অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় বিচার ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে স্কুলসংলগ্ন গোলচত্বর এলাকায় তারা বিক্ষোভ শুরু করে।
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ২৭ জন নিহত ও ৭৮ জন আহত হওয়ার তথ্য দিয়েছে সরকার। নিহতদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডা. সায়েদুর রহমান।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। বেলা পৌনে ১০টায় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ঘটনাস্থলে এলে তাঁদের দেখে শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়ি দেখেও একই স্লোগান দিতে দেখা যায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের।
একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সদস্যরা তাদের আটকে দেন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার পরে কলেজের ৫ নম্বর ভবনের নিচতলায় কনফারেন্স কক্ষে যান। তাঁদের সঙ্গে কলেজের শিক্ষকেরাও ছিলেন। সেখানে পাঁচ থেকে সাতজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধির সঙ্গে তাঁদের আলোচনা চলছে। বাইরে শত শত শিক্ষার্থীকে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
শিক্ষার্থীরা বলে, মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে। বিচারহীনতা, অবহেলা ও দমননীতির বিরুদ্ধে তাদের দাবি স্পষ্ট। তারা তাদের অবস্থানে অটল।
তারা বলে, এত বড় ট্র্যাজেডি কেন ঘটল, এর জবাব চায় তারা। এই হত্যার দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে ছয়টি সুনির্দিষ্ট দাবি উত্থাপন করেছে:
১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করা।
২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করা।
৩. শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় জনসমক্ষে সেনাসদস্যদের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া।
৪. নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া।
৫. বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো উড়োজাহাজ বাতিল করে আধুনিক উড়োযান চালু করা।
৬. বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও ‘মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা’ চালু করা।
গতকাল সোমবার দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিধ্বস্ত হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় ২৭ জন নিহত, ৭৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনায় বিচার ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে স্কুলসংলগ্ন গোলচত্বর এলাকায় তারা বিক্ষোভ শুরু করে।
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ২৭ জন নিহত ও ৭৮ জন আহত হওয়ার তথ্য দিয়েছে সরকার। নিহতদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডা. সায়েদুর রহমান।
বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। বেলা পৌনে ১০টায় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ঘটনাস্থলে এলে তাঁদের দেখে শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়ি দেখেও একই স্লোগান দিতে দেখা যায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের।
একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সদস্যরা তাদের আটকে দেন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার পরে কলেজের ৫ নম্বর ভবনের নিচতলায় কনফারেন্স কক্ষে যান। তাঁদের সঙ্গে কলেজের শিক্ষকেরাও ছিলেন। সেখানে পাঁচ থেকে সাতজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধির সঙ্গে তাঁদের আলোচনা চলছে। বাইরে শত শত শিক্ষার্থীকে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
শিক্ষার্থীরা বলে, মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে। বিচারহীনতা, অবহেলা ও দমননীতির বিরুদ্ধে তাদের দাবি স্পষ্ট। তারা তাদের অবস্থানে অটল।
তারা বলে, এত বড় ট্র্যাজেডি কেন ঘটল, এর জবাব চায় তারা। এই হত্যার দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে ছয়টি সুনির্দিষ্ট দাবি উত্থাপন করেছে:
১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করা।
২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করা।
৩. শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় জনসমক্ষে সেনাসদস্যদের নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া।
৪. নিহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া।
৫. বিমান বাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো উড়োজাহাজ বাতিল করে আধুনিক উড়োযান চালু করা।
৬. বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও ‘মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা’ চালু করা।
গতকাল সোমবার দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিধ্বস্ত হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় ২৭ জন নিহত, ৭৮ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হচ্ছে।
মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার তালতলা-ডহুরী খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার খিদিরপাড়া ইউনিয়নের ঘাসভোগ এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল ঘাসভোগের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
১ মিনিট আগেপঞ্চগড়ে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা হয়রানিমূলক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা ২৮টি মিথ্যা মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এসব মামলার আসামির সংখ্যা ছিল তিন হাজারেরও বেশি। আদালতের রায় অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিরা এখন সম্পূর্ণভাবে মুক্ত। এর ফলে আসামিদের পরিবারে স্বস্তি ফিরেছে।
৪ মিনিট আগে‘ফাতেমা আমাদের কলিজার টুকরা ছিল। ছোটবেলা থেকেই ঢাকায় থাকত, মায়ের সাথে। আমাদের সবার ইচ্ছে ছিল বড় হলে সে চিকিৎসক হবে। সব আশা স্বপ্ন আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল।’ এভাবেই বিলাপ করছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফাতেমা আক্তার আনিশার (৯) চাচি মুক্তা বেগম। অদূরেই ভাগ্নে ওসমানকে কোলে
৮ মিনিট আগেগজারিয়ায় বাল্কহেড থেকে নদীতে পড়ে আল আমিন (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার উপজেলার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের আড়ালিয়া গ্রামসংলগ্ন মেঘনা নদীর একটি শাখায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে