নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার আদালতে মামলার শুনানি শেষে চেম্বারের ফেরার পথে অসুস্থ হয়ে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে শফিউল আলম ওরফে আলাউদ্দিন নামের এই আইনজীবীর মৃত্যু হয় (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তীব্র গরমে হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির ক্লিনিকে কর্মরত চিকিৎসকেরা।
প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবী মো. ওসমান গণি জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই আইনজীবী চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে শুনানি শেষে চেম্বারে ফিরছিলেন। পথেই তিনি অসুস্থ বোধ করেন। পাশের একজন আইনজীবীর ঘাড়ে হাত রেখে বলেন, ‘আমি অসুস্থ বোধ করছি। আমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।’ তখন উপস্থিত আইনজীবীরা তাঁকে ঢাকা আইনজীবী সমিতির ক্লিনিকে নিয়ে যান। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরও তিনি সুস্থ না হওয়ায় পার্শ্ববর্তী ন্যাশনাল মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জোবায়ের বলেন, ‘সাধারণ আইনজীবীদের মুখে শুনেছি, হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ মেডিকেল রিপোর্ট পেলে জানা যাবে।’
সহকর্মীরা বলছেন, তীব্র গরমের মধ্যে কোট-গাউন পরার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ড্রেস কোড পরিবর্তনের জন্য ঢাকা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে এবং দেশের বিভিন্ন জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে এরই মধ্যে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি লেখা হয়েছে।
আইনজীবীদের শঙ্কা, প্রতিদিন গরম যেভাবে বাড়ছে ড্রেস কোড পরিবর্তন না হলে ভবিষ্যতে আরও অঘটন ঘটতে পারে।
আইনজীবী শফিউল আলমের বাড়ি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলায়। তিনি ২০২১ সালে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। বিকেল চারটায় ঢাকা আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা হওয়ার কথা।
ঢাকার আদালতে মামলার শুনানি শেষে চেম্বারের ফেরার পথে অসুস্থ হয়ে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে শফিউল আলম ওরফে আলাউদ্দিন নামের এই আইনজীবীর মৃত্যু হয় (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তীব্র গরমে হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির ক্লিনিকে কর্মরত চিকিৎসকেরা।
প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবী মো. ওসমান গণি জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই আইনজীবী চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে শুনানি শেষে চেম্বারে ফিরছিলেন। পথেই তিনি অসুস্থ বোধ করেন। পাশের একজন আইনজীবীর ঘাড়ে হাত রেখে বলেন, ‘আমি অসুস্থ বোধ করছি। আমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।’ তখন উপস্থিত আইনজীবীরা তাঁকে ঢাকা আইনজীবী সমিতির ক্লিনিকে নিয়ে যান। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরও তিনি সুস্থ না হওয়ায় পার্শ্ববর্তী ন্যাশনাল মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার গোলাম কিবরিয়া জোবায়ের বলেন, ‘সাধারণ আইনজীবীদের মুখে শুনেছি, হিট স্ট্রোকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ মেডিকেল রিপোর্ট পেলে জানা যাবে।’
সহকর্মীরা বলছেন, তীব্র গরমের মধ্যে কোট-গাউন পরার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ড্রেস কোড পরিবর্তনের জন্য ঢাকা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে এবং দেশের বিভিন্ন জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে এরই মধ্যে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি লেখা হয়েছে।
আইনজীবীদের শঙ্কা, প্রতিদিন গরম যেভাবে বাড়ছে ড্রেস কোড পরিবর্তন না হলে ভবিষ্যতে আরও অঘটন ঘটতে পারে।
আইনজীবী শফিউল আলমের বাড়ি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলায়। তিনি ২০২১ সালে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। বিকেল চারটায় ঢাকা আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে তাঁর প্রথম জানাজা হওয়ার কথা।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে