উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার রক্ষায় জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এই আহ্বান জানান।
পর্যাপ্ত জনবল না থাকা এবং ভৌগোলিক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় বাংলাদেশের গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সন্তোষজনক বলে আখ্যা দেন জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের সহকারী মহাসচিব। উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের অংশ হিসেবে ক্যাম্প এলাকায় আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কর্মকর্তাদের সঙ্গে ২-ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মতবিনিময় করেন তিনি।
মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়া এপিবিএনের অধিনায়ক আমির জাফর (অতিরিক্ত ডিআইজি) আজকের পত্রিকাকে বলেন, এপিবিএনের পক্ষ থেকে সভায় ক্যাম্পের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। চ্যালেঞ্জ থাকার পরও নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশংসা করেছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব। পাশাপাশি তিনি মানবাধিকার বিষয়ে খেয়াল রাখার অনুরোধ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে উখিয়া পৌঁছায় উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকার নেতৃত্বে জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের গাড়িবহর।
এপিবিএনের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে ২ নম্বর (ওয়েস্ট) ক্যাম্পের ভ্রাম্যমাণ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট, ১৮ নম্বর ক্যাম্পের কালচারাল মেমোরি সেন্টার এবং ৮ নম্বর (ওয়েস্ট) ক্যাম্পের ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করেন ভুনিওয়াকা। পরে বিকেল ৪টার দিকে বিমানযোগে প্রতিনিধিদলটি ঢাকায় ফেরে।
২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গা মানবিক সংকট শুরুর পর গত ছয় বছরে এটিই প্রথম জাতিসংঘের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিভাগের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধির সফর।
সম্প্রতি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে অভ্যন্তরীণ সংঘাত, হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধ বেড়েছে। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, নিরাপত্তা পরিস্থিতির ব্যাঘাত ঘটায় সরেজমিনে তা দেখতে এবং এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে করণীয় নির্ধারণে গত রোববার পাঁচ দিনের সফরে ঢাকায় আসেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব। গতকাল সোমবার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক কমিশনার, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারের (এসপি) সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার রক্ষায় জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে গিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এই আহ্বান জানান।
পর্যাপ্ত জনবল না থাকা এবং ভৌগোলিক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় বাংলাদেশের গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সন্তোষজনক বলে আখ্যা দেন জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের সহকারী মহাসচিব। উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের অংশ হিসেবে ক্যাম্প এলাকায় আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) কর্মকর্তাদের সঙ্গে ২-ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মতবিনিময় করেন তিনি।
মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়া এপিবিএনের অধিনায়ক আমির জাফর (অতিরিক্ত ডিআইজি) আজকের পত্রিকাকে বলেন, এপিবিএনের পক্ষ থেকে সভায় ক্যাম্পের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। চ্যালেঞ্জ থাকার পরও নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশংসা করেছেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব। পাশাপাশি তিনি মানবাধিকার বিষয়ে খেয়াল রাখার অনুরোধ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে উখিয়া পৌঁছায় উনাইসি লুতু ভুনিওয়াকার নেতৃত্বে জাতিসংঘের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বিভাগের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের গাড়িবহর।
এপিবিএনের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে ২ নম্বর (ওয়েস্ট) ক্যাম্পের ভ্রাম্যমাণ ফায়ার ফাইটিং ইউনিট, ১৮ নম্বর ক্যাম্পের কালচারাল মেমোরি সেন্টার এবং ৮ নম্বর (ওয়েস্ট) ক্যাম্পের ওয়াচ টাওয়ার পরিদর্শন করেন ভুনিওয়াকা। পরে বিকেল ৪টার দিকে বিমানযোগে প্রতিনিধিদলটি ঢাকায় ফেরে।
২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গা মানবিক সংকট শুরুর পর গত ছয় বছরে এটিই প্রথম জাতিসংঘের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিভাগের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধির সফর।
সম্প্রতি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে অভ্যন্তরীণ সংঘাত, হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধ বেড়েছে। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, নিরাপত্তা পরিস্থিতির ব্যাঘাত ঘটায় সরেজমিনে তা দেখতে এবং এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে করণীয় নির্ধারণে গত রোববার পাঁচ দিনের সফরে ঢাকায় আসেন জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব। গতকাল সোমবার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসনবিষয়ক কমিশনার, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারের (এসপি) সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ মিনিট আগে‘আমি সেই হতভাগ্য পিতা, যে নিজের সন্তানের লাশ কাঁধে নিয়েছি।’ এটুকু বলেই ডুকরে কেঁদে ওঠেন ব্যবসায়ী তহুরুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা। রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার...
১১ মিনিট আগেউসাই মং মারমা ও ডেজি মারমা। দুজনই শিক্ষক। তাঁদের একমাত্র সন্তান উক্য চিং মারমা। চলতি বছরে ইংলিশ ভার্সনে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি করেন উক্য চিং মারমাকে। হোস্টেলে থাকত ছেলে। এরপর সব কিছু ঠিকঠাকই ছিল। তবে গত সোমবার মাইলস্টোনের দুর্ঘটনায় দগ্ধ হয় উক্য চিং মারমা।
১৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের খুলনার শিরোমনি এলাকার কেন্দ্রীয় পণ্যাগারের পুরোনো পণ্য নিলামে টেন্ডারবাজি এবং এর টাকার একাংশ দিয়ে খানজাহান আলী থানা বিএনপির কার্যালয় সংস্কার ও আসবাবপত্র কেনার অভিযোগ উঠেছে। খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ মোল্লা টেন্ডার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ...
৩৮ মিনিট আগে