নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের বছর এবং তার আগের ও পরের বছরগুলোতে সরকারের বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সিপিডির ডিস্টিংগুইস ফেলো ও নির্বাহী পরিচালক, অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। আজ সোমবার সকালে ‘বাংলাদেশের সরকারি দায়-দেনা’ শীর্ষক অনলাইন আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
গত ৩ বছরে জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে সরকারি ঋণ বৃদ্ধি পাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ঋণ গ্রহণের পরিমাণ খুব বেশি ছিল। আবার ২০১৮ সাল থেকে ঋণ গ্রহণের পরিমাণ বেড়েছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল। যে বছরগুলোতে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে সেই বছরগুলো হয় নির্বাচনের বছর অথবা নির্বাচনের আগের বা পরের বছর। ২২-২৩ এর শেষের দিকে নির্বাচনের বছরে ঋণ আবারও বাড়ে কিনা তা এখন দেখার বিষয়।’
প্রকৃত অর্থে মোট দেশজ আয়ের ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ বর্তমানে বাংলাদেশের মোট ঋণ রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, মোট দায়, অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক এই তিন ধরনের দায়-দেনাই নির্বাচনী বছরগুলোতে বেড়েছে। এসব দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে খুব বেশি ধারাবাহিকতা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতি বছর এই বিশাল পরিমাণ দায় পরিশোধের কারণে বাজেট ঘাটতি হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ভেতরে যদি কোন ঘাটতি থাকে তাহলে দৃশ্যমান প্রকল্প দিয়ে তা পূরণের চেষ্টা করা হয়। শুধু আমাদের দেশের কথা বলছি না। শ্রীলঙ্কা এখন খুবই প্রাসঙ্গিক। নির্বাচনের আগে এবং সে বছরগুলোতে বিদেশে অর্থপাচারের পরিমাণও বাড়ে। আমরা এমনসব প্রকল্প নিচ্ছি যেগুলোতে উচ্চমূল্যে ঋণ নেওয়া অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠেছে। এগুলো পরিশোধ করার জন্য যে পরিমাণ কর আহরণ হওয়া উচিত তা হচ্ছে না।
উচ্চমূল্যে যে ঋণগুলো নেওয়া হয়েছে সেগুলোর ২০২৪-২৫ সালে পরিশোধের সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের মাত্র ২৩ লাখ মানুষ কর দেয়। দেশজ আয়ের যে রাজস্ব হার তা খুবই বিপজ্জনক। জিডিপির চেয়ে ঋণ হার বৃদ্ধির হার বেশি। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত মাত্র ৪২ বিলিয়ন ডলার যা মাত্র ৫ মাসের আমদানি মূল্যের সমান। এত বড় রিজার্ভ নিয়ে যে আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগি সেই রিজার্ভের ক্ষমতা নেই টাকার মান স্থিতিশীল রাখার। সুতরাং যে কোন সময় মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে। বড় ধরনের ব্যবস্থাপনা না হলে ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের পর থেকে আমাদের স্বস্তির সময় শেষ হয়ে যেতে পারে।
নির্বাচনের বছর এবং তার আগের ও পরের বছরগুলোতে সরকারের বৈদেশিক ও অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন সিপিডির ডিস্টিংগুইস ফেলো ও নির্বাহী পরিচালক, অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। আজ সোমবার সকালে ‘বাংলাদেশের সরকারি দায়-দেনা’ শীর্ষক অনলাইন আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
গত ৩ বছরে জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে সরকারি ঋণ বৃদ্ধি পাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ঋণ গ্রহণের পরিমাণ খুব বেশি ছিল। আবার ২০১৮ সাল থেকে ঋণ গ্রহণের পরিমাণ বেড়েছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল। যে বছরগুলোতে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেড়েছে সেই বছরগুলো হয় নির্বাচনের বছর অথবা নির্বাচনের আগের বা পরের বছর। ২২-২৩ এর শেষের দিকে নির্বাচনের বছরে ঋণ আবারও বাড়ে কিনা তা এখন দেখার বিষয়।’
প্রকৃত অর্থে মোট দেশজ আয়ের ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ বর্তমানে বাংলাদেশের মোট ঋণ রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, মোট দায়, অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক এই তিন ধরনের দায়-দেনাই নির্বাচনী বছরগুলোতে বেড়েছে। এসব দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে খুব বেশি ধারাবাহিকতা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতি বছর এই বিশাল পরিমাণ দায় পরিশোধের কারণে বাজেট ঘাটতি হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ভেতরে যদি কোন ঘাটতি থাকে তাহলে দৃশ্যমান প্রকল্প দিয়ে তা পূরণের চেষ্টা করা হয়। শুধু আমাদের দেশের কথা বলছি না। শ্রীলঙ্কা এখন খুবই প্রাসঙ্গিক। নির্বাচনের আগে এবং সে বছরগুলোতে বিদেশে অর্থপাচারের পরিমাণও বাড়ে। আমরা এমনসব প্রকল্প নিচ্ছি যেগুলোতে উচ্চমূল্যে ঋণ নেওয়া অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠেছে। এগুলো পরিশোধ করার জন্য যে পরিমাণ কর আহরণ হওয়া উচিত তা হচ্ছে না।
উচ্চমূল্যে যে ঋণগুলো নেওয়া হয়েছে সেগুলোর ২০২৪-২৫ সালে পরিশোধের সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের মাত্র ২৩ লাখ মানুষ কর দেয়। দেশজ আয়ের যে রাজস্ব হার তা খুবই বিপজ্জনক। জিডিপির চেয়ে ঋণ হার বৃদ্ধির হার বেশি। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত মাত্র ৪২ বিলিয়ন ডলার যা মাত্র ৫ মাসের আমদানি মূল্যের সমান। এত বড় রিজার্ভ নিয়ে যে আমরা আত্মতুষ্টিতে ভুগি সেই রিজার্ভের ক্ষমতা নেই টাকার মান স্থিতিশীল রাখার। সুতরাং যে কোন সময় মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে। বড় ধরনের ব্যবস্থাপনা না হলে ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের পর থেকে আমাদের স্বস্তির সময় শেষ হয়ে যেতে পারে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) র্যাগিংয়ের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের পক্ষে আয়োজিত এক মানববন্ধনে খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিকেরা দুর্ব্যবহারের মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে আজ রোববার ভুক্তভোগী সাংবাদিকেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
৩২ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে ঘিরে হামলা, সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনার পর জারি করা কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ রোববার (২০ জুলাই) সন্ধ্যায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মিডিয়া সেল ...
৩৯ মিনিট আগেগত ১৭ বছর যে নেতা হামলা-মামলা ও গুমের শিকার হয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে কটূক্তিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির নেতারা। এই বক্তব্যের জন্য যদি ক্ষমা না চান, তবে আমরা (ছাত্রদল) আগামীকাল সোমবার পদযাত্রা অংশ নিতে এলে তাঁদের ফেনীতে প্রবেশ করতে দেব না।’
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় এ পর্যন্ত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার চার দিন পর সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত ছাড়াই পৃথক চারটি হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। সবকটি মামলায় নিহত ব্যক্তিরা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ও দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন বলে
১ ঘণ্টা আগে