গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ৮ মে। এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন। তাঁদের মধ্যে চারজন আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং অপর প্রার্থী বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত। তাঁরা সবাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
হলফনামা অনুযায়ী অর্থ-সম্পদে এগিয়ে আছেন জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রীনা পারভীন। তিনি ২০১৮ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে বিজয়ী হন। ২০১৪ সালেও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হলেও শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ান। ২০১৪ সালের হলফনামা পাওয়া গেলেও ২০১৮ সালের হলফনামা নেই নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে।
তাই ২০১৪ ও ২০২৪ সালে দাখিল করা হলফনামা পর্যালোচনায় জানা গেছে, তাঁর স্বামীর নাম সেলিম উল্লা সরকার। ২০১৪ সালে তাঁদের উভয়ের আয় ছিল ৫০ হাজার টাকা, নগদ টাকা ছিল ৭৬ হাজার ৫০০, ব্যাংকে জমা ছিল ৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে তাঁদের আয় প্রায় অর্ধকোটি (৫০ লাখ ৮৭ হাজার ২৮ টাকা), নগদ আছে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা আছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া এই দম্পতির অন্য সম্পদ বেড়েছে বহুগুণ।
২০২৪ সালে তিনি আইন পেশা থেকে আয় করেছেন ৫ লাখ ৬০ হাজার এবং বাড়িভাড়া বাবদ ২ লাখ ৪০ হাজার। শেয়ার-সঞ্চয় থেকে আয় করেছেন ৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৩১ টাকা। সম্মানী ও ডেইরি ফার্ম থেকে তিনি আয় করেছেন ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। অন্যদিকে, ২০১৪ সালে তাঁর স্বামীর কোনো আয় না থাকলেও এখন আয় ২০ লাখ ৯১ হাজার ৯৭ টাকা।
গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ৮ মে। এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন। তাঁদের মধ্যে চারজন আওয়ামী লীগ সমর্থক এবং অপর প্রার্থী বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত। তাঁরা সবাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
হলফনামা অনুযায়ী অর্থ-সম্পদে এগিয়ে আছেন জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রীনা পারভীন। তিনি ২০১৮ সালে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে বিজয়ী হন। ২০১৪ সালেও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হলেও শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ান। ২০১৪ সালের হলফনামা পাওয়া গেলেও ২০১৮ সালের হলফনামা নেই নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে।
তাই ২০১৪ ও ২০২৪ সালে দাখিল করা হলফনামা পর্যালোচনায় জানা গেছে, তাঁর স্বামীর নাম সেলিম উল্লা সরকার। ২০১৪ সালে তাঁদের উভয়ের আয় ছিল ৫০ হাজার টাকা, নগদ টাকা ছিল ৭৬ হাজার ৫০০, ব্যাংকে জমা ছিল ৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে তাঁদের আয় প্রায় অর্ধকোটি (৫০ লাখ ৮৭ হাজার ২৮ টাকা), নগদ আছে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা আছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া এই দম্পতির অন্য সম্পদ বেড়েছে বহুগুণ।
২০২৪ সালে তিনি আইন পেশা থেকে আয় করেছেন ৫ লাখ ৬০ হাজার এবং বাড়িভাড়া বাবদ ২ লাখ ৪০ হাজার। শেয়ার-সঞ্চয় থেকে আয় করেছেন ৭ লাখ ১৫ হাজার ৯৩১ টাকা। সম্মানী ও ডেইরি ফার্ম থেকে তিনি আয় করেছেন ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। অন্যদিকে, ২০১৪ সালে তাঁর স্বামীর কোনো আয় না থাকলেও এখন আয় ২০ লাখ ৯১ হাজার ৯৭ টাকা।
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৩ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে