নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদ্য ঘোষিত সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ভোট গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছেন। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান।
ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ভোট ডাকাতি হয়েছে, কারচুপি করেছে, ব্যালট বাক্স ছিনতাই হয়েছে, জালিয়াতি হয়েছে পুলিশের সহায়তায়। আওয়ামী লীগের লোকজন গণনা করেছে। গণনায় জালিয়াতি হয়েছে। ভোটের ফলাফল পরিবর্তন করা হয়েছে। ভোট কাস্ট হয়েছে ৫ হাজার ৩১৯। আর গণনার সময় ৫ হাজার ৪৩৬টি, কোথথেকে আসলো? এটা কে করেছে?
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারে আইন অনুযায়ী কোনো নির্বাচন হয়নি। আমার তো ২ হাজার ভোটে জেতার কথা। যেভাবে ভোট হয়েছে আমাদের সবাই বিজয়ী হতো। ভোট গণনায় কারচুপি করার জন্যই রুহুল কুদ্দুস কাজলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা নতুন নির্বাচন দাবি করছি।
এ ছাড়া ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীর মুক্তি ও পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে বার ভবনের সামনে সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম।
এদিকে ভোট গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলে পুনরায় নির্বাচন দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে সদ্য ঘোষিত সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। দলীয় পরিকল্পনা তিনি বলে গিয়েছেন।’
ব্যারিস্টার কাজল রিমান্ডে
ভোট গণনার সময় মারামারির ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি-সমর্থিত প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ তাকে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরী ৪ দিনের মঞ্জুর করেন।
এর আগে ভোট গণনা শেষে শনিবার দিবাগত রাত সোয়া একটার দিকে ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের। যাতে সভাপতি পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে। আর সম্পাদক পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় শাহ মঞ্জুরুল হককে।
এবারের নির্বাচনে সভাপতি ছাড়াও ৩ টি সদস্য পদে বিএনপি– জামায়াত সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য (নীল) প্যানেল থেকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তারা হলেন–সৈয়দ ফজলে এলাহি অভি, ফাতেমা আক্তার ও মো. শফিকুল ইসলাম।
আর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত (সাদা) প্যানেল থেকে সম্পাদক ছাড়াও বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ১০ জনকে। তারা হলেন– সহসভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মোহাম্মদ আবু ওবায়েদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহসম্পাদক পদে ব্যারিস্টার মো. হুমায়ন কবির পল্লব ও হুমায়ুন কবির। এ ছাড়া সদস্য পদে রাশেদুল হক খোকন, বেলাল হোসেন শাহীন, খালেদ মোশাররফ রিপন ও রায়হান রনীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদ্য ঘোষিত সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ভোট গণনায় অনিয়মের অভিযোগ তুলে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছেন। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান।
ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ভোট ডাকাতি হয়েছে, কারচুপি করেছে, ব্যালট বাক্স ছিনতাই হয়েছে, জালিয়াতি হয়েছে পুলিশের সহায়তায়। আওয়ামী লীগের লোকজন গণনা করেছে। গণনায় জালিয়াতি হয়েছে। ভোটের ফলাফল পরিবর্তন করা হয়েছে। ভোট কাস্ট হয়েছে ৫ হাজার ৩১৯। আর গণনার সময় ৫ হাজার ৪৩৬টি, কোথথেকে আসলো? এটা কে করেছে?
তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারে আইন অনুযায়ী কোনো নির্বাচন হয়নি। আমার তো ২ হাজার ভোটে জেতার কথা। যেভাবে ভোট হয়েছে আমাদের সবাই বিজয়ী হতো। ভোট গণনায় কারচুপি করার জন্যই রুহুল কুদ্দুস কাজলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা নতুন নির্বাচন দাবি করছি।
এ ছাড়া ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীর মুক্তি ও পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে বার ভবনের সামনে সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম।
এদিকে ভোট গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলে পুনরায় নির্বাচন দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে সদ্য ঘোষিত সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। দলীয় পরিকল্পনা তিনি বলে গিয়েছেন।’
ব্যারিস্টার কাজল রিমান্ডে
ভোট গণনার সময় মারামারির ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি-সমর্থিত প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ তাকে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরী ৪ দিনের মঞ্জুর করেন।
এর আগে ভোট গণনা শেষে শনিবার দিবাগত রাত সোয়া একটার দিকে ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের। যাতে সভাপতি পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে। আর সম্পাদক পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় শাহ মঞ্জুরুল হককে।
এবারের নির্বাচনে সভাপতি ছাড়াও ৩ টি সদস্য পদে বিএনপি– জামায়াত সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য (নীল) প্যানেল থেকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তারা হলেন–সৈয়দ ফজলে এলাহি অভি, ফাতেমা আক্তার ও মো. শফিকুল ইসলাম।
আর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত (সাদা) প্যানেল থেকে সম্পাদক ছাড়াও বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ১০ জনকে। তারা হলেন– সহসভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মোহাম্মদ আবু ওবায়েদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহসম্পাদক পদে ব্যারিস্টার মো. হুমায়ন কবির পল্লব ও হুমায়ুন কবির। এ ছাড়া সদস্য পদে রাশেদুল হক খোকন, বেলাল হোসেন শাহীন, খালেদ মোশাররফ রিপন ও রায়হান রনীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে