সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
কোনো পণ্য রপ্তানি করতে ৫০০ টাকার রেভিনিউ স্ট্যাম্পের প্রয়োজন হয়। এই নিয়মের সুযোগ নিয়ে শিল্পাঞ্চল সাভারের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টার্গেট করে বিপুল পরিমাণ ৫০০ টাকার নকল স্ট্যাম্প সরবরাহের চেষ্টা করছিল একটি চক্র। ইতিমধ্যে কয়েকটি শিল্প কারখানায় তারা বেশ কিছু নকল স্ট্যাম্প সরবরাহও করেছে।
২ কোটি টাকার নকল স্ট্যাম্পসহ ওই চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এ তথ্য দিয়েছে পুলিশ। চক্রের বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তারে তারা কাজ করছে বলে জানিয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে এ বিষয়ে জানাতে আশুলিয়া থানায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফী। এর আগে শনিবার রাতে আশুলিয়ার বাইপাইল ও গাজীপুরের মৌচাক এলাকায় অভিযান চালিয়ে আশুলিয়া থানার পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে বলে জানানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মো. আসিফ ইকবাল (৩৮) ও মো. জুয়েল মোল্লা (৪২)।
পুলিশ বলছে, তারা প্রিন্টিং প্রেসের কাজে পারদর্শী বলে প্রাথমিকভাবে জেনেছেন। অভিযুক্তদের কাছ থেকে ১০ টাকা মূল্যের ১৫ হাজার ৮০০টি ও ৫০০ টাকার ৪০ হাজারটি নকল রেভিনিউ স্ট্যাম্প জব্দ করা হয়েছে, যার মূল্য ২ কোটি ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, আশুলিয়ার ডংলিয়ন ফ্যাশন বিডি নামে একটি রপ্তানি পোশাক কারখানায় নকল স্ট্যাম্প কেনাবেচা চলছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালায়। সেখান থেকে চক্রের সদস্য আসিফ ইকবালকে আটক করা হয়। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে গাজীপুর থেকে জুয়েল মোল্লাকেও আটক করে দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বাদী হয়ে মামলা করেছে পুলিশ।
চক্রের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে তাঁদের পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম সায়েদ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফী বলেন, ‘সাভার-আশুলিয়ায় প্রচুর রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আছে। আর রপ্তানি করার সময় ৫০০ টাকার রেভিনিউ স্ট্যাম্প লাগে। চক্রটি ৫০০ টাকার স্ট্যাম্প তৈরি করে সেই সব প্রতিষ্ঠানের কাছে সরবরাহ করার টার্গেট নিয়েছিল। চক্রটি বেশ কিছু কারখানায় ইতিমধ্যে নকল স্ট্যাম্প সরবরাহ করেছে। এতে সরকার প্রচুর পরিমাণে রাজস্ব হারিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে বেতনের সময় ১০ টাকার স্ট্যাম্প ব্যবহৃত হয়। তাঁরা ১০ টাকার স্ট্যাম্পও নকল করেছিল।’
কোনো পণ্য রপ্তানি করতে ৫০০ টাকার রেভিনিউ স্ট্যাম্পের প্রয়োজন হয়। এই নিয়মের সুযোগ নিয়ে শিল্পাঞ্চল সাভারের রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টার্গেট করে বিপুল পরিমাণ ৫০০ টাকার নকল স্ট্যাম্প সরবরাহের চেষ্টা করছিল একটি চক্র। ইতিমধ্যে কয়েকটি শিল্প কারখানায় তারা বেশ কিছু নকল স্ট্যাম্প সরবরাহও করেছে।
২ কোটি টাকার নকল স্ট্যাম্পসহ ওই চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এ তথ্য দিয়েছে পুলিশ। চক্রের বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তারে তারা কাজ করছে বলে জানিয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে এ বিষয়ে জানাতে আশুলিয়া থানায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফী। এর আগে শনিবার রাতে আশুলিয়ার বাইপাইল ও গাজীপুরের মৌচাক এলাকায় অভিযান চালিয়ে আশুলিয়া থানার পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে বলে জানানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মো. আসিফ ইকবাল (৩৮) ও মো. জুয়েল মোল্লা (৪২)।
পুলিশ বলছে, তারা প্রিন্টিং প্রেসের কাজে পারদর্শী বলে প্রাথমিকভাবে জেনেছেন। অভিযুক্তদের কাছ থেকে ১০ টাকা মূল্যের ১৫ হাজার ৮০০টি ও ৫০০ টাকার ৪০ হাজারটি নকল রেভিনিউ স্ট্যাম্প জব্দ করা হয়েছে, যার মূল্য ২ কোটি ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, আশুলিয়ার ডংলিয়ন ফ্যাশন বিডি নামে একটি রপ্তানি পোশাক কারখানায় নকল স্ট্যাম্প কেনাবেচা চলছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালায়। সেখান থেকে চক্রের সদস্য আসিফ ইকবালকে আটক করা হয়। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে গাজীপুর থেকে জুয়েল মোল্লাকেও আটক করে দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বাদী হয়ে মামলা করেছে পুলিশ।
চক্রের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে তাঁদের পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম সায়েদ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল্লাহিল কাফী বলেন, ‘সাভার-আশুলিয়ায় প্রচুর রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আছে। আর রপ্তানি করার সময় ৫০০ টাকার রেভিনিউ স্ট্যাম্প লাগে। চক্রটি ৫০০ টাকার স্ট্যাম্প তৈরি করে সেই সব প্রতিষ্ঠানের কাছে সরবরাহ করার টার্গেট নিয়েছিল। চক্রটি বেশ কিছু কারখানায় ইতিমধ্যে নকল স্ট্যাম্প সরবরাহ করেছে। এতে সরকার প্রচুর পরিমাণে রাজস্ব হারিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানে বেতনের সময় ১০ টাকার স্ট্যাম্প ব্যবহৃত হয়। তাঁরা ১০ টাকার স্ট্যাম্পও নকল করেছিল।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে