নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনিন্দিতা দত্তকে ক্যাম্পাসে প্রায় ৬ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে হেনস্তার চেষ্টা করেছে একদল ব্যক্তি। বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক উপাচার্য ও সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে আজ রোববার বেলা তিনটা পর্যন্ত ক্যানসার ভবনে নিজ কার্যালয়ে আটকে রাখা হয়। কেন তাঁকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল, তা জানাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু নোমান মোহাম্মদ মোছলেহ উদ্দীন বলেছেন, বেলা ৩টার দিকে সেনাসদস্যরা ডা. অনিন্দিতাকে ধানমন্ডিতে তাঁর বাসায় পৌঁছে দিয়েছেন।
অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্ত হয়ে অনিন্দিতা দত্ত সাংবাদিকদের বলেন, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ ব্লক থেকে বি ব্লকের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় তিন ব্যক্তি তাঁর পথ আগলে ধরেন এবং তাঁদের সঙ্গে যেতে বলেন। তাঁরা হুমকি দেন, তাঁদের সঙ্গে না গেলে তাঁকে গ্রেপ্তারের ব্যবস্থা করা হবে।
অনিন্দিতা জানান, তাঁদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির পাশাপাশি মুঠোফোনে নিজ বিভাগের শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। এরপর বিভাগের শিক্ষকদের সহায়তায় তিনি নিজ বিভাগে চলে যান। এ সময়ের মধ্যে সেখানে বহু মানুষ জড়ো হয়।
হেনস্তাকারীদের পরিচয় তুলে ধরে ডা. অনিন্দিতা বলেন, ‘এটা ছিল মব। সজল কর নামের এক ব্যক্তি এবং একটি রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনের সেগুনবাগিচা ও শাহবাগ থানার নেতারা ঘটনার পেছনে আছেন। ৫ আগস্টের পর থেকে সজল কর তাঁদের পরিবারকে নানাভাবে নাজেহাল করার পাশাপাশি অর্থ দাবি করে আসছেন। সজল করের বাড়ি কুমিল্লার চান্দিনা এলাকায়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কার্যালয় বলছে, ডা. অনিন্দিতা দত্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ ব্লকে (ক্যানসার ভবন)।
তাঁর বাবা অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত উপাচার্য ছিলেন। ২০২১ সালে তিনি কুমিল্লা-৭ আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
কয়েকজন চিকিৎসক জানান, ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর প্রাণ গোপাল দত্তের বিরুদ্ধে ঢাকা ও কুমিল্লায় কয়েকটি মামলা হয়েছে। সেসব মামলায় অনিন্দিতা দত্তকেও আসামি করা হয়েছে বলে তাঁরা শুনেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে অনিন্দিতা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছিলেন না। দুদিন ধরে তিনি আসা শুরু করেছিলেন। আজ সকালে এলে একদল লোক ক্যানসার ভবনের চারতলার একটি কক্ষে অনিন্দিতাকে আটকে রাখে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনিন্দিতা দত্তকে ক্যাম্পাসে প্রায় ৬ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে হেনস্তার চেষ্টা করেছে একদল ব্যক্তি। বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক উপাচার্য ও সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে আজ রোববার বেলা তিনটা পর্যন্ত ক্যানসার ভবনে নিজ কার্যালয়ে আটকে রাখা হয়। কেন তাঁকে অবরুদ্ধ করা হয়েছিল, তা জানাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু নোমান মোহাম্মদ মোছলেহ উদ্দীন বলেছেন, বেলা ৩টার দিকে সেনাসদস্যরা ডা. অনিন্দিতাকে ধানমন্ডিতে তাঁর বাসায় পৌঁছে দিয়েছেন।
অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্ত হয়ে অনিন্দিতা দত্ত সাংবাদিকদের বলেন, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ ব্লক থেকে বি ব্লকের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় তিন ব্যক্তি তাঁর পথ আগলে ধরেন এবং তাঁদের সঙ্গে যেতে বলেন। তাঁরা হুমকি দেন, তাঁদের সঙ্গে না গেলে তাঁকে গ্রেপ্তারের ব্যবস্থা করা হবে।
অনিন্দিতা জানান, তাঁদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটির পাশাপাশি মুঠোফোনে নিজ বিভাগের শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। এরপর বিভাগের শিক্ষকদের সহায়তায় তিনি নিজ বিভাগে চলে যান। এ সময়ের মধ্যে সেখানে বহু মানুষ জড়ো হয়।
হেনস্তাকারীদের পরিচয় তুলে ধরে ডা. অনিন্দিতা বলেন, ‘এটা ছিল মব। সজল কর নামের এক ব্যক্তি এবং একটি রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনের সেগুনবাগিচা ও শাহবাগ থানার নেতারা ঘটনার পেছনে আছেন। ৫ আগস্টের পর থেকে সজল কর তাঁদের পরিবারকে নানাভাবে নাজেহাল করার পাশাপাশি অর্থ দাবি করে আসছেন। সজল করের বাড়ি কুমিল্লার চান্দিনা এলাকায়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কার্যালয় বলছে, ডা. অনিন্দিতা দত্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ ব্লকে (ক্যানসার ভবন)।
তাঁর বাবা অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত উপাচার্য ছিলেন। ২০২১ সালে তিনি কুমিল্লা-৭ আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
কয়েকজন চিকিৎসক জানান, ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর প্রাণ গোপাল দত্তের বিরুদ্ধে ঢাকা ও কুমিল্লায় কয়েকটি মামলা হয়েছে। সেসব মামলায় অনিন্দিতা দত্তকেও আসামি করা হয়েছে বলে তাঁরা শুনেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে অনিন্দিতা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছিলেন না। দুদিন ধরে তিনি আসা শুরু করেছিলেন। আজ সকালে এলে একদল লোক ক্যানসার ভবনের চারতলার একটি কক্ষে অনিন্দিতাকে আটকে রাখে।
রাজধানীসহ সারা দেশেই সড়কে বিশৃঙ্খলার অন্যতম একটি কারণ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার যান। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোয়ও এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনাও ঘটছে। এসব কারণে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তার প্রতিবাদে সড়ক ও রেলপথ অ
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনের দৃশ্য। ইফতারের সময়ের আগে আগে সারি দিয়ে রাখা হচ্ছে ইফতারসামগ্রী। সেখানে সুশৃঙ্খলভাবে সারি বেঁধে বসে যাচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। সময় হতেই মুখে তুলে নিলেন পানি ও খাবার।
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে স্মার্ট কার্ড জটিলতায় দুই মাস ধরে টিসিবির পণ্য পায়নি উপজেলার প্রায় ১৯ হাজার পরিবার। পবিত্র রমজান মাসেও টিসিবির পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তাঁরা। স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে ন্যায্যমূল্যে বিতরণ করা এই পণ্য স্মার্ট কার্ডের অভাবে বিতরণ সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ডিলারমালিক
২ ঘণ্টা আগেশতভাগ বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সুনামগঞ্জের দুই উপজেলায় কোটি টাকা ব্যয়ে নলকূপ স্থাপন করা হয়। কিন্তু দুই বছর যেতে না যেতেই সুফল মিলছে না প্রকল্পের। যেনতেনভাবে নলকূপ স্থাপন করে ক্ষমতাসীন দলের ঠিকাদার ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ প্রকল্পের টাকা লুটপ
২ ঘণ্টা আগে