বাগেরহাট ও চিতলমারী প্রতিনিধি
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিশু শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের মৃত্যুতে বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার কুনিয়া গ্রামে চলছে মাতম।
গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিকেলে দুর্ঘটনার খবর গ্রামে পৌঁছালে চারপাশে নেমে আসে বিষাদের ছায়া, স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ।
নিহত ফাতেমা আক্তার উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের কুনিয়া গ্রামের প্রবাসী বনি আমিন ও রুপা দম্পতির কন্যা। সে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে শোকে বিহ্বল বাবা বনি আমিন কুয়েত থেকে দেশে ফিরে এসেছেন।
ফাতেমার ছোট দাদি বলেন, দুর্ঘটনার পর তাকে স্কুলে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে হাসপাতালে গিয়ে পাওয়া যায় ফাতেমার নিথর দেহ। রাতেই মরদেহ গ্রামে পৌঁছায়, মঙ্গলবার সকাল ১০টায় জানাজা শেষে কুনিয়া কাওমি মাদ্রাসা কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহতের চাচা বলেন, ফাতেমা তিন ভাইবোনের মধ্যে বড় ছিল। তার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার, দাদিরও ছিল নাতনিকে চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন এখন শুধুই স্মৃতি।
এই মর্মান্তিক মৃত্যুতে পুরো গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এলাকায় এক নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিশু শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তারের মৃত্যুতে বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার কুনিয়া গ্রামে চলছে মাতম।
গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিকেলে দুর্ঘটনার খবর গ্রামে পৌঁছালে চারপাশে নেমে আসে বিষাদের ছায়া, স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে পরিবেশ।
নিহত ফাতেমা আক্তার উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের কুনিয়া গ্রামের প্রবাসী বনি আমিন ও রুপা দম্পতির কন্যা। সে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে শোকে বিহ্বল বাবা বনি আমিন কুয়েত থেকে দেশে ফিরে এসেছেন।
ফাতেমার ছোট দাদি বলেন, দুর্ঘটনার পর তাকে স্কুলে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে হাসপাতালে গিয়ে পাওয়া যায় ফাতেমার নিথর দেহ। রাতেই মরদেহ গ্রামে পৌঁছায়, মঙ্গলবার সকাল ১০টায় জানাজা শেষে কুনিয়া কাওমি মাদ্রাসা কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নিহতের চাচা বলেন, ফাতেমা তিন ভাইবোনের মধ্যে বড় ছিল। তার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার, দাদিরও ছিল নাতনিকে চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন এখন শুধুই স্মৃতি।
এই মর্মান্তিক মৃত্যুতে পুরো গ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এলাকায় এক নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
রাজধানী উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী সায়মা আক্তারের ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন চিরতরে নিভে গেল। তার গ্রামের বাড়ি গাজীপুরে এখন চলছে শুধুই শোকের মাতম। শোকে পাথরের মতো স্থির হয়ে ক্ষীণ স্বরে কাতরাচ্ছেন পিতা শাহ আলম ও মা মিনারা বেগম।
৫ মিনিট আগে‘আমেরিকায় গিয়ে পড়া হলো না তানভীরের’ বলে বারবার বিলাপ করছেন তানভীরের মা লিপি বেগম। রাজধানীর দিয়াবাড়িতে বিমান বিধ্বস্তে প্রাণ হারিয়েছে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র তানভীর। ক্লাসের ফার্স্ট বয় তানভীর সব বিষয়ে ‘এ’ প্লাস পেত। ভালো ছবিও আঁকত সে। ছেলের গুণের কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে
১৭ মিনিট আগেদেশটা যেভাবে চলে এসেছে, এর ওপর বাংলাদেশের আপামর জনগণ সন্তুষ্ট নয়। ক্ষুব্ধ, অসন্তুষ্ট। এই ক্ষোভের আগুন মেটানো আল্লাহ তাআলার পক্ষেই সম্ভব। কিন্তু জমিনে আমাদের চেষ্টা করতে হবে। সেই চেষ্টার গুরুত্বপূর্ণ একটি চেষ্টা ছিল ১৯ জুলাইয়ের জাতীয় সমাবেশ।
২৩ মিনিট আগে