নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানের জানাজা প্রেসক্লাব চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয়। দুপুর ১টায় জানাজা শেষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বিশিষ্টজনেরা।
এর আগে সকালে তাঁকে জাতীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানান।
পীর হাবিবুর রহমানের ছেলে আনাফ ফাহিম অন্তর বলেন, ‘আমাদের পরিবারের জন্য বাবা ছায়া হিসেবে ছিলেন। বাবা বলতেন, আমার মৃত্যুর পর আমাকে শহীদ মিনার আর জাতীয় প্রেসক্লাবে নিয়ে যেও। বাবা সব সময় সত্যি বলার চেষ্টা করেছেন। ওনার সাহস দেখে আমরাও অনেক সময় ভয় পেতাম। অনেক কিছু লিখতে পারেননি। বাবা মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন, মাথা উঁচু করেই গেলেন।’
প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বলেন, ‘আমাদের অতি আপনজনকে আমরা চিরবিদায় জানাচ্ছি। কিন্তু তিনি আমাদের মনে, লেখনীতে থাকবেন। একজন সাহসী সাংবাদিককে আমরা হারিয়েছি, এটা সাংবাদিকতার জন্য বিরাট ক্ষতি।’
জানাজায় আরও উপস্থিত ছিলেন দ্য ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, সাইফুল আলম প্রমুখ।
জানাজা শেষে তাঁর মরদেহে শ্রদ্ধা জানায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটি, এডিটরস গিল্ড, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, দৈনিক দেশ রূপান্তর, সকালের সময়, ভারতীয় হাইকমিশনসহ অন্যান্য সংগঠন।
জাতীয় প্রেসক্লাবে জানাজা ও শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পীর হাবিবুর রহমানকে প্রেসক্লাব থেকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁর কর্মস্থল বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর তাঁকে সুনামগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানা গেছে। আগামীকাল সোমবার দুপুরে জোহরের নামাজের পর তাঁর শেষ জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর সেখানেই তাঁকে দাফন করা হবে।
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান। দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। কিডনি জটিলতার কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্ট্রোক করলে তাঁকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমানের জানাজা প্রেসক্লাব চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয়। দুপুর ১টায় জানাজা শেষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বিশিষ্টজনেরা।
এর আগে সকালে তাঁকে জাতীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা জানান।
পীর হাবিবুর রহমানের ছেলে আনাফ ফাহিম অন্তর বলেন, ‘আমাদের পরিবারের জন্য বাবা ছায়া হিসেবে ছিলেন। বাবা বলতেন, আমার মৃত্যুর পর আমাকে শহীদ মিনার আর জাতীয় প্রেসক্লাবে নিয়ে যেও। বাবা সব সময় সত্যি বলার চেষ্টা করেছেন। ওনার সাহস দেখে আমরাও অনেক সময় ভয় পেতাম। অনেক কিছু লিখতে পারেননি। বাবা মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন, মাথা উঁচু করেই গেলেন।’
প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বলেন, ‘আমাদের অতি আপনজনকে আমরা চিরবিদায় জানাচ্ছি। কিন্তু তিনি আমাদের মনে, লেখনীতে থাকবেন। একজন সাহসী সাংবাদিককে আমরা হারিয়েছি, এটা সাংবাদিকতার জন্য বিরাট ক্ষতি।’
জানাজায় আরও উপস্থিত ছিলেন দ্য ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, সাইফুল আলম প্রমুখ।
জানাজা শেষে তাঁর মরদেহে শ্রদ্ধা জানায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটি, এডিটরস গিল্ড, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, দৈনিক দেশ রূপান্তর, সকালের সময়, ভারতীয় হাইকমিশনসহ অন্যান্য সংগঠন।
জাতীয় প্রেসক্লাবে জানাজা ও শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পীর হাবিবুর রহমানকে প্রেসক্লাব থেকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁর কর্মস্থল বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর তাঁকে সুনামগঞ্জে নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানা গেছে। আগামীকাল সোমবার দুপুরে জোহরের নামাজের পর তাঁর শেষ জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর সেখানেই তাঁকে দাফন করা হবে।
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান। দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। কিডনি জটিলতার কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্ট্রোক করলে তাঁকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেই তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৩৬ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪২ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে