নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর রাজধানীর বাজারে গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে আবার বাড়ছে কাঁচা মরিচের দাম। বিভিন্ন খুচরা বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ বা গড়ে ১৭০ টাকা কেজি দরে। তবে পাইকারি বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি দামে। পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে পণ্যটির দামে পার্থক্য কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। সরবরাহ কম—এমন অজুহাতে বাড়তি দামে পণ্যটি বিক্রি করছেন বিক্রেতা-ব্যবসায়ীরা।
এদিকে সংসারে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যের দাম বাড়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। অবশ্য ভারত থেকে আমদানি করা কাঁচা মরিচ বিভিন্ন বাজারে অপেক্ষাকৃত একটু কম দামে বিক্রি হচ্ছে—কেজিপ্রতি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। এ অবস্থায় বাজারে কাঁচা মরিচের দাম নিয়ন্ত্রণ এবং সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে ক্রেতারা সরকারের নিয়মিত বাজার তদারকির দাবি জানিয়েছেন।
কাঁচা মরিচের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন, মূলত দেশে কাঁচা মরিচ উৎপাদন হয়—দেশের এমন এলাকাগুলোতে বন্যা হওয়ায় বাজারে সরবরাহ অনেকটা কমে গেছে। এ ছাড়া ভারত থেকেও কাঁচা মরিচের সরবরাহ কম হওয়াতে পণ্যটির দাম বেড়েছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, কল্যাণপুর নতুন বাজার, মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজার, শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারে ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
কারওয়ান বাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, পাইকারি পর্যায়ে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে। অবশ্য পাইকারি বাজারের কাছাকাছি খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। সামান্য দূরত্বেই কেজি প্রতি দাম বেড়ে যাচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ও পাড়া মহল্লার ভ্যানেও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে।
মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারের ক্রেতা আজহার আলি কাঁচা মরিচের দাম এত বেড়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কাঁচামরিচসহ বিভিন্ন সবজি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম এভাবে বাড়লে আমরা কম আয়ের মানুষ কীভাবে চলব? এসব পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের নিয়মিত বাজার তদারকি ও কঠোর ভূমিকা নেওয়া উচিত।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত সপ্তাহেও পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কারওয়ান বাজারের পাইকারি সবজি বিক্রেতা শরিফ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছরের এই সময় দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার কারণে পানি উঠে মরিচের খেত ডুবে যাওয়ায় সরবরাহ তুলনামূলকভাবে কমে গেছে। একদিকে সরবরাহ কম, অন্যদিকে চাহিদা থাকায় দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ভারত থেকেও আমদানির পরিমাণ অনেক কমে গেছে। সব মিলিয়ে বাজারদর বেড়েছে।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, প্রতি বছর বর্ষার মৌসুমে বৃষ্টি ও বন্যার অজুহাতে পাইকারি ব্যবসায়ীরা মরিচের দাম বাড়ায়। পাইকারি বাজারে দাম বেশি থাকায় খুচরা বাজারেও বছরের এই সময়ে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ে।
উল্লেখ্য, দেশে গত আগস্ট মাসের প্রথম দিকে কাঁচা মরিচের দাম কেজি প্রতি ২০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তবে ওই সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভারত থেকে বেশ দ্রুত পর্যাপ্ত পরিমাণে কাঁচামরিচ আমদানি হওয়ায় দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসে। কিন্তু সেপ্টেম্বর মাসের শেষের সপ্তাহ থেকে আবারও বাজারে কাঁচা মরিচের দাম বাড়তে শুরু করে।
বেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর রাজধানীর বাজারে গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে আবার বাড়ছে কাঁচা মরিচের দাম। বিভিন্ন খুচরা বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ বা গড়ে ১৭০ টাকা কেজি দরে। তবে পাইকারি বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি দামে। পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে পণ্যটির দামে পার্থক্য কেজি প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। সরবরাহ কম—এমন অজুহাতে বাড়তি দামে পণ্যটি বিক্রি করছেন বিক্রেতা-ব্যবসায়ীরা।
এদিকে সংসারে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যের দাম বাড়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। অবশ্য ভারত থেকে আমদানি করা কাঁচা মরিচ বিভিন্ন বাজারে অপেক্ষাকৃত একটু কম দামে বিক্রি হচ্ছে—কেজিপ্রতি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। এ অবস্থায় বাজারে কাঁচা মরিচের দাম নিয়ন্ত্রণ এবং সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে ক্রেতারা সরকারের নিয়মিত বাজার তদারকির দাবি জানিয়েছেন।
কাঁচা মরিচের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন, মূলত দেশে কাঁচা মরিচ উৎপাদন হয়—দেশের এমন এলাকাগুলোতে বন্যা হওয়ায় বাজারে সরবরাহ অনেকটা কমে গেছে। এ ছাড়া ভারত থেকেও কাঁচা মরিচের সরবরাহ কম হওয়াতে পণ্যটির দাম বেড়েছে। আজ শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, কল্যাণপুর নতুন বাজার, মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজার, শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারে ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
কারওয়ান বাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, পাইকারি পর্যায়ে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে। অবশ্য পাইকারি বাজারের কাছাকাছি খুচরা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। সামান্য দূরত্বেই কেজি প্রতি দাম বেড়ে যাচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ও পাড়া মহল্লার ভ্যানেও কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে।
মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারের ক্রেতা আজহার আলি কাঁচা মরিচের দাম এত বেড়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, কাঁচামরিচসহ বিভিন্ন সবজি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম এভাবে বাড়লে আমরা কম আয়ের মানুষ কীভাবে চলব? এসব পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের নিয়মিত বাজার তদারকি ও কঠোর ভূমিকা নেওয়া উচিত।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত সপ্তাহেও পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কারওয়ান বাজারের পাইকারি সবজি বিক্রেতা শরিফ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছরের এই সময় দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার কারণে পানি উঠে মরিচের খেত ডুবে যাওয়ায় সরবরাহ তুলনামূলকভাবে কমে গেছে। একদিকে সরবরাহ কম, অন্যদিকে চাহিদা থাকায় দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ভারত থেকেও আমদানির পরিমাণ অনেক কমে গেছে। সব মিলিয়ে বাজারদর বেড়েছে।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, প্রতি বছর বর্ষার মৌসুমে বৃষ্টি ও বন্যার অজুহাতে পাইকারি ব্যবসায়ীরা মরিচের দাম বাড়ায়। পাইকারি বাজারে দাম বেশি থাকায় খুচরা বাজারেও বছরের এই সময়ে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ে।
উল্লেখ্য, দেশে গত আগস্ট মাসের প্রথম দিকে কাঁচা মরিচের দাম কেজি প্রতি ২০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তবে ওই সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভারত থেকে বেশ দ্রুত পর্যাপ্ত পরিমাণে কাঁচামরিচ আমদানি হওয়ায় দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসে। কিন্তু সেপ্টেম্বর মাসের শেষের সপ্তাহ থেকে আবারও বাজারে কাঁচা মরিচের দাম বাড়তে শুরু করে।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের খুলনার শিরোমনি এলাকার কেন্দ্রীয় পণ্যাগারের পুরোনো পণ্য নিলামে টেন্ডারবাজি এবং এর টাকার একাংশ দিয়ে খানজাহান আলী থানা বিএনপির কার্যালয় সংস্কার ও আসবাবপত্র কেনার অভিযোগ উঠেছে। খানজাহান আলী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ মোল্লা টেন্ডার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ...
১৮ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় প্রায় আড়াই কোটি টাকা প্রাক্কলনে একটি সেতু নির্মাণ করেছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। কিন্তু নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার ছয় মাসও টেকেনি সংযোগ সড়ক। সড়কের সেতু লাগোয়া বড় একটি অংশ খুঁটিসহ ধসে পড়েছে। সড়ক সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে...
২৫ মিনিট আগেসাধারণ মানুষের টাকায় ‘জনগণের এয়ারলাইন’ গড়ার ঘোষণা দিয়ে ‘পিপলস এয়ার’ নামের একটি নতুন এয়ারলাইনস প্রতিষ্ঠান চালুর উদ্যোগ নিয়েছেন এক উদ্যোক্তা। তিনি দাবি করছেন, এটি হবে বাংলাদেশের প্রথম ‘ক্রাউড ফান্ডেড’ এয়ারলাইনস। এরই মধ্যে আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের নিবন্ধনও শুরু হয়েছে।
২৯ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে