কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা উপলক্ষে ভক্তদের যেন উন্মাদনার শেষ নেই। আজ ফাইনাল খেলা দিয়ে শেষ হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর। এ উপলক্ষে গরু জবাই করে ভূরিভোজের আয়োজন করেছেন আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা। ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার কুশলা ইউনিয়নের পবনাপাড় গ্রামে।
পবনাপাড় গ্রামের আর্জেন্টিনার সমর্থকদের আয়োজনে এম চাঁদ মিয়া পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড স্পোর্টিং ক্লাব চত্বরে এই ভূরিভোজের আয়োজন করা হয়েছে। আয়োজন উপলক্ষে সকাল থেকে পবনাপাড় গ্রামের আশপাশ থেকে আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা কে এম চাঁদ মিয়া পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড স্পোর্টিং ক্লাব চত্বরে জড়ো হতে শুরু করে। তারা ডেকসেট বাজিয়ে আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় আর্জেন্টিনার সমর্থকদের আয়োজনে ভূরিভোজের আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকার ক্লাবে ক্লাবে খেলা দেখার জন্য বড় পর্দা স্থাপন করা হয়েছে। ক্লাব, সংগঠন ছাড়াও বাড়িতে বাড়িতে চলছে উন্নত খাবারের আয়োজন।
উপজেলার পবনাপাড় গ্রামের আর্জেন্টিনার সমর্থক তাইজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আর্জেন্টিনার সমর্থকগোষ্ঠী ফাইনাল খেলা উপলক্ষে ভূরিভোজের আয়োজন করেছি। এ জন্য আমরা ৭৩ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছি। আমরা যারা আর্জেন্টিনার সমর্থক আছি, তারা ছাড়াও এতিম ও অসহায়দের জন্য খাবারের আয়োজন করেছি।’
কুরপালা গ্রামের আর্জেন্টিনার শিশু সমর্থক মারজান রহমান মাহিন বলে, ‘ফাইনাল খেলা উপলক্ষে আম্মু আমার জন্য পোলাও আর মাংস রান্নার আয়োজন করেছে। এ বছর আর্জেন্টিনাই কাপ নেবে।’
উপজেলার গচাপাড়া গ্রামের আর্জেন্টিনার সমর্থক বাদশা মাহমুদ বলেন, ‘আমরা আর্জেন্টিনার ফাইনাল খেলা উপলক্ষে ১ হাজার লোকের খাবারের আয়োজন করেছি। আমরা বড় পর্দায় খেলা দেখব। এখানে যারা খেলা দেখতে আসবে, তাঁদের খাওয়ানো হবে।’
কোটালীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বকাপ ফুটবল ফাইনাল খেলা উপলক্ষে এলাকার আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি।’
বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা উপলক্ষে ভক্তদের যেন উন্মাদনার শেষ নেই। আজ ফাইনাল খেলা দিয়ে শেষ হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর। এ উপলক্ষে গরু জবাই করে ভূরিভোজের আয়োজন করেছেন আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা। ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার কুশলা ইউনিয়নের পবনাপাড় গ্রামে।
পবনাপাড় গ্রামের আর্জেন্টিনার সমর্থকদের আয়োজনে এম চাঁদ মিয়া পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড স্পোর্টিং ক্লাব চত্বরে এই ভূরিভোজের আয়োজন করা হয়েছে। আয়োজন উপলক্ষে সকাল থেকে পবনাপাড় গ্রামের আশপাশ থেকে আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা কে এম চাঁদ মিয়া পাবলিক লাইব্রেরি অ্যান্ড স্পোর্টিং ক্লাব চত্বরে জড়ো হতে শুরু করে। তারা ডেকসেট বাজিয়ে আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠে।
এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় আর্জেন্টিনার সমর্থকদের আয়োজনে ভূরিভোজের আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকার ক্লাবে ক্লাবে খেলা দেখার জন্য বড় পর্দা স্থাপন করা হয়েছে। ক্লাব, সংগঠন ছাড়াও বাড়িতে বাড়িতে চলছে উন্নত খাবারের আয়োজন।
উপজেলার পবনাপাড় গ্রামের আর্জেন্টিনার সমর্থক তাইজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আর্জেন্টিনার সমর্থকগোষ্ঠী ফাইনাল খেলা উপলক্ষে ভূরিভোজের আয়োজন করেছি। এ জন্য আমরা ৭৩ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছি। আমরা যারা আর্জেন্টিনার সমর্থক আছি, তারা ছাড়াও এতিম ও অসহায়দের জন্য খাবারের আয়োজন করেছি।’
কুরপালা গ্রামের আর্জেন্টিনার শিশু সমর্থক মারজান রহমান মাহিন বলে, ‘ফাইনাল খেলা উপলক্ষে আম্মু আমার জন্য পোলাও আর মাংস রান্নার আয়োজন করেছে। এ বছর আর্জেন্টিনাই কাপ নেবে।’
উপজেলার গচাপাড়া গ্রামের আর্জেন্টিনার সমর্থক বাদশা মাহমুদ বলেন, ‘আমরা আর্জেন্টিনার ফাইনাল খেলা উপলক্ষে ১ হাজার লোকের খাবারের আয়োজন করেছি। আমরা বড় পর্দায় খেলা দেখব। এখানে যারা খেলা দেখতে আসবে, তাঁদের খাওয়ানো হবে।’
কোটালীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বকাপ ফুটবল ফাইনাল খেলা উপলক্ষে এলাকার আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি।’
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
১ মিনিট আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৫ মিনিট আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
২১ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
২৪ মিনিট আগে