতের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী তাপসী দে প্রাপ্তি। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কোনোভাবেই সম্প্রীতির সম্পর্ক নয়। দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে এই সম্বন্ধটি একটি অসম্মানজনক সম্পর্ক। ভারত যুক্তিসংগত পানি হিস্যা চুক্তি না মেনে আমাদের প্রয়োজনীয় সময়ে তিস্তা ও ফারাক্কা বাঁধ থেকে শুরু করে সবগুলো বাঁধের পানি বন্ধ করে দিয়ে ফসলের ক্ষতি করে, আবার অপ্রয়োজনীয় সময়ে পানি ছেড়ে দিয়ে আমাদের বন্যায় ডুবিয়ে দেয়।’
তাপসী আরও বলেন, ‘তারা সীমন্তে মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। গত দুই সপ্তাহে দুজন শিশুকে হত্যা করেছে। গত সপ্তাহে স্বর্ণা দাশ এবং আজ জয়ন্ত কুমার। শেখ হাসিনার সরকার নরেন্দ্র মোদির সরকারকে সর্বদা তেলমর্দন করে এসেছে। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের তো এটি করার কথা নয়। এই অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা ক্ষমতায় বসিয়েছি। ছাত্র-জনতা কি সীমন্তে আমাদের ভাই-বোনদের লাশ দেখার জন্য এই সরকারকে রক্ত বিসর্জন দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে?’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন এ দেশের শিশুদের লাশ কাঁটাতারে ঝুলে থাকে, তখন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আসলে কী করেন? মোদির সরকার বাংলাদেশের মানুষকে যে মানুষ মনে করে না, সেটি বোঝা আমাদের সকলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। অবিলম্বে বাংলাদেশ-ভারতের সমস্ত অসম চুক্তি পুনঃসংস্কার করতে হবে। ভারতীয় সরকারের সাম্রাজ্যবাদ, আগ্রাসনবাদ বাংলাদের নাগরিকেরা মেনে নেবে না। শেখ হাসিনা যে পথে গেছে, খুনি মোদিকেও সেই পথে যেতে হবে।’
বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক স্বর্ণা দাশ ও জয়ন্ত কুমারসহ অব্যাহতভাবে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলাভবনসংলগ্ন মুরাদ চত্বর থেকে মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সড়ক ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা। মিছিলে শিক্ষার্থীদের ‘ফেলানী থেকে স্বর্ণা দাশ, সীমন্তে আর কত লাশ’, ‘ভারতীয় সীমান্তে আগ্রাসন, রুখে দেবে জনগণ’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে শোনা যায়।
সমাবেশে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী নূর এ তামিম স্রোতের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী তাপসী দে প্রাপ্তি। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক কোনোভাবেই সম্প্রীতির সম্পর্ক নয়। দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে এই সম্বন্ধটি একটি অসম্মানজনক সম্পর্ক। ভারত যুক্তিসংগত পানি হিস্যা চুক্তি না মেনে আমাদের প্রয়োজনীয় সময়ে তিস্তা ও ফারাক্কা বাঁধ থেকে শুরু করে সবগুলো বাঁধের পানি বন্ধ করে দিয়ে ফসলের ক্ষতি করে, আবার অপ্রয়োজনীয় সময়ে পানি ছেড়ে দিয়ে আমাদের বন্যায় ডুবিয়ে দেয়।’
তাপসী আরও বলেন, ‘তারা সীমন্তে মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। গত দুই সপ্তাহে দুজন শিশুকে হত্যা করেছে। গত সপ্তাহে স্বর্ণা দাশ এবং আজ জয়ন্ত কুমার। শেখ হাসিনার সরকার নরেন্দ্র মোদির সরকারকে সর্বদা তেলমর্দন করে এসেছে। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের তো এটি করার কথা নয়। এই অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা ক্ষমতায় বসিয়েছি। ছাত্র-জনতা কি সীমন্তে আমাদের ভাই-বোনদের লাশ দেখার জন্য এই সরকারকে রক্ত বিসর্জন দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে?’
তিনি আরও বলেন, ‘যখন এ দেশের শিশুদের লাশ কাঁটাতারে ঝুলে থাকে, তখন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আসলে কী করেন? মোদির সরকার বাংলাদেশের মানুষকে যে মানুষ মনে করে না, সেটি বোঝা আমাদের সকলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। অবিলম্বে বাংলাদেশ-ভারতের সমস্ত অসম চুক্তি পুনঃসংস্কার করতে হবে। ভারতীয় সরকারের সাম্রাজ্যবাদ, আগ্রাসনবাদ বাংলাদের নাগরিকেরা মেনে নেবে না। শেখ হাসিনা যে পথে গেছে, খুনি মোদিকেও সেই পথে যেতে হবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে