গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি পোশাক কারখানার নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে পড়েছে। এর নিচে চাপা পড়ে দুজনের মৃত্যু ও পাঁচজন আহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। তবে পুলিশ একজনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি হ্যামস নামক পোশাক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে সাতটা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত দুজনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’
নিহত নির্মাণ শ্রমিকেরা হলেন আরিফুল ইসলাম (২১)। তিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ থানার কাশিরাম গ্রামের মো. কান্দুরার ছেলে। তিনি ওই কারখানার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক ছিলেন। অপরজন হলেন মুকুল চন্দ্র বর্মণ (৪০)। তিনি ওই কারখানায় নির্মাণাধীন ভবনের রড বাঁধাইয়ের কাজ করতেন। তিনি দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দরের নানিয়াটিকা গ্রামের রজনী চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন নির্মাণশ্রমিক মো. মামুন মিয়া (২৮)। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার কাচাকাটা উপজেলার বকুলতলা গ্রামের কাছু মিয়ার ছেলে। তাৎক্ষণিকভাবে অন্য আহত শ্রমিকদের নাম জানা যায়নি।
নিহত মুকুল চন্দ্র বর্মণের ছেলে ভক্ত চন্দ্র বর্মণ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বাবা মুকুল চন্দ্র বর্মণ কারখানার নির্মাণাধীন ভবনের রড বাঁধাইয়ের কাজ করতেন। কারখানার কয়েকজন শ্রমিক ফোন করে জানিয়েছেন আমার বাবাকে খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এরপর আমি কারখানার সামনে ছুটে এসে বাবার চাপা পড়া মরদেহ পাই।’
ওই কারখানার নির্মাণশ্রমিক আলাল মিয়া আজকে পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্মাণাধীন ভবনের একতলার ছাদ ধসে পড়ে কয়েকজন শ্রমিক চাপা পড়ে। তবে কতজন মারা গেছে, বলতে পারব না।’
এ বিষয়ে কারখানার জেনারেল ম্যানেজার মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি খুবই ব্যস্ত রয়েছি। এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিজয় মালাকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছে। অপরজন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছেন।’
শ্রীপুরে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত একজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। গুরুতর আহত একজন, আরও মারা গেছে—এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি পোশাক কারখানার নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে পড়েছে। এর নিচে চাপা পড়ে দুজনের মৃত্যু ও পাঁচজন আহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। তবে পুলিশ একজনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার শ্রীপুর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ভাংনাহাটি হ্যামস নামক পোশাক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে সাতটা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত দুজনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’
নিহত নির্মাণ শ্রমিকেরা হলেন আরিফুল ইসলাম (২১)। তিনি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ থানার কাশিরাম গ্রামের মো. কান্দুরার ছেলে। তিনি ওই কারখানার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক ছিলেন। অপরজন হলেন মুকুল চন্দ্র বর্মণ (৪০)। তিনি ওই কারখানায় নির্মাণাধীন ভবনের রড বাঁধাইয়ের কাজ করতেন। তিনি দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দরের নানিয়াটিকা গ্রামের রজনী চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ ছাড়া গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন নির্মাণশ্রমিক মো. মামুন মিয়া (২৮)। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার কাচাকাটা উপজেলার বকুলতলা গ্রামের কাছু মিয়ার ছেলে। তাৎক্ষণিকভাবে অন্য আহত শ্রমিকদের নাম জানা যায়নি।
নিহত মুকুল চন্দ্র বর্মণের ছেলে ভক্ত চন্দ্র বর্মণ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বাবা মুকুল চন্দ্র বর্মণ কারখানার নির্মাণাধীন ভবনের রড বাঁধাইয়ের কাজ করতেন। কারখানার কয়েকজন শ্রমিক ফোন করে জানিয়েছেন আমার বাবাকে খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এরপর আমি কারখানার সামনে ছুটে এসে বাবার চাপা পড়া মরদেহ পাই।’
ওই কারখানার নির্মাণশ্রমিক আলাল মিয়া আজকে পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্মাণাধীন ভবনের একতলার ছাদ ধসে পড়ে কয়েকজন শ্রমিক চাপা পড়ে। তবে কতজন মারা গেছে, বলতে পারব না।’
এ বিষয়ে কারখানার জেনারেল ম্যানেজার মাহফুজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি খুবই ব্যস্ত রয়েছি। এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বিজয় মালাকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত একজনকে মৃত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছে। অপরজন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছেন।’
শ্রীপুরে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত একজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। গুরুতর আহত একজন, আরও মারা গেছে—এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ধানখোলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে ধানখোলা সড়কে কয়েকজন পথচারী ও ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ডাকাতি হয়েছে। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি বাড়ানো জরুরি।’
৭ মিনিট আগেপ্রবাস থেকে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে একই পরিবারের নারী ও শিশুসহ ৬ জন নিহত হয়েছে।
২৯ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে মাদকের রমরমা কারবার। উপজেলার অর্ধশত স্থানে দেদার মাদক কেনাবেচা চলে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ১৫-২০ লাখ টাকার মাদক বিক্রি হয় এসব স্পটে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে মাদকসেবীদের কাছ থেকে ৪ থেকে ৬ কোটি টাকা হাতবদল হয়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল নগরের প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষের পানির চাহিদা মেটাতে স্থাপন করা হয়েছিল দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট; যাতে ব্যয় হয়েছিল ৫০ কোটি টাকা। তবে ৯ বছর আগে স্থাপন করা প্ল্যান্ট দুটি থেকে এখনো পানি সরবরাহ শুরু হয়নি। প্ল্যান্টগুলোর অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় সংকটে
১ ঘণ্টা আগে