গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।
গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।
গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার হত্যা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। বৃষ্টি উপেক্ষা করে আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের পুরাতন লঞ্চঘাট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ির সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান।
এ ছাড়া একই দাবিতে আজ সকালে কোটালীপাড়া উপজেলা ও বেলা ৩টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
এদিকে গোপালগঞ্জে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা–কর্মীদের গাড়িবহরে হামলা ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহতের ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি। দলীয় হাইকমান্ডের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত মামলা করা হবে বলে জানান স্থানীয় নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিহতের ময়নাতদন্ত শেষ হয়। সকাল থেকেই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গের সামনে জড়ো হয়। দুপুরে নিহতের স্বজনেরা গোপালগঞ্জে পৌঁছালে লাশ তাঁদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাকায় পৌঁছানোর পরে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
জেলা যুবদল সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপটন বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসী দল আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা এস এম জিলানী ভাইয়ের গাড়িবহরে হামলা করে। এতে আমাদের একজন নিহত হয় এবং আহত হয় অনেক নেতা–কর্মী। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। যাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আর না ঘটে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, ‘আমাদের যে কেন্দ্রীয় নেতা মারা গিয়েছেন, তাঁর ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। তাঁর পরিবারের লোকজন গোপালগঞ্জে এসেছেন। লাশ নিয়ে ঢাকায় যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ডা. কে এম বাবর বলেন, ‘শুক্রবার যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে। জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির এক জনসভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী। গোপালগঞ্জের বেদগ্রামে পথসভা শেষ করে তাঁরা স্থানীয় নেতা–কর্মীদের সঙ্গে গাড়িবহর নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে ঘোনাপাড়া এলাকায় তাঁদের বহরটি পৌঁছালে কয়েকজন তাঁদের গাড়ি গতিরোধ করে ভাঙচুর করেন। বিএনপির পক্ষ থেকে অভিযোগ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা এ হামলা চালান।
এ সময় বিএনপি নেতা–কর্মীরা রাস্তা থেকে লাঠিসোঁটা সংগ্রহ করে তাঁদের ধাওয়া দিলে পিছু হটেন তাঁরা। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার ছবি তুলতে গিয়ে মারধরের শিকার হন সময় টেলিভিশনের চিত্র সাংবাদিক এইচ এম মানিক। হামলার একপর্যায়ে বেধড়ক পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, তাঁর স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না ও তাঁদের সন্তানসহ বিএনপির অন্তত ৩৫ নেতা–কর্মীকে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার দ্রুত বিচার না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে এ হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
২ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় বাড়ির পার্শ্ববর্তী বাঁশঝাড় থেকে নাজমা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় ছিল।
৩ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে অপহরণের পর সহোদর দুই শিশুকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তিন নারীসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ওসমান গণির আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
৩১ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর কথিত প্রেমিক মো. মাহির রহমান (১৯) ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে (২০) আদালতে হাজির করা হয়েছে। আ
৩৩ মিনিট আগেইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার দ্রুত বিচার না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে এ হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
জানতে চাইলে শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব মাসুদ রুমি মিথুন বলেন, ‘সাজিদ হত্যার বিষয়ে আমরা বারবার প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখতে পাইনি। তাই প্রশাসনকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছি, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমরা ক্যাম্পাস শাটডাউনের পথে যাব। সেটা আগামীকালও হতে পারে, পরশুও হতে পারে।’
মাসুদ রুমি মিথুন আরও বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিতে ছাত্রদল আগেও প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে; কিন্তু সেসব দাবিও বাস্তবায়িত হয়নি। এবার আমরা দাবি আদায়ের জন্য কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবো।’
এ সময় শাখা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে উপাচার্যের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গঠনের লক্ষ্যে পাঁচ দফা দাবিসহ একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
দাবিগুলো হলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম, ফি পরিশোধ, সনদ ও নম্বরপত্র উত্তোলনের পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন নিশ্চিত করতে হবে। চিকিৎসাব্যবস্থায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ও মানসম্মত সেবা দিতে হবে। ক্যাম্পাস ও আশপাশে ফায়ার সার্ভিস সাবস্টেশন স্থাপন এবং ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। কার্যকর ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ জিমনেসিয়াম গড়ে তুলতে হবে। নিয়োগ বোর্ডকে ফ্যাসিস্টমুক্ত রেখে দলীয় প্রভাবমুক্ত নিশ্চিত করতে হবে এবং আবাসিক হলের খাবারের মান উন্নত করতে হবে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার দ্রুত বিচার না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে এ হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
জানতে চাইলে শাখা ছাত্রদলের সদস্যসচিব মাসুদ রুমি মিথুন বলেন, ‘সাজিদ হত্যার বিষয়ে আমরা বারবার প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখতে পাইনি। তাই প্রশাসনকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছি, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমরা ক্যাম্পাস শাটডাউনের পথে যাব। সেটা আগামীকালও হতে পারে, পরশুও হতে পারে।’
মাসুদ রুমি মিথুন আরও বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিতে ছাত্রদল আগেও প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে; কিন্তু সেসব দাবিও বাস্তবায়িত হয়নি। এবার আমরা দাবি আদায়ের জন্য কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবো।’
এ সময় শাখা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে উপাচার্যের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গঠনের লক্ষ্যে পাঁচ দফা দাবিসহ একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
দাবিগুলো হলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম, ফি পরিশোধ, সনদ ও নম্বরপত্র উত্তোলনের পূর্ণাঙ্গ ডিজিটালাইজেশন নিশ্চিত করতে হবে। চিকিৎসাব্যবস্থায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ও মানসম্মত সেবা দিতে হবে। ক্যাম্পাস ও আশপাশে ফায়ার সার্ভিস সাবস্টেশন স্থাপন এবং ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। কার্যকর ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ জিমনেসিয়াম গড়ে তুলতে হবে। নিয়োগ বোর্ডকে ফ্যাসিস্টমুক্ত রেখে দলীয় প্রভাবমুক্ত নিশ্চিত করতে হবে এবং আবাসিক হলের খাবারের মান উন্নত করতে হবে।
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় বাড়ির পার্শ্ববর্তী বাঁশঝাড় থেকে নাজমা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় ছিল।
৩ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে অপহরণের পর সহোদর দুই শিশুকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তিন নারীসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ওসমান গণির আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
৩১ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর কথিত প্রেমিক মো. মাহির রহমান (১৯) ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে (২০) আদালতে হাজির করা হয়েছে। আ
৩৩ মিনিট আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় বাড়ির পার্শ্ববর্তী বাঁশঝাড় থেকে নাজমা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় ছিল।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ভোরে উপজেলার লামাতাসি ইউনিয়নের কাজীহাটা গ্রাম থেকে বাহুবল থানা-পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। নাজমা বেগম ওই গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী জসিম আলীর স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে নাজমা বেগমের সঙ্গে তাঁর দেবরদের পারিবারিক ও জমি-সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলছিল। তিনি মেয়েকে নিয়ে নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। গতকাল সোমবার রাত ১০টার পর থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পাশের বাঁশঝাড়ে ঝুলন্ত অবস্থায় নাজমার মরদেহ দেখতে পান স্বজনেরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
আজ দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক বিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় বাড়ির পার্শ্ববর্তী বাঁশঝাড় থেকে নাজমা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় ছিল।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ভোরে উপজেলার লামাতাসি ইউনিয়নের কাজীহাটা গ্রাম থেকে বাহুবল থানা-পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। নাজমা বেগম ওই গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী জসিম আলীর স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে নাজমা বেগমের সঙ্গে তাঁর দেবরদের পারিবারিক ও জমি-সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলছিল। তিনি মেয়েকে নিয়ে নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। গতকাল সোমবার রাত ১০টার পর থেকে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পাশের বাঁশঝাড়ে ঝুলন্ত অবস্থায় নাজমার মরদেহ দেখতে পান স্বজনেরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
আজ দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক বিরোধের জেরে হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার দ্রুত বিচার না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে এ হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
২ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে অপহরণের পর সহোদর দুই শিশুকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তিন নারীসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ওসমান গণির আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
৩১ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর কথিত প্রেমিক মো. মাহির রহমান (১৯) ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে (২০) আদালতে হাজির করা হয়েছে। আ
৩৩ মিনিট আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের রামুতে অপহরণের পর সহোদর দুই শিশুকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তিন নারীসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ওসমান গণির আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের বড়বিল এলাকার জাহাঙ্গীর আলম, আব্দু শুক্কুর, আলমগীর হোসেন প্রকাশ বুলু, মিজানুর রহমান ও মো. শহীদুল্লাহ।
এ ছাড়া যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন একই এলাকার আবদুল মজিদ, ফাতেমা খাতুন, রাশেদা বেগম ও লায়লা বেগম।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) মীর মোশারফ হোসেন টিটু রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার নথির বরাতে তিনি বলেন, ২০১৬ সালের ১৭ জানুয়ারি বিকেলে রামু উপজেলা গর্জনিয়া ইউনিয়নের বড়বিল এলাকার দোকান কর্মচারী মো. ফোরকানের দুই ছেলে হাসান শাকিল (১১) ও হোসেন কাজল (৮) নামের দুই শিশুকে বাড়ির অদূরে পাখির ছানা দেখার লোভ দেখিয়ে ওই এলাকার আবদু শুক্কুরের ছেলে জাহাঙ্গীর আলমসহ একটি চক্র অপহরণ করে।
হাসান বাইশাঁরী শাহনূর উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসার ও হোসেন বড়বিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
মীর মোশারফ হোসেন টিটু জানান, অপহরণের পর ওই দিন রাতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিবারের কাছ থেকে চার লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারী চক্র। পরে অপহৃত শিশুদের সন্ধান না পেয়ে তাঁদের বাবা বাদী হয়ে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ১৯ জানুয়ারি মামলা করেন। মামলাটি নথিভুক্ত হওয়ার পরপরই দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পরে গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমতে স্থানীয় একটি পাহাড়ের জঙ্গলে গুমের উদ্দেশ্যে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় দুই শিশুর মরদেহ পুলিশ উদ্ধার করে। পিপি আরও জানান, ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। এরপর আদালত ২০১৯ সালের ২০ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মীর মোশারফ হোসেন আরও জানান, ৯ বছর ধরে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আজ নির্ধারিত দিনে আদালত রায় ঘোষণা করেন।
এতে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড ও চার আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এ ছাড়া তাঁদের বিভিন্ন অঙ্কের অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রায় ঘোষণাকালে প্রধান আসামি জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অন্যরা পলাতক রয়েছেন। নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় মোকারমা সুলতানা পুতু নামের এক তরুণীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
কক্সবাজারের রামুতে অপহরণের পর সহোদর দুই শিশুকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তিন নারীসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ওসমান গণির আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের বড়বিল এলাকার জাহাঙ্গীর আলম, আব্দু শুক্কুর, আলমগীর হোসেন প্রকাশ বুলু, মিজানুর রহমান ও মো. শহীদুল্লাহ।
এ ছাড়া যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন একই এলাকার আবদুল মজিদ, ফাতেমা খাতুন, রাশেদা বেগম ও লায়লা বেগম।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) মীর মোশারফ হোসেন টিটু রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার নথির বরাতে তিনি বলেন, ২০১৬ সালের ১৭ জানুয়ারি বিকেলে রামু উপজেলা গর্জনিয়া ইউনিয়নের বড়বিল এলাকার দোকান কর্মচারী মো. ফোরকানের দুই ছেলে হাসান শাকিল (১১) ও হোসেন কাজল (৮) নামের দুই শিশুকে বাড়ির অদূরে পাখির ছানা দেখার লোভ দেখিয়ে ওই এলাকার আবদু শুক্কুরের ছেলে জাহাঙ্গীর আলমসহ একটি চক্র অপহরণ করে।
হাসান বাইশাঁরী শাহনূর উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসার ও হোসেন বড়বিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র ছিল।
মীর মোশারফ হোসেন টিটু জানান, অপহরণের পর ওই দিন রাতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিবারের কাছ থেকে চার লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারী চক্র। পরে অপহৃত শিশুদের সন্ধান না পেয়ে তাঁদের বাবা বাদী হয়ে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ১৯ জানুয়ারি মামলা করেন। মামলাটি নথিভুক্ত হওয়ার পরপরই দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পরে গ্রেপ্তার আসামিদের স্বীকারোক্তিমতে স্থানীয় একটি পাহাড়ের জঙ্গলে গুমের উদ্দেশ্যে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় দুই শিশুর মরদেহ পুলিশ উদ্ধার করে। পিপি আরও জানান, ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। এরপর আদালত ২০১৯ সালের ২০ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মীর মোশারফ হোসেন আরও জানান, ৯ বছর ধরে মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আজ নির্ধারিত দিনে আদালত রায় ঘোষণা করেন।
এতে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড ও চার আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এ ছাড়া তাঁদের বিভিন্ন অঙ্কের অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রায় ঘোষণাকালে প্রধান আসামি জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অন্যরা পলাতক রয়েছেন। নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় মোকারমা সুলতানা পুতু নামের এক তরুণীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার দ্রুত বিচার না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে এ হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
২ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় বাড়ির পার্শ্ববর্তী বাঁশঝাড় থেকে নাজমা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় ছিল।
৩ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর কথিত প্রেমিক মো. মাহির রহমান (১৯) ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে (২০) আদালতে হাজির করা হয়েছে। আ
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর কথিত প্রেমিক মো. মাহির রহমান (১৯) ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে (২০) আদালতে হাজির করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে বংশাল থানা-পুলিশ তিনজনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে।
এদিকে তিন আসামিকে আদালতে হাজির করার পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা আসামিদের ফাঁসির দাবিতে আদালত এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেন। তাঁরা দ্রুত বিচার দাবি করেন এবং এই মামলায় আরও যারা জড়িত তাদেরও শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বংশাল থানার এসআই মো. আশরাফ হোসেন তিনজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার জন্য আবেদন করেছেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই তিনজনের পরিকল্পনায় জোবায়েদকে হত্যা করা হয় বলে গ্রেপ্তারের পর তাঁরা জানান। তাঁরা আদালতেও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক।
জোবায়েদ খুন হওয়ার ওর ওই দিন রাতেই তাঁর ছাত্রীকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও শান্তিনগর থেকে অপর দুজনকে আটক করে পুলিশ।
আজ সকালে বংশাল থানায় মামলা করেন জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত।
মামলায় জোবায়েদের ছাত্রী, মো. মাহির রহমান ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, বাদীর ছোট ভাই জোবায়েদ জবিতে পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতেন। প্রতিদিনের মতো ১৯ অক্টোবর (রোববার) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বংশাল থানার নূর বক্স লেনের ১৫ নম্বর হোল্ডিং রওশন ভিলায় ওই ছাত্রীকে পড়ানোর জন্য যান জোবায়েদ। ওই দিন সন্ধ্যা ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে জোবায়দের ছাত্রী সৈকতকে (বাদী) ফোনে বলেন, ‘জোবায়েদ স্যার খুন হয়েছেন। কে বা কারা খুন করে ফেলছে।’ জানার পরে বাদী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্মকর্তা, শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ঘটনাস্থলে গেলে রাত সাড়ে ৮টা দিকে ওই বাড়ির সিঁড়িতে জোবায়েদের লাশ দেখতে পান তাঁরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে এবং পরে ময়নাতদন্তের জন্য জোবায়েদের লাশ মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়েছে, স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে জেনে ও আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে বাদী জানতে পেরেছেন এজাহারনামীয় তিন আসামি ও অজ্ঞাতনামা আসামিরা তাঁর ভাইকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলার ডান পাশে আঘাত করে খুন করেছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জোবায়েদ হোসেন (২৫) হত্যার ঘটনায় রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার জোবায়েদের ছাত্রী (১৯), তাঁর কথিত প্রেমিক মো. মাহির রহমান (১৯) ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে (২০) আদালতে হাজির করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে বংশাল থানা-পুলিশ তিনজনকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে।
এদিকে তিন আসামিকে আদালতে হাজির করার পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা আসামিদের ফাঁসির দাবিতে আদালত এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেন। তাঁরা দ্রুত বিচার দাবি করেন এবং এই মামলায় আরও যারা জড়িত তাদেরও শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বংশাল থানার এসআই মো. আশরাফ হোসেন তিনজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার জন্য আবেদন করেছেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই তিনজনের পরিকল্পনায় জোবায়েদকে হত্যা করা হয় বলে গ্রেপ্তারের পর তাঁরা জানান। তাঁরা আদালতেও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে ইচ্ছুক।
জোবায়েদ খুন হওয়ার ওর ওই দিন রাতেই তাঁর ছাত্রীকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও শান্তিনগর থেকে অপর দুজনকে আটক করে পুলিশ।
আজ সকালে বংশাল থানায় মামলা করেন জোবায়েদের বড় ভাই এনায়েত হোসেন সৈকত।
মামলায় জোবায়েদের ছাত্রী, মো. মাহির রহমান ও বন্ধু ফারদীন আহম্মেদ আয়নালকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, বাদীর ছোট ভাই জোবায়েদ জবিতে পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতেন। প্রতিদিনের মতো ১৯ অক্টোবর (রোববার) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বংশাল থানার নূর বক্স লেনের ১৫ নম্বর হোল্ডিং রওশন ভিলায় ওই ছাত্রীকে পড়ানোর জন্য যান জোবায়েদ। ওই দিন সন্ধ্যা ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে জোবায়দের ছাত্রী সৈকতকে (বাদী) ফোনে বলেন, ‘জোবায়েদ স্যার খুন হয়েছেন। কে বা কারা খুন করে ফেলছে।’ জানার পরে বাদী, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কর্মকর্তা, শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ঘটনাস্থলে গেলে রাত সাড়ে ৮টা দিকে ওই বাড়ির সিঁড়িতে জোবায়েদের লাশ দেখতে পান তাঁরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে এবং পরে ময়নাতদন্তের জন্য জোবায়েদের লাশ মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়েছে, স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে জেনে ও আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে বাদী জানতে পেরেছেন এজাহারনামীয় তিন আসামি ও অজ্ঞাতনামা আসামিরা তাঁর ভাইকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলার ডান পাশে আঘাত করে খুন করেছেন।
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সিকদার শহিদুল ইসলাম লেনিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতার মরদেহ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এ ঘটনায় মামলার বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলার সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নেবে।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার দ্রুত বিচার না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে শাখা ছাত্রদল। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে গিয়ে এ হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
২ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় বাড়ির পার্শ্ববর্তী বাঁশঝাড় থেকে নাজমা বেগম (৪০) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় ছিল।
৩ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামুতে অপহরণের পর সহোদর দুই শিশুকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও তিন নারীসহ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ওসমান গণির আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
৩১ মিনিট আগে