ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হলে পচা খাবার পরিবেশনের অভিযোগে ‘তসলিমের খাবারের দোকান’ নামে একটি দোকান বন্ধ করে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। আজ (শনিবার) রাত ৯টার দিকে খাবারের দোকানটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জানা যায়, হলের শিক্ষার্থী আলম বাদশা রাতের খাবার খাওয়ার সময় মুরগির মাংসে পচা গন্ধ পান। তাৎক্ষণিক দোকানের কর্মচারীকে দেখালে তিনি টাটকা খাবার বলে দাবি করেন। তবে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা পচা মাংস বলে সাব্যস্ত করলে উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তখন হাঁড়ি উল্টে খাবারগুলো মাটিতে ফেলে দেন এবং দোকান সিলগালা করেন। পরে হলের ক্যান্টিন ও দোকানের দায়িত্বে থাকা আবাসিক শিক্ষক মোহাম্মদ মোবারক হোসেন ও শাখা ছাত্রলীগের সহযোগিতায় দোকান বন্ধ রাখা হয় এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দোকান বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আজিজুল হক বলেন, ‘তসলিম হলের একজন নিরাপত্তাকর্মী। হলের কর্মী হওয়ার পাশাপাশি তিনি হলেই একটি দোকানে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবসা করে আসছেন। বিভিন্ন সময় পচা খাবার খাওয়ানো, খাবারের অতিরিক্ত দাম রাখার অভিযোগে তাঁর দোকান এর আগেও একাধিকবার বন্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু দু-একদিন সব ঠিক থাকে, এরপর আগের মতোই পচা খাবার খাওয়ান। বেশি দাম রাখেন। তসলমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করেন। তাঁর সঙ্গে তাঁর আত্মীয়স্বজন যারা দোকান চালান তাঁরাও এমন আচরণ করেন। মনে হয় তসলিম যেন এই হলের মালিক আর আমরা ভাড়াটিয়া!’
এ ব্যাপারে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মারিয়াম জামান খান সোহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হল প্রশাসনকে বারবার অনুরোধ করেছি তদারকি করার জন্য। কিন্তু মানসম্মত খাবার শিক্ষার্থীরা পাচ্ছে না। আমরা স্যারদের বলেছি, আপনারা ক্যান্টিনে, দোকানে এসে দু-এক বেলা খান মাঝে মাঝে। আপনারা খাবেন এ কারণেই খাবারের মান বৃদ্ধি করতে পারে।’
দোকান ও ক্যান্টিনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আবাসিক শিক্ষক মোহাম্মদ মোবারক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা হল প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করছি। আশা করি, সুন্দর একটি সমাধানে পৌঁছাতে পারবো।’
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ মকবুল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দোকানে একটু সমস্যা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হলে পচা খাবার পরিবেশনের অভিযোগে ‘তসলিমের খাবারের দোকান’ নামে একটি দোকান বন্ধ করে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। আজ (শনিবার) রাত ৯টার দিকে খাবারের দোকানটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
জানা যায়, হলের শিক্ষার্থী আলম বাদশা রাতের খাবার খাওয়ার সময় মুরগির মাংসে পচা গন্ধ পান। তাৎক্ষণিক দোকানের কর্মচারীকে দেখালে তিনি টাটকা খাবার বলে দাবি করেন। তবে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা পচা মাংস বলে সাব্যস্ত করলে উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তখন হাঁড়ি উল্টে খাবারগুলো মাটিতে ফেলে দেন এবং দোকান সিলগালা করেন। পরে হলের ক্যান্টিন ও দোকানের দায়িত্বে থাকা আবাসিক শিক্ষক মোহাম্মদ মোবারক হোসেন ও শাখা ছাত্রলীগের সহযোগিতায় দোকান বন্ধ রাখা হয় এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দোকান বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আজিজুল হক বলেন, ‘তসলিম হলের একজন নিরাপত্তাকর্মী। হলের কর্মী হওয়ার পাশাপাশি তিনি হলেই একটি দোকানে দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবসা করে আসছেন। বিভিন্ন সময় পচা খাবার খাওয়ানো, খাবারের অতিরিক্ত দাম রাখার অভিযোগে তাঁর দোকান এর আগেও একাধিকবার বন্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু দু-একদিন সব ঠিক থাকে, এরপর আগের মতোই পচা খাবার খাওয়ান। বেশি দাম রাখেন। তসলমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করেন। তাঁর সঙ্গে তাঁর আত্মীয়স্বজন যারা দোকান চালান তাঁরাও এমন আচরণ করেন। মনে হয় তসলিম যেন এই হলের মালিক আর আমরা ভাড়াটিয়া!’
এ ব্যাপারে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মারিয়াম জামান খান সোহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হল প্রশাসনকে বারবার অনুরোধ করেছি তদারকি করার জন্য। কিন্তু মানসম্মত খাবার শিক্ষার্থীরা পাচ্ছে না। আমরা স্যারদের বলেছি, আপনারা ক্যান্টিনে, দোকানে এসে দু-এক বেলা খান মাঝে মাঝে। আপনারা খাবেন এ কারণেই খাবারের মান বৃদ্ধি করতে পারে।’
দোকান ও ক্যান্টিনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আবাসিক শিক্ষক মোহাম্মদ মোবারক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা হল প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করছি। আশা করি, সুন্দর একটি সমাধানে পৌঁছাতে পারবো।’
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ মকবুল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দোকানে একটু সমস্যা হয়েছে। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর ধ্বংস ঠেকানো যাচ্ছে না। ঈদের ছুটিতে বেশ কয়েকটি ভবন ভাঙা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপে কিছু স্থাপনা ভাঙার কাজ স্থগিত হয়েছে। সাধারণত ছুটির সময়গুলোতে ভবন ভাঙার কাজ করা হয়ে থাকে। কারণ এ সময় অফিস বন্ধ থাকে, তদারকিও কম থাকে।
২ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। এটি এ জেলার মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। তবে এই ভরসার জায়গায় কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না সাধারণ রোগীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছর পার হলেও ২০২৫ সালে এসে মাত্র ৪১ জন চিকিৎসক দিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলছে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম।
৩ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর বলদিয়া ইউনিয়নে ভিজিএফের (ভালনারেবল গ্রুপ ফিডিং) তালিকায় দুস্থদের বাদ দিয়ে সচ্ছলদের অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। এতে ঈদ উপলক্ষে দেওয়া ভিজিএফের চাল পায়নি দুস্থরা। ঈদুল আজহার আগের দিন ভিজিএফের চাল বিতরণ শেষ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছর ভাঙনে সংকুচিত হচ্ছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। এ বছর বর্ষার শুরুতে ভাঙনের কবলে পড়েছে সৈকতের সবুজ বেষ্টনী হিসেবে পরিচিত ঝাউবাগান। গত ১৫ দিনে কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত অন্তত ২০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সৈকততীরের দৃষ্টিনন্দন ঝাউবন সাগরে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে