নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র ঈদুল ফিতরসহ সব সময় সব সড়ক ব্যবহারকারী যাতে নিরাপদে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে, সেই লক্ষ্যে সরকারের প্রতি সাত সুপারিশ উত্থাপন করেছে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর শ্যামলীর ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টর আয়োজিত ‘সড়কে নিরাপত্তা জোরদারকরণে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক সভায় এই সুপারিশ উত্থাপন করেন প্রতিষ্ঠানটির রোড সেফটি প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী শারমিন রহমান।
সুপারিশসমূহ হলো—১. সড়কে দুর্ঘটনার একটি অন্যতম কারণ হলো যানবাহনের অনিয়ন্ত্রিত গতি। সড়ক ও পরিবহনের ধরন অনুযায়ী গতি নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত গাইডলাইন অতি সত্তর প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে, ২. মোটরসাইকেলের চালক ও আরোহী উভয়েরই মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার নিশ্চিত করতে এসংক্রান্ত এনফোর্সমেন্ট গাইডলাইন প্রণয়ন করতে হবে, ৩. যানবাহনে চালকসহ সব যাত্রীর সিটবেল্ট ব্যবহারসংক্রান্ত গাইডলাইন প্রণয়ন করতে হবে। পাশাপাশি মোটরযানে (বিশেষ করে কার/জিপ/মাইক্রোবাসে) শিশু সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় এনে শিশুদের জন্য উপযুক্ত শিশু সুরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা প্রচলনসংক্রান্ত বিধিবিধান জারি করতে হবে, ৪. মদ্যপ অবস্থায় বা নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবন করে মোটরযান পরিচালনা না করাসংক্রান্ত বিধিবিধান বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে করে কেউ মদ্যপ অবস্থায় মোটরযান চালিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা না ঘটায়, ৫. সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য নিয়ে যেহেতু বিভ্রান্তি রয়েছে, সেহেতু সড়ক দুর্ঘটনার সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও প্রদানে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনাগুলো বিবেচনায় এনে কেন্দ্রীয়ভাবে তথ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহব্যবস্থা চালু করতে হবে, ৬. যেহেতু বর্তমান সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮তে সড়ক ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা বিষয়টি অনুপস্থিত, সেহেতু বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সেইফ সিস্টেম অ্যাপ্রোচের আদলে সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে, ৭. পরিশেষে, সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস এবং এসংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সড়ক নিরাপত্তা আইন বাস্তবায়নকারী সংস্থাসমূহের মধ্যে কার্যকর সমন্বয় সাধনের জন্য একটি জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ গঠন করতে হবে।
পবিত্র ঈদুল ফিতরসহ সব সময় সব সড়ক ব্যবহারকারী যাতে নিরাপদে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে, সেই লক্ষ্যে সরকারের প্রতি সাত সুপারিশ উত্থাপন করেছে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর শ্যামলীর ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টর আয়োজিত ‘সড়কে নিরাপত্তা জোরদারকরণে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক সভায় এই সুপারিশ উত্থাপন করেন প্রতিষ্ঠানটির রোড সেফটি প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী শারমিন রহমান।
সুপারিশসমূহ হলো—১. সড়কে দুর্ঘটনার একটি অন্যতম কারণ হলো যানবাহনের অনিয়ন্ত্রিত গতি। সড়ক ও পরিবহনের ধরন অনুযায়ী গতি নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত গাইডলাইন অতি সত্তর প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে, ২. মোটরসাইকেলের চালক ও আরোহী উভয়েরই মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার নিশ্চিত করতে এসংক্রান্ত এনফোর্সমেন্ট গাইডলাইন প্রণয়ন করতে হবে, ৩. যানবাহনে চালকসহ সব যাত্রীর সিটবেল্ট ব্যবহারসংক্রান্ত গাইডলাইন প্রণয়ন করতে হবে। পাশাপাশি মোটরযানে (বিশেষ করে কার/জিপ/মাইক্রোবাসে) শিশু সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় এনে শিশুদের জন্য উপযুক্ত শিশু সুরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা প্রচলনসংক্রান্ত বিধিবিধান জারি করতে হবে, ৪. মদ্যপ অবস্থায় বা নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবন করে মোটরযান পরিচালনা না করাসংক্রান্ত বিধিবিধান বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে করে কেউ মদ্যপ অবস্থায় মোটরযান চালিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা না ঘটায়, ৫. সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য নিয়ে যেহেতু বিভ্রান্তি রয়েছে, সেহেতু সড়ক দুর্ঘটনার সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও প্রদানে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনাগুলো বিবেচনায় এনে কেন্দ্রীয়ভাবে তথ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহব্যবস্থা চালু করতে হবে, ৬. যেহেতু বর্তমান সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮তে সড়ক ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা বিষয়টি অনুপস্থিত, সেহেতু বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সেইফ সিস্টেম অ্যাপ্রোচের আদলে সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে, ৭. পরিশেষে, সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস এবং এসংক্রান্ত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সড়ক নিরাপত্তা আইন বাস্তবায়নকারী সংস্থাসমূহের মধ্যে কার্যকর সমন্বয় সাধনের জন্য একটি জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ গঠন করতে হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে