গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ধানখোলা সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাতে এই সড়কে পথচারী ও ব্যবসায়ীদের গতি রোধ করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয় ডাকাতের দল। পরে পালানোর সময় তারা তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গাংনী থানাসংলগ্ন ধানখোলা সড়কে কয়েকজন সশস্ত্র ডাকাত পথচারী ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা ছিনিয়ে নেয়। তারা জানান, ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার মতো লুটপাট হয়। ঘটনার সময় এলাকাবাসীর হইচই শুনে ডাকাতেরা তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, গাংনী পৌরসভার ধানখোলা সড়কে বিল্লাল নার্সারির সামনে সাত-আটজন ডাকাত দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় ইয়াসির আরাফাতের কাছ থেকে ৭ হাজার, আবদুল হালিমের কাছ থেকে ৬০০, শাহজামালের কাছ থেকে ৫ হাজার, রেজিয়া খাতুনের কাছ থেকে ৭০০, মিন্টু আলীর কাছ থেকে ২ হাজার ৫০০, মহব্বত আলীর কাছ থেকে ২ হাজার ২০০, মিন্টু হোসেনের কাছ থেকে ৯ হাজার ৭০০ এবং কুরসিয়া খাতুনের কাছ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকাসহ প্রায় ২০-২৫ জনের কাছ থেকে মোট ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী আবদুল হালিম বলেন, ‘আমরা গাংনী থেকে বাড়ি যাচ্ছিলাম। এ সময় ডাকাতেরা আমাদের পথ রোধ করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। কথা বললেই মারধর করছিল। নারীও ছিল তাঁদের সঙ্গে। তাঁদের বয়স ২৫ বছরের আশপাশে।’
আরেক ভুক্তভোগী মিন্টু হোসেন বলেন, ‘আমিও গাংনী থেকে বাড়ি ফিরছিলাম। ধানখোলা সড়কে বিল্লাল নার্সারির কাছে পৌঁছালে ডাকাতেরা আমাদের গতি রোধ করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। এরপর বোমা ফাটিয়ে তারা পালিয়ে যায়।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ধানখোলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে ধানখোলা সড়কে কয়েকজন পথচারী ও ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ডাকাতি হয়েছে। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি বাড়ানো জরুরি।’
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানি ইসরাইল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ডাকাতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ মাঠে কাজ করছে।’
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ধানখোলা সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাতে এই সড়কে পথচারী ও ব্যবসায়ীদের গতি রোধ করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয় ডাকাতের দল। পরে পালানোর সময় তারা তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গাংনী থানাসংলগ্ন ধানখোলা সড়কে কয়েকজন সশস্ত্র ডাকাত পথচারী ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা ছিনিয়ে নেয়। তারা জানান, ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার মতো লুটপাট হয়। ঘটনার সময় এলাকাবাসীর হইচই শুনে ডাকাতেরা তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, গাংনী পৌরসভার ধানখোলা সড়কে বিল্লাল নার্সারির সামনে সাত-আটজন ডাকাত দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় ইয়াসির আরাফাতের কাছ থেকে ৭ হাজার, আবদুল হালিমের কাছ থেকে ৬০০, শাহজামালের কাছ থেকে ৫ হাজার, রেজিয়া খাতুনের কাছ থেকে ৭০০, মিন্টু আলীর কাছ থেকে ২ হাজার ৫০০, মহব্বত আলীর কাছ থেকে ২ হাজার ২০০, মিন্টু হোসেনের কাছ থেকে ৯ হাজার ৭০০ এবং কুরসিয়া খাতুনের কাছ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকাসহ প্রায় ২০-২৫ জনের কাছ থেকে মোট ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী আবদুল হালিম বলেন, ‘আমরা গাংনী থেকে বাড়ি যাচ্ছিলাম। এ সময় ডাকাতেরা আমাদের পথ রোধ করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। কথা বললেই মারধর করছিল। নারীও ছিল তাঁদের সঙ্গে। তাঁদের বয়স ২৫ বছরের আশপাশে।’
আরেক ভুক্তভোগী মিন্টু হোসেন বলেন, ‘আমিও গাংনী থেকে বাড়ি ফিরছিলাম। ধানখোলা সড়কে বিল্লাল নার্সারির কাছে পৌঁছালে ডাকাতেরা আমাদের গতি রোধ করে টাকা ছিনিয়ে নেয়। এরপর বোমা ফাটিয়ে তারা পালিয়ে যায়।’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ধানখোলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাবিবুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে ধানখোলা সড়কে কয়েকজন পথচারী ও ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ডাকাতি হয়েছে। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি বাড়ানো জরুরি।’
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানি ইসরাইল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ডাকাতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ মাঠে কাজ করছে।’
জাতীয়তাবাদী যুবদল ভোলা জেলা শাখার ১০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। মো. জামাল উদ্দিন লিটনকে সভাপতি ও মো. আব্দুল কাদের সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার (৪ আগস্ট) যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল
৪ মিনিট আগেস্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই সড়কটি উল্লাপাড়া, চাটমোহর ও ভাঙ্গুড়া উপজেলার সংযোগস্থলে অবস্থিত। বাগমাড়া, বেদকান্দি, খানপুর, মাদারবাড়িয়া, দাসমরিচসহ একাধিক গ্রামের মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। তবে বর্ষাকালে কাদা ও জলাবদ্ধতার কারণে চলাচল একপ্রকার অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও ভ্যা
৩৬ মিনিট আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকাল ৭টার দিকে মাধবদী বাজারের সোনার বাংলা সমবায় মার্কেটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টার পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের মাধবদী ও নরসিংদী ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা আরও বলেন, ’বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না। আমরা বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় ছিলাম, পরে অন্যরা ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু আমাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়নি। আমরা এমন কোনো কাজ করবো না যাতে আগামীতে আমাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়। দেশের মানুষ যাতে শান্তিতে বসবাস করতে পারে, আমরা সেভাবেই
১ ঘণ্টা আগে